Shiney Ahuja passport renewal: বাড়ির কাজের মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে খেটেছেন জেল, এবার শাইনি আহুজাকে নিয়ে বড় রায় দিল আদালত
মাত্র তিন বছরের মধ্যেই শেষ হয়ে যায় কেরিয়ার। বাড়ির পরিচারিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে জেলে যেতে হয়। এখন অবশ্য জামিনে মুক্ত শাইনি আহুজা। দীর্ঘদিন তাঁর আর কোনও ছবি নেই। বাড়িতেই বসে গিয়েছেন। কারণ শর্ত সাপেক্ষে জামিন পেয়েছেন। কোথাও যাওয়া বা আসার অনুমতি নেই। এবার কিছুটা স্বস্তি পেলেন অভিনেতা শাইনি আহুজা। তাঁকে নিয়ে বড় রায় দিল বম্বে হাইকোর্ট।
বছর বছর পাসপোর্ট রিনিউ করা অনেক ঝামেলা। তাই আদালতে তিনি আবেদন করেছিলেন বেশি দিনের জন্য তাঁকে অনুমতি দেওয়া হয়। মঙ্গলবার আদালত তাঁর আবেদন শুনেছে। সাইনির আবেদন মেনে বিচারপতি অমিত বোরকার ১০ বছরের জন্য পাসপোর্ট রিনিউ করার অনুমতি দিয়েছেন। তিনি বলেন, গত ১২ বছর ধরে শাইনি আহুজা আদালতের সব শর্ত মেনে চলেছেন। কোনও বিঘ্ন ঘটেনি। তাই তাঁর পাসপোর্ট ১০ বছরের জন্য রিনিউ করার অনুমতি দেওয়া হল। এর অর্থ শাইনি এবার চাইলে বিদেশে যেতে পারবেন।
১৯৭৩ সালে দিল্লিতে একটি পাঞ্জাবী পরিবারে জন্ম শাইনির। কলেজ পড়া শেষ করার পর প্রথম পেপসির হয়ে মডেলিং করেন। এরপর মডেলিংয়ের লাইন লেগে যায়। একবছরে ৪০টি বিজ্ঞাপনে কাজ করেছিলেন। বিজ্ঞাপন দেখেই সুধীর মিশ্রার ‘হাজারো খোয়াইস অ্যাসি’তে সুযোগ পান। সেখান থেকে ডাক আসে মহেশ ভাটের কাছ থেকে। ‘গ্যাংস্টার’ শাইনির জীবনের অন্যতম হিট সিনেমা। এরপর ‘লাইফ ইন মেট্রো’, ‘ভুল ভুলাইয়া’ ইত্যাদি বেশ কিছু ছবিতে অভিনয় করেন। কিন্তু ধর্ষণে অভিযুক্ত হওয়ার পর ২০১৫ সালে ‘ওয়েলকাম ব্যাক’ ছাড়া আর কোনও ছবিতে তিনি সুযোগ পাননি।
কী নির্দেশ আদালতের ?
২০০৯ সালে ১৯ বছরের পরিচারিকাকে বাড়িতে একলা পেয়ে জোর করে ধর্ষণ করার অভিযোগ ওঠে। গেপ্তার হন শাইনি আহুজা। যদিও তিনি বারবার দাবি করেছেন তাঁকে ফাঁসানো হয়েছে। পরে ‘চাপের মুখে’ ওই পরিচারিকা বয়ান বদলালেও ২০১১ সালে আদালতে দোষী সাব্যস্ত হন শাইনি। সাত বছরের কারাদণ্ড হয় তাঁর। যদিও জেলে যাওয়ার কয়েক দিনের মধ্যেই জামিন পেয়ে যান তিনি। তারপর থেকে দীর্ঘ এক দশক তিনি বেকার। ইন্ডাস্ট্রি তাঁকে একপ্রকার বাতিল করে দিয়েছে। তিন বছরের সংক্ষেপ কেরিয়ারে একাধিক হিট ছবিতে অভিনয় করলেও এখন আর ডাক পান না। তার উপর শর্ত সাপেক্ষে জামিন। অনেক কিছুতেই নিষেধাজ্ঞা আছে। আদালতের নির্দেশে পাসপোর্ট রিনিউ (passport renewal) করার অনুমতি তিনি আগেই পেয়েছেন। কিন্তু এক বছরের জন্য।বছর বছর পাসপোর্ট রিনিউ করা অনেক ঝামেলা। তাই আদালতে তিনি আবেদন করেছিলেন বেশি দিনের জন্য তাঁকে অনুমতি দেওয়া হয়। মঙ্গলবার আদালত তাঁর আবেদন শুনেছে। সাইনির আবেদন মেনে বিচারপতি অমিত বোরকার ১০ বছরের জন্য পাসপোর্ট রিনিউ করার অনুমতি দিয়েছেন। তিনি বলেন, গত ১২ বছর ধরে শাইনি আহুজা আদালতের সব শর্ত মেনে চলেছেন। কোনও বিঘ্ন ঘটেনি। তাই তাঁর পাসপোর্ট ১০ বছরের জন্য রিনিউ করার অনুমতি দেওয়া হল। এর অর্থ শাইনি এবার চাইলে বিদেশে যেতে পারবেন।
১৯৭৩ সালে দিল্লিতে একটি পাঞ্জাবী পরিবারে জন্ম শাইনির। কলেজ পড়া শেষ করার পর প্রথম পেপসির হয়ে মডেলিং করেন। এরপর মডেলিংয়ের লাইন লেগে যায়। একবছরে ৪০টি বিজ্ঞাপনে কাজ করেছিলেন। বিজ্ঞাপন দেখেই সুধীর মিশ্রার ‘হাজারো খোয়াইস অ্যাসি’তে সুযোগ পান। সেখান থেকে ডাক আসে মহেশ ভাটের কাছ থেকে। ‘গ্যাংস্টার’ শাইনির জীবনের অন্যতম হিট সিনেমা। এরপর ‘লাইফ ইন মেট্রো’, ‘ভুল ভুলাইয়া’ ইত্যাদি বেশ কিছু ছবিতে অভিনয় করেন। কিন্তু ধর্ষণে অভিযুক্ত হওয়ার পর ২০১৫ সালে ‘ওয়েলকাম ব্যাক’ ছাড়া আর কোনও ছবিতে তিনি সুযোগ পাননি।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box