Kar kache koi moner kotha bangla serial: অভিনয়ের জন্য ছেড়েছেন মোটা মাইনের চাকরি, শিমুলের ‘শয়তান দেওর’ পলাশের আসল পরিচয় জানেন ?
গত মাস থেকে জি বাংলায় শুরু হয়েছে ‘কার কাছে কই মনের কথা’ বাংলা সিরিয়াল ( bangla serial)। সিরিয়ালটি নিয়ে প্রথম দিন থেকেই চর্চার অন্ত নেই। বিশেষ করে ছেলের ফুলশয্যায় মায়ের প্রবেশ দেখানোর পর চর্চা আরও বেড়েছে। বলা ভালো সমালোচনা বেড়েছে। কেউ ছিঃ ছিঃ করছেন। তো কেউ দাবি করেছেন, এমনটা বাস্তবে অনেক ঘটে। সে যাই হোক, সিরিয়ালে গল্পের গোরু গাছে ওঠে। আপাতত এই ধারাবাহিকে দেখানো হচ্ছে, বিয়ে হয়ে আসার পর থেকে শিমুলের উপর অত্যাচার চালিয়ে যাচ্ছে তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকজন। সেখানে শামিল তাঁর দেওর। এতদিন মহিলারা বাড়ির বউদের অত্যাচার করত দেখানো হত। এই সিরিয়ালে শয়তান দেওরের চরিত্র করে দর্শকদের হাড় জ্বালাচ্ছেন সৌনক রায়।
অভিনেতা সৌনককে এর আগেও একাধিক সিরিয়ালে দেখা গিয়েছে। স্টার জলসার ‘কপালকুণ্ডলা’ সিরিয়ালে তিনি ছিলেন নবকুমারের চরিত্রে। শেষ দেখা গিয়েছে ‘খেলাঘর’ ধারাবাহিকে। ‘কার কাছে কই মনের কথা’ দিয়ে অনেকদিন পর কামব্যাক করলেন তিনি। খেলাঘর শেষ হওয়ার পর ১০ মাস কোনও কাজ ছাড়াই বসে ছিলেন তিনি। তার কারণ হিসেবে সৌনক জানিয়েছেন, ‘এতদিন ভালো চরিত্রের অফার পাইনি। যা পাচ্ছিলাম তা পচ্ছন্দ হচ্ছিল না। তাই কাজ ছাড়া ঘরে বসেছিলাম’। এখন ‘কার কাছে কই মনের কথা’ সিরিয়ালে তিনি যে চরিত্রটি করছেন, তার সঙ্গে মধ্যবিত্ত বাঙালি রিলেট করতে পারবে বলে আশা সৌনকের। শিমুলের দেওরের মতো ছেলে ঘরে ঘরে দেখা যায়।
এখন চরিত্রটি শয়তান। তাঁর হাড় জ্বালানো সংলাপ শুনে দর্শক ক্ষেপে যাচ্ছে। তবে সৌনক মনে করেন, এখন অত্যাচার করলেও ভবিষ্যতে এই চরিত্র হয়তো বউদিকে বুঝতে পারবে। তখন মায়ের আঁচল ছেড়ে বউদির পাশে দাঁড়াবে। কথায় কথায় সৌনক জানিয়েছেন, অভিনয়টা তাঁর পেশা ও নেশা। এর পাশাপাশি লেখালেখির অভ্যাস আছে। অ্যাকাউন্টেন্সিতে অনার্স পাশ করেছেন। মোটা মাইনের চাকরির প্রস্তাব পেয়েছিলেন। কিন্তু অভিনয় করবেন বলে তা ছেড়ে দেন। শিমুলের খারাপ দেওর হওয়ার আগে তিনি রাজ চক্রবর্তীর ‘কপালকুন্ডলা’, জি বাংলায় ‘করুণাময়ী রানি রাসমণি’, ‘ঠাকুমার ঝুলি’, আকাশ বাংলার ‘মা মঙ্গলচণ্ডী’ ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন।
অভিনেতা সৌনককে এর আগেও একাধিক সিরিয়ালে দেখা গিয়েছে। স্টার জলসার ‘কপালকুণ্ডলা’ সিরিয়ালে তিনি ছিলেন নবকুমারের চরিত্রে। শেষ দেখা গিয়েছে ‘খেলাঘর’ ধারাবাহিকে। ‘কার কাছে কই মনের কথা’ দিয়ে অনেকদিন পর কামব্যাক করলেন তিনি। খেলাঘর শেষ হওয়ার পর ১০ মাস কোনও কাজ ছাড়াই বসে ছিলেন তিনি। তার কারণ হিসেবে সৌনক জানিয়েছেন, ‘এতদিন ভালো চরিত্রের অফার পাইনি। যা পাচ্ছিলাম তা পচ্ছন্দ হচ্ছিল না। তাই কাজ ছাড়া ঘরে বসেছিলাম’। এখন ‘কার কাছে কই মনের কথা’ সিরিয়ালে তিনি যে চরিত্রটি করছেন, তার সঙ্গে মধ্যবিত্ত বাঙালি রিলেট করতে পারবে বলে আশা সৌনকের। শিমুলের দেওরের মতো ছেলে ঘরে ঘরে দেখা যায়।
এখন চরিত্রটি শয়তান। তাঁর হাড় জ্বালানো সংলাপ শুনে দর্শক ক্ষেপে যাচ্ছে। তবে সৌনক মনে করেন, এখন অত্যাচার করলেও ভবিষ্যতে এই চরিত্র হয়তো বউদিকে বুঝতে পারবে। তখন মায়ের আঁচল ছেড়ে বউদির পাশে দাঁড়াবে। কথায় কথায় সৌনক জানিয়েছেন, অভিনয়টা তাঁর পেশা ও নেশা। এর পাশাপাশি লেখালেখির অভ্যাস আছে। অ্যাকাউন্টেন্সিতে অনার্স পাশ করেছেন। মোটা মাইনের চাকরির প্রস্তাব পেয়েছিলেন। কিন্তু অভিনয় করবেন বলে তা ছেড়ে দেন। শিমুলের খারাপ দেওর হওয়ার আগে তিনি রাজ চক্রবর্তীর ‘কপালকুন্ডলা’, জি বাংলায় ‘করুণাময়ী রানি রাসমণি’, ‘ঠাকুমার ঝুলি’, আকাশ বাংলার ‘মা মঙ্গলচণ্ডী’ ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box