১৫৭ বছরের প্রাচীন টাটা গ্রুপের কর্ণধার তিনি। বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তি। মানুষ হিসেবেও তাঁর তুলনা হয় না। তিনি রতন টাটা। বেশ কয়েক বছর আগে টাটা গ্রুপের দায়িত্বভার নিজের কাঁধে নেওয়ার পর থেকে সংস্থাকে উন্নতির শিখরে নিয়ে গিয়েছেন। প্রভূত সম্পত্তির মালিক তিনি। তাঁর কর্মচারীদের ভাষায়, মানুষ হিসেবে রতন টাটা অসাধারণ। খুব শান্ত ও খুব সরল প্রকৃতির মানুষ। বর্তমানে তাঁর পিছনে অনেক মানুষের ভিড়। কিন্তু ব্যক্তিগতভাবে রতন টাটা খুব একা। পরিবার বলতে তাঁর কেউ নেই। ৮৫ বছর বয়সে কেন একা থাকেন তিনি ? রতন টাটা নিজেও বলেন, আপনি যতক্ষণ না একা থাকবেন, ততক্ষণে আপনি বুঝতে পারবেন না একা থাকার কষ্ট। কিন্তু কেন একা তিনি ? বিয়ে কেন করেননি ? পিছনে আছে greatest love stories।
সময়টা ভালোই কাটছিল। নতুন প্রেম, দারুণ পরিবেশ, চাকরি সব মিলিয়ে ভালো ছিলেন রতন টাটা। প্রেম ধীরে ধীরে গভীরতা পাচ্ছিল। প্রেমিকার বাড়ি থেকেও বিয়েতে কোনও আপত্তি ছিল না। সব ঠিকঠাক হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু হঠাৎ ঠাকুমার অসুস্থতার খবর পান। ফিরে আসতে হয় ভারতে। প্রেমিকাকে নিয়েই ফিরবেন ঠিক করেছিলেন। ভেবেছিলেন, ভারতে এসে বিয়ে সাড়বেন। কিন্তু তা আর হল কই ? সময়টা ১৯৬২ সাল। ভারতে ফিরে আসেন রতন টাটা। একা ফিরলেন। প্রেমিকা সঙ্গে এলেন না। বাধা দিয়েছিল প্রেমিকার বাড়ি। ভারত-চীন যুদ্ধের আবহে তাঁরা ভয় পেয়েছিলেন। তাই মেয়েকে পাঠাতে চাননি। বাড়ির অমতে সেই তরুণী ভারতে আসেননি। ফলে অসম্পূর্ণ থেকে যায় সেই প্রেম-কাহিনী। ভারতে এসে অভিনেত্রী সিমি গেরেওয়ালের প্রেমে আর একবার পড়েছিলেন রতন টাটা। কিন্তু সেই বিয়েও হয়নি। এবার বাধা হয়েছিল রতন টাটার পরিবার।
প্রেম একবার এসেছিল জীবনে
আর পাঁচটা সাধারণ মানুষের মতো রতন টাটার জীবনেও প্রেম এসেছিল। তিনি চেয়েছিলেন প্রেমিকাকে বিয়ে করে সুন্দর সংসার করতে। কিন্তু সেই পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় ১৯৬২ সালের ভারত-চীন যুদ্ধ। ওই সময়টায় তিনি লস এঞ্জালসে থাকতেন। চাকরি করতেন। কর্মসূত্রে আলাপ হয় এক মার্কিন তরুণীর সঙ্গে। মেলামেশা কবে ভালোবাসায় পরিণত হল, তা নিজেও বুঝতে পারেননি। চেয়েছিলেন মেয়েটিকে বিয়ে করতে।সময়টা ভালোই কাটছিল। নতুন প্রেম, দারুণ পরিবেশ, চাকরি সব মিলিয়ে ভালো ছিলেন রতন টাটা। প্রেম ধীরে ধীরে গভীরতা পাচ্ছিল। প্রেমিকার বাড়ি থেকেও বিয়েতে কোনও আপত্তি ছিল না। সব ঠিকঠাক হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু হঠাৎ ঠাকুমার অসুস্থতার খবর পান। ফিরে আসতে হয় ভারতে। প্রেমিকাকে নিয়েই ফিরবেন ঠিক করেছিলেন। ভেবেছিলেন, ভারতে এসে বিয়ে সাড়বেন। কিন্তু তা আর হল কই ? সময়টা ১৯৬২ সাল। ভারতে ফিরে আসেন রতন টাটা। একা ফিরলেন। প্রেমিকা সঙ্গে এলেন না। বাধা দিয়েছিল প্রেমিকার বাড়ি। ভারত-চীন যুদ্ধের আবহে তাঁরা ভয় পেয়েছিলেন। তাই মেয়েকে পাঠাতে চাননি। বাড়ির অমতে সেই তরুণী ভারতে আসেননি। ফলে অসম্পূর্ণ থেকে যায় সেই প্রেম-কাহিনী। ভারতে এসে অভিনেত্রী সিমি গেরেওয়ালের প্রেমে আর একবার পড়েছিলেন রতন টাটা। কিন্তু সেই বিয়েও হয়নি। এবার বাধা হয়েছিল রতন টাটার পরিবার।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box