Sudipta-soumya fulsajja: বাহারি ফুলে সাজানো খাট, সৌম্য-সুদীপ্তার ফুলশয্যার ঝলক সামনে এল

বাঙালি রীতিনীতি মেনে ১লা মে সাত পাকে বাঁধা পড়েন সৌম্য বক্সি ও সুদীপ্তা বন্দ্যোপাধ্যায়। একদিন পর সল্টলেকের নিকোপার্কে হয় রিশেপসন। রাজকীয় সেই অনুষ্ঠানে কলকাতার অভিনেতা-অভিনেত্রী থেকে রাজনীতির জগতের একাধিক মানুষ হাজির ছিলেন। রানির মতো সেজে অনুষ্ঠানের মধ্যমণি ছিলেন সুদীপ্তা। তাঁর সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় রীতিমতো ভাইরাল। রাজকীয় পোষাকে ছিলেন সৌম্য বক্সিও। রিশেপসনের আসর মেটার পরও বিয়ে তো শেষ হয়ে যায় না। সেদিন অনেক রাতে বাড়ি ফেরেন নব দম্পতি। রাতে সৌম্যর উত্তর কলকাতার বাড়িতেই হয় ফুলশয্যা। সব রীতিনীতি মানা হয় গভীর রাতেও। আর একবার মালা বদল থেকে মিষ্টি খাওয়ানো। সবই হয়েছে নিয়ম মেনে।

তৃণমূলের যুব নেতা সৌম্য বক্সি ও অভিনেত্রী সুদীপ্তার ফুলশয্যার আসর ছিল রীতিমতো চোখ ধাঁধানো। সাদা গোলাপ, রজনীগন্ধা আর জুঁই ফুল দিয়ে পুরো ঘর সাজানো হয়েছিল। সঙ্গ দিচ্ছিল বাহারি আলোর ছটা। সব মিলিয়ে স্বর্গীয় অনুভূতি। বিছানার উপর লাল গোলাপ দিয়ে আঁকা ছিল লাভ সাইন। কনের বাড়ি থেকে দুপুরেই এসে গিয়েছিল ফুলশয্যার তত্ত্ব। মেয়ের বাড়ি দেওয়া পোশাক পড়েন দুজনেই। সুদীপ্তার পড়নে ছিল গোলাপী রংয়ের সিল্কের শাড়ি। আর সৌম্য পড়েছিলেন তুঁতে বর্ণের পাঞ্জাবী আর চোস্ত।

যদিও তিন বছরের সম্পর্ক। অনেক দিন ধরেই যাতায়াত। তবুও সেদিন যেন শ্বশুরবাড়ি নতুনের মতো লাগছিল সুদীপ্তার। তিনি বলেন, আমি সৌভাগ্যবতী যে বক্সি পরিবারের অংশ হতে পেরেছি। সবাই আমাকে এখন মাথায় তুলে রাখছেন। সবার কাছ থেকে এতো ভালোবাসা পাচ্ছি, আমি সত্যি ধন্য। কোন মেয়ের কাছে এটা জীবনের দ্বিতীয় ইনিংস। আর সৌম্য কী বললেন , সুদীপ্তা আমার সুদীপ্তা !

No comments:

please do not enter any spam link in the comment box

Powered by Blogger.