হঠাৎ করে মোবাইলে মেসেজ এল অ্যাকাউন্ট থেকে ৯ লক্ষ ১৭ হাজার টাকা তোলা হয়েছে। মেসেজ দেখে চক্ষু চড়ক গাছ অভিনেত্রী পল্লবী চট্টোপাধ্যায়ের। তিনি তো ঘরে, টাকা তুলল কে ? বুঝতে পারলেন সাইবার ডাকাতির শিকার হয়েছেন তিনি। ছুটে গেলেন ব্যাংকে। সেখানে গিয়ে যা শুনলেন, তাতে অজ্ঞান হওয়া বাকি ছিল। ব্যাংকের ম্যানেজার জানালেন, তাঁদের কাছে খবর আছে মারা গিয়েছেন পল্লবী চট্টোপাধ্যায়! তাই তাঁর অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। একটি দায়িত্বশীল রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক কি করে এমন কাজ করতে পারে ? কোন রকম ডেথ সার্টিফিকেট ছাড়াই অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হল ? কাকে দেওয়া হল এতো টাকা ? কোনও সদুত্তর পাননি অভিনেত্রী। বাধ্য হয়ে থানায় গেলেন।
ইদানিং সাইবার জালিয়াতির খপ্পরে পড়ছেন সাধারণ মানুষ। টেকনোলজির সবথেকে বড় অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে সাইবার জালিয়াতি। তারকা থেকে নেতামন্ত্রী কেউ বাদ যান না। পুলিশও অনেক ক্ষেত্রে অসহায়। বিদ্যুতের বিল দেওয়া থেকে ক্রেডিট কার্ড দেওয়ার নাম করে হামেশাই অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা গায়েব করে দিচ্ছে সাইবার ডাকাতরা। তারই শিকার হলেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের বোন পল্লবী। তবে তাঁর কেসটা একটু অন্যরকম। ব্যাংকে গিয়ে পল্লবী চট্টোপাধ্যায়কে মৃত ঘোষণা করেছে কেউ বা কারা। তারপর তুলে নিয়েছে ৯ লক্ষ ১৭ হাজার টাকা। সব টাকা তুলে নেওয়ার পর অ্যাকাউন্ট ক্লোজ করে দিয়েছে ব্যাংক। অভিনেত্রীর প্রশ্ন, ডেথ সার্টিফিকেট না দেখেই কীভাবে ব্যাংক এমন কাঁচা কাজ করল ? তাহলে ব্যাংকের কেউ জড়িত নয় তো ?
ব্যাংকের ম্যানেজারের উপর বেজায় অসন্তুষ্ট অভিনেত্রী। কোন রকম সাহায্য ব্যাংক থেকে তিনি পাননি। তাই থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন তিনি। ব্যাংকের কাজে অসন্তোষ প্রকাশ করলেও পুলিশের তৎপরতায় খুশি পল্লবী চট্টোপাধ্যায়। তিনি আশা প্রকাশ করেছেন পুলিশ যেভাবে তদন্ত করছে, তাতে খুব শীঘ্রই হারানো টাকা তিনি ফিরে পাবেন। পল্লবী চট্টোপাধ্যায়ের অনেক জানাশোনা আছে। তিনি প্রভাবশালী প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের বোন। তাই পুলিশ কেসটি নিয়ে তৎপর হয়েছে। সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে ঠিক উল্টো হয়। পুলিশ ভীষণ উদাসীন থাকে।
ইদানিং সাইবার জালিয়াতির খপ্পরে পড়ছেন সাধারণ মানুষ। টেকনোলজির সবথেকে বড় অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে সাইবার জালিয়াতি। তারকা থেকে নেতামন্ত্রী কেউ বাদ যান না। পুলিশও অনেক ক্ষেত্রে অসহায়। বিদ্যুতের বিল দেওয়া থেকে ক্রেডিট কার্ড দেওয়ার নাম করে হামেশাই অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা গায়েব করে দিচ্ছে সাইবার ডাকাতরা। তারই শিকার হলেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের বোন পল্লবী। তবে তাঁর কেসটা একটু অন্যরকম। ব্যাংকে গিয়ে পল্লবী চট্টোপাধ্যায়কে মৃত ঘোষণা করেছে কেউ বা কারা। তারপর তুলে নিয়েছে ৯ লক্ষ ১৭ হাজার টাকা। সব টাকা তুলে নেওয়ার পর অ্যাকাউন্ট ক্লোজ করে দিয়েছে ব্যাংক। অভিনেত্রীর প্রশ্ন, ডেথ সার্টিফিকেট না দেখেই কীভাবে ব্যাংক এমন কাঁচা কাজ করল ? তাহলে ব্যাংকের কেউ জড়িত নয় তো ?
ব্যাংকের ম্যানেজারের উপর বেজায় অসন্তুষ্ট অভিনেত্রী। কোন রকম সাহায্য ব্যাংক থেকে তিনি পাননি। তাই থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন তিনি। ব্যাংকের কাজে অসন্তোষ প্রকাশ করলেও পুলিশের তৎপরতায় খুশি পল্লবী চট্টোপাধ্যায়। তিনি আশা প্রকাশ করেছেন পুলিশ যেভাবে তদন্ত করছে, তাতে খুব শীঘ্রই হারানো টাকা তিনি ফিরে পাবেন। পল্লবী চট্টোপাধ্যায়ের অনেক জানাশোনা আছে। তিনি প্রভাবশালী প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের বোন। তাই পুলিশ কেসটি নিয়ে তৎপর হয়েছে। সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে ঠিক উল্টো হয়। পুলিশ ভীষণ উদাসীন থাকে।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box