রাজনীতির খাতায় নাম লিখিয়ে ঘটনাচক্রে এখন তিনি তৃণমূলের বিধায়ক। কিন্তু একজন কীর্তন শিল্পী হিসেবে অনেক আগেই বাংলার ঘরে ঘরে পরিচিতি লাভ করেছে। নাম অদিতি মুন্সি। বৃহস্পতিবার থেকে ফের তিনি খবরের শিরোনামে। স্বামী দেবরাজ চক্রবর্তীকে (Aditi munshi husband) নিয়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। শিক্ষা ক্ষেত্রে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তাঁর দূয়ারে পৌঁছে গিয়েছে সিবিআই। কে এই দেবরাজ চক্রবর্তী ?
দেবরাজ তৃণমূলের একজন দাপুটে নেতা। রাজারহাট অঞ্চলে রীতিমতো শাসন করেন তিনি। শোনা যায় খোদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত আছে তাঁর মাথায়। সেই জোরে তিনি এত বেশি বলিয়ান। শুধু নিয়োগ দুর্নীতি মামলা নয়, পুরসভায় নিয়োগ দুর্নীতিতেও জড়িয়ে গিয়েছে দেবরাজের নাম। তার তদন্ত করতে বৃহস্পতিবার সকালে সিবিআই হানা দেয় তাঁর বাড়িতে। অবশ্য এই প্রথম নয়, এর আগেও সিবিআই এবং দেবরাজের মুখোমুখি হয়েছিল। ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় তাঁকে ডেকে পাঠিয়েছিল তদন্তকারী সংস্থা।
উল্লেখ্য, একসময় রাজ্যের প্রাক্তন কৃষিমন্ত্রী পূর্ণেন্দু বসুর আপ্তসহায়ক ছিলেন তিনি। ২০১৫ সালে বিধাননগর পুরসভার কাউন্সিলার হিসেবে নিযুক্ত হন দেবরাজ। তবে তখন অবশ্য তিনি রাজ্য শাসক দলের অধীনে ছিলেন না। কংগ্রেসের হয়ে ভোটে লড়াই করে জয়লাভ করলেও কিছুদিন বাদেই তিনি দল পরিবর্তন করেন। ফের যোগদান করেন তৃণমূলে। এখন বিধাননগর তথা গোটা উত্তর ২৪ পরগনা জেলার একজন দাপুটে তৃণমূল নেতা হিসেবে বেশ প্রভাব রয়েছে তার। তিনি অভিষেক ব্যানার্জীর ‘অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ’ বলে পরিচিত। অদিতি মুন্সির সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়েছিল ২০১৮ সালে। প্রেম করে নয়, দুই বাড়ির সম্মিলিত প্রয়াসে অদিতি ও দেবরাজের বিয়েটা ছিল অ্যারেঞ্জড ম্যারেজ।
বিয়ের পর অদিতিও প্রবেশ করেন রাজনীতিতে। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে তিনি তৃণমূলের হয়ে জয়লাভ করে রাজারহাট-গোপালপুর কেন্দ্রের বিধায়ক হন। সেই অদিতি এবং দেবরাজের বাড়িতে সিবিআই হানা দিল এবার। প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা ধরে তাদের বাড়িতে তল্লাশি চলেছে এদিন। দেবরাজের জ্যাংড়ার বাড়ি, জিএনএস সরণির বালাজি অ্যাপার্টমেন্টে এবং বাগুইহাটির ফ্ল্যাটে চলেছে তল্লাশি। শেষমেশ তাঁর ব্যাংকের যাবতীয় তথ্য নিয়ে গিয়েছে সিবিআই। অবশ্য আদালতের নির্দেশ অনুসারে এই তৃণমূল কাউন্সিলর তদন্তে সম্পূর্ণ সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন আধিকারিকদের।
দেবরাজ তৃণমূলের একজন দাপুটে নেতা। রাজারহাট অঞ্চলে রীতিমতো শাসন করেন তিনি। শোনা যায় খোদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত আছে তাঁর মাথায়। সেই জোরে তিনি এত বেশি বলিয়ান। শুধু নিয়োগ দুর্নীতি মামলা নয়, পুরসভায় নিয়োগ দুর্নীতিতেও জড়িয়ে গিয়েছে দেবরাজের নাম। তার তদন্ত করতে বৃহস্পতিবার সকালে সিবিআই হানা দেয় তাঁর বাড়িতে। অবশ্য এই প্রথম নয়, এর আগেও সিবিআই এবং দেবরাজের মুখোমুখি হয়েছিল। ভোট পরবর্তী হিংসা মামলায় তাঁকে ডেকে পাঠিয়েছিল তদন্তকারী সংস্থা।
উল্লেখ্য, একসময় রাজ্যের প্রাক্তন কৃষিমন্ত্রী পূর্ণেন্দু বসুর আপ্তসহায়ক ছিলেন তিনি। ২০১৫ সালে বিধাননগর পুরসভার কাউন্সিলার হিসেবে নিযুক্ত হন দেবরাজ। তবে তখন অবশ্য তিনি রাজ্য শাসক দলের অধীনে ছিলেন না। কংগ্রেসের হয়ে ভোটে লড়াই করে জয়লাভ করলেও কিছুদিন বাদেই তিনি দল পরিবর্তন করেন। ফের যোগদান করেন তৃণমূলে। এখন বিধাননগর তথা গোটা উত্তর ২৪ পরগনা জেলার একজন দাপুটে তৃণমূল নেতা হিসেবে বেশ প্রভাব রয়েছে তার। তিনি অভিষেক ব্যানার্জীর ‘অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ’ বলে পরিচিত। অদিতি মুন্সির সঙ্গে তাঁর বিয়ে হয়েছিল ২০১৮ সালে। প্রেম করে নয়, দুই বাড়ির সম্মিলিত প্রয়াসে অদিতি ও দেবরাজের বিয়েটা ছিল অ্যারেঞ্জড ম্যারেজ।
বিয়ের পর অদিতিও প্রবেশ করেন রাজনীতিতে। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে তিনি তৃণমূলের হয়ে জয়লাভ করে রাজারহাট-গোপালপুর কেন্দ্রের বিধায়ক হন। সেই অদিতি এবং দেবরাজের বাড়িতে সিবিআই হানা দিল এবার। প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা ধরে তাদের বাড়িতে তল্লাশি চলেছে এদিন। দেবরাজের জ্যাংড়ার বাড়ি, জিএনএস সরণির বালাজি অ্যাপার্টমেন্টে এবং বাগুইহাটির ফ্ল্যাটে চলেছে তল্লাশি। শেষমেশ তাঁর ব্যাংকের যাবতীয় তথ্য নিয়ে গিয়েছে সিবিআই। অবশ্য আদালতের নির্দেশ অনুসারে এই তৃণমূল কাউন্সিলর তদন্তে সম্পূর্ণ সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন আধিকারিকদের।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box