বলিউড (Bollywood)। নামটির সঙ্গে জড়িয়ে আছে গ্লামার আর টাকা। আগুনের দিকে যেমন পোকার দল ছুটে যায়, তেমনি গ্লামারের টানে হাজার হাজার মানুষ ছুটে যান। তাঁদের মধ্যে হাতে গোনা কয়েকজন হয়ত সাফল্য পান, বাকি হারিয়ে যায় অন্ধকারের অতলে। যাঁদের খবর কেউ রাখে না। আবার অনেকে দুটি-একটি ছবিতে কাজ করলেও আর সুযোগ না পেয়ে বাধ্য হন অন্য পেশা বেছে নিতে। পরপর ফ্লপের পর অমিতাভ বচ্চনের হাল খুব খারাপ হয়ে যায়। দেনার দায়ে বাড়ি পর্যন্ত নিলামে ওঠার পর্যায়ে চলে এসেছিল। সেখান থেকে ফের ঘুরে দাঁড়ান তিনি। আজকের প্রতিবেদনে তেমনি এক অভিনেতার কথা জানাব, যিনি লকডাউনে বাধ্য হয়ে সবজি বিক্রি করেছিলেন। হাতে কাজ ছিল না। শেষ পর্যন্ত নেমে এসেছিলেন রাস্তায়।
জাভেদ হায়দারঃ শিশু শিল্পী হিসেবে অভিনয় শুরু করেছিলেন। আমির খানের সঙ্গে ‘গুলাম’ সহ প্রায় ৩০০টি ছবিতে (Bollywood movies) অভিনয় করেছেন জাভেদ হায়দার। অতিমারির সময় তাঁর হাতে কাজ ছিল না। জমানো টাকা ফুরিয়ে আসে। বাধ্য হয়ে সবজি বিক্রি করছিলেন তিনি। অভিনেত্রী ডলি বিন্দ্রা প্রথম বিষয়টি সামনে আনেন। জাভেদের ছবি দিয়ে সোশ্যাল সাইটে পোস্ট করে লেখেন, একজন অভিনেতার কী হাল। বাধ্য হয়ে সবজি বিক্রি করছেন তিনি। ঘটনাটি জানাজানি হতেই দ্রুত ভাইরাল হয়ে যায়। বলিউডের বাস্তব চিত্র প্রকাশ্যে আসে। এখন আবার অভিনয়ে ফিরেছেন জাভেদ হায়দার।
আশীষ রাইঃ জনপ্রিয় টেলিভিশন অভিনেতা আশীষ রাই। ‘সসুরাল সিমর কা’ ধারাবাহিকে কাজ করেছিলেন তিনি। কিন্তু করোনা অতিমারির সময় হাতে দীর্ঘদিন কাজ ছিল না। চরম আর্থিক সঙ্কটে পড়েন। বাধ্য হয়ে সবার কাছে সাহায্য চান। এগিয়ে এসেছিলেন তাঁর সতীর্থরা।
আদিত্য নারায়ণঃ জনপ্রিয় গায়ক উদিত নারায়ণের ছেলে আদিত্য। তিনি নিজেও ছোটবেলা থেকে গান গাইছেন। আবার সিনেমাতেও অভিনয় করেছিলেন। কিন্তু নায়ক হিসেবে তিনি ব্যর্থ হন। একটা সময় অনেকদিন কোনও কাজ পাননি। অবস্থা খুব খারাপ হয়ে দাঁড়ায়, ব্যাংকে মাত্র ১৮ হাজার টাকা পড়েছিল। পরে অবশ্য ঘুরে দাঁড়ান তিনি। জনপ্রিয় গানের শো’র সঞ্চালনা করে নিজের আর্থিক অবস্থা আবার ঠিক করেন।
শার্দূল পণ্ডিতঃ জনপ্রিয় ‘বন্দিনী’ ধারাবাহিকের নায়ক ছিলেন শার্দূল। টেলিভিশনের অত্যন্ত জনপ্রিয় অভিনেতা হওয়া সত্ত্বেও এক সময় আর্থিক সংকটে পড়েছিলেন। প্রায় ৮ মাস কোন কাজ পাননি। জমানো টাকা দিয়ে কোনও রকমে টেনেছেন।
জাভেদ হায়দারঃ শিশু শিল্পী হিসেবে অভিনয় শুরু করেছিলেন। আমির খানের সঙ্গে ‘গুলাম’ সহ প্রায় ৩০০টি ছবিতে (Bollywood movies) অভিনয় করেছেন জাভেদ হায়দার। অতিমারির সময় তাঁর হাতে কাজ ছিল না। জমানো টাকা ফুরিয়ে আসে। বাধ্য হয়ে সবজি বিক্রি করছিলেন তিনি। অভিনেত্রী ডলি বিন্দ্রা প্রথম বিষয়টি সামনে আনেন। জাভেদের ছবি দিয়ে সোশ্যাল সাইটে পোস্ট করে লেখেন, একজন অভিনেতার কী হাল। বাধ্য হয়ে সবজি বিক্রি করছেন তিনি। ঘটনাটি জানাজানি হতেই দ্রুত ভাইরাল হয়ে যায়। বলিউডের বাস্তব চিত্র প্রকাশ্যে আসে। এখন আবার অভিনয়ে ফিরেছেন জাভেদ হায়দার।
আশীষ রাইঃ জনপ্রিয় টেলিভিশন অভিনেতা আশীষ রাই। ‘সসুরাল সিমর কা’ ধারাবাহিকে কাজ করেছিলেন তিনি। কিন্তু করোনা অতিমারির সময় হাতে দীর্ঘদিন কাজ ছিল না। চরম আর্থিক সঙ্কটে পড়েন। বাধ্য হয়ে সবার কাছে সাহায্য চান। এগিয়ে এসেছিলেন তাঁর সতীর্থরা।
আদিত্য নারায়ণঃ জনপ্রিয় গায়ক উদিত নারায়ণের ছেলে আদিত্য। তিনি নিজেও ছোটবেলা থেকে গান গাইছেন। আবার সিনেমাতেও অভিনয় করেছিলেন। কিন্তু নায়ক হিসেবে তিনি ব্যর্থ হন। একটা সময় অনেকদিন কোনও কাজ পাননি। অবস্থা খুব খারাপ হয়ে দাঁড়ায়, ব্যাংকে মাত্র ১৮ হাজার টাকা পড়েছিল। পরে অবশ্য ঘুরে দাঁড়ান তিনি। জনপ্রিয় গানের শো’র সঞ্চালনা করে নিজের আর্থিক অবস্থা আবার ঠিক করেন।
শার্দূল পণ্ডিতঃ জনপ্রিয় ‘বন্দিনী’ ধারাবাহিকের নায়ক ছিলেন শার্দূল। টেলিভিশনের অত্যন্ত জনপ্রিয় অভিনেতা হওয়া সত্ত্বেও এক সময় আর্থিক সংকটে পড়েছিলেন। প্রায় ৮ মাস কোন কাজ পাননি। জমানো টাকা দিয়ে কোনও রকমে টেনেছেন।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box