Dipika Padukone parents: নিজের বোনকে বিয়ে করেছেন প্রকাশ পাডুকোন ! দীপিকার বাবা-মা আসলে ভাইবোন ! ছিঃ ছিঃ নেটপাড়ায়
রণবীর সিংয়ের সঙ্গে সম্পর্ক আজকাল ভালো যাচ্ছে না। বলিউডে ফের বিবাহ বিচ্ছেদের গুঞ্জন উঠতে শুরু করেছে। বিয়ের মাত্র পাঁচ বছরের মধ্যে কী এমন হল, যে সম্পর্ক তেতো হয়ে গেল ? ক’দিন আগে একটি অনুষ্ঠানে স্বামী রণবীর সিংয়ের সঙ্গে আসেন দীপিকা পাডুকোন (Dipika Padukone)। রণবীর হাত ধরতে গেলে দূরে সরে যান তিনি। দুজনের মধ্যে কথাবার্তা একদম ছিল না। সবকিছু সেখানে উপস্থিত ক্যামেরাম্যানদের নজর এড়ায়নি। এইসব দেখে আলোচনার জল অনেক দূর পর্যন্ত গড়িয়ে গিয়েছে। অবশ্য অনেকের বক্তব্য, স্বামী -স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্য চলে। এটাকে বেশি সিরিয়াস নেওয়ার প্রয়োজন নেই। দীপিকা এই মুহূর্তে বলিউডের সবথেকে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেত্রী। সদ্য শাহরুখের সঙ্গে ‘পাঠান’ রেকর্ড ব্যবসা করেছে। তিনি প্রাক্তন ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় প্রকাশ পাডুকোনের মেয়ে। এই কথা সবাই জানে। কিন্তু এটা হয়তো অনেকের অজানা, দীপিকার বাবা-মা সম্পর্কে ভাইবোন ! প্রকাশ পাডুকোন নিজে এই গোপন তথ্য সামনে এনেছেন।
কিশোরী বয়সে দীপিকা ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় ছিলেন। তিনি জাতীয় পর্যায়েও খেলেছেন। অবশ্য পরে মডেলিংয়ের দিকে ঝুঁকে পড়েন। প্রথম ছবির অফার পান ২০০৬ সালে। কন্নড় ভাষায় ‘ঐশ্বর্য’ ছিল তাঁর প্রথম ছবি। পরের বছরই বলিউডে আত্মপ্রকাশ। ২০০৭-এ রিলিজ হয় ‘ওম শান্তি ওম’। শাহরুখের বিপরীতে ‘ওম শান্তি ওম’ ছিল সুপারহিট ছবি। অভিনয়ের জোরে হিন্দি সিনেমার জগতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন দীপিকা। এরপর ‘ইয়ে জাওয়ানি হে দিবানি’, ‘চেন্নাই এক্সপ্রেস’, ‘হ্যাপি নিউ ইয়ার’, ‘বাজিরাও মস্তানি’, ‘পদ্মাবত’-এর মতো সিনেমা আজ দীপিকাকে বলিউডে সেরা অভিনেত্রী হিসেবে স্থাপিত করে।
দীপিকার বাবা-মা সম্পর্কে তথ্য প্রকাশ হওয়ার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় কাটাছেঁড়া শুরু হয়েছে। অনেকেই বিশ্বাস করতে পারছেন না। নানা ধরণের কটূক্তি শুরু হয়েছে। দক্ষিণের নেট নাগরিকরা অবশ্য ভুল ভাঙিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন। তাঁদের বক্তব্য, তুতো বোনকে বিয়ে মোটেই অস্বাভাবিক কিছু নয়। দক্ষিণে কঠোরভাবে জাতপাত মানা হয়। তাই নিজেদের জাতে বা পরিবারে বিয়ে হয়ে থাকে।
কী জানিয়েছেন প্রকাশ পাডুকোন ?
আদি বাড়ি ব্যাঙ্গালোরে । এখন পাডুকোন পরিবার মুম্বাইয়ের বাসিন্দা। একটি সাক্ষাৎকারে প্রকাশ পাডুকোন তাঁর স্ত্রী উজ্জ্বলা সম্পর্কে মুখ খোলেন। উজ্জ্বলা আসলে তাঁর তুতো বোন। তিনি জানিয়েছেন, “একবার আমি জাতীয় চ্যাম্পিয়ন শিপে হেরে যাই। দীর্ঘ ৯ বছর পর হেরেছিলাম বিশ্বের এক নম্বর ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় হওয়া সত্ত্বেও জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপে পরাজয় মানতে পারিনি। খুব হতাশ হয়ে পড়ি। সেই হতাশার সময় পাশে ছিল উজ্জ্বলা। সে আমাকে বোঝায়, খেলাধূলায় হারজিত সাধারণ ব্যাপার। এই নিয়ে এতো ভাবার প্রয়োজন নেই। তারপর উজ্জ্বলাকে বিয়ে করে কোপেনহেগেন চলে যাই”। কোপেনহেগেনে একটি চাকরি নিয়ে ১৯৮৬ সাল পর্যন্ত ছিলেন। সেখানেই দীপিকার জন্ম হয়। মেয়ের জন্মের পর ফের ভারতে ফিরে আসেন প্রকাশ পাডুকোন। দীপিকা ব্যাঙ্গালোরে বড় হয়েছেন।কিশোরী বয়সে দীপিকা ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় ছিলেন। তিনি জাতীয় পর্যায়েও খেলেছেন। অবশ্য পরে মডেলিংয়ের দিকে ঝুঁকে পড়েন। প্রথম ছবির অফার পান ২০০৬ সালে। কন্নড় ভাষায় ‘ঐশ্বর্য’ ছিল তাঁর প্রথম ছবি। পরের বছরই বলিউডে আত্মপ্রকাশ। ২০০৭-এ রিলিজ হয় ‘ওম শান্তি ওম’। শাহরুখের বিপরীতে ‘ওম শান্তি ওম’ ছিল সুপারহিট ছবি। অভিনয়ের জোরে হিন্দি সিনেমার জগতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন দীপিকা। এরপর ‘ইয়ে জাওয়ানি হে দিবানি’, ‘চেন্নাই এক্সপ্রেস’, ‘হ্যাপি নিউ ইয়ার’, ‘বাজিরাও মস্তানি’, ‘পদ্মাবত’-এর মতো সিনেমা আজ দীপিকাকে বলিউডে সেরা অভিনেত্রী হিসেবে স্থাপিত করে।

No comments:
please do not enter any spam link in the comment box