শুধু রূপ দিয়ে নয়, অভিনয়ের জোরে কোটি কোটি মানুষের মন জয় করে নিয়েছেন Moushumi Chatterjee । হিন্দি, বাংলা মিলিয়ে কয়েক শো ছবিতে তিনি অভিনয় করেছেন। একসময় হিন্দি সিনেমার প্রথম সারির অভিনেত্রীর মধ্যে তিনি ছিলেন অন্যতম। অবশ্য বেশ কয়েক বছর হয়ে গেল পর্দায় তাঁকে আর দেখা যায় না। শেষ অভিনয় করেছিলেন সুজিত সরকারের ‘পিকু’ (2015) তে। সঙ্গে ছিলেন অমিতাভ বচ্চন এবং দীপিকা পাড়ুকোন। তারপর জীবনে অনেক ঝড় বয়ে গিয়েছে তাঁর। অল্প বয়সে মৌসুমীর কোল খালি করে চলে গিয়েছেন বড় মেয়ে পায়েল। তারপর থেকে নিজেকে একপ্রকার গৃহবন্দি করে নিয়েছিলেন। তবে ইদানিং তিনি বেশ চর্চায়। কিছুদিন আগে মৌসুমী চট্টোপাধ্যায় সাক্ষাৎকার দিয়েছিলেন একটি ইউটিউব চ্যানেলকে। সেখানে বলিউড থেকে ব্যক্তিগত জীবন, নানা বিষয়ে বিস্ফোরক ‘বালিকা বধূ’।
এমনিতে মৌসুমী চট্টোপাধ্যায় খুব শান্ত আর মিশুকে স্বভাবের। সবার সঙ্গে হইচই করে কাটিয়ে দিতেন পারেন। কিন্তু একবার রেগে গেলে আর রক্ষে নেই। তখন তাঁকে শান্ত করা কঠিন। মুখে যা আসে বলে দেন। ভীষণ ঠোঁট কাটা। শোনা যায়, একবার মৌসুমীর রাগের নমুনা দেখেছিলেন ধর্মেন্দ্র পুত্র Sunny Deol। ঘটনাটি ঘটে ছিল ১৯৯০ সালে। সেই বছর রিলিজ করে রাজকুমার সন্তোষী পরিচালিত ‘ঘায়েল’। এই সিনেমায় সানির বউদির ভূমিকায় অভিনয় করেন মৌসুমী। এছাড়া অভিনয় করেছিলেন অমরীশ পুরী, ওম পুরী এবং রাজ বব্বরের মতো তারকারা। ঘটনাটি ঘটেছিল ছবির শ্যুটিংয়ের সময়।
এমনিতে মৌসুমী অপেশাদার মনোভাব একদম পচ্ছন্দ করেন না। তিনি প্রত্যেক দিন সেটে টাইমে পৌঁছে যেতেন। অন্যরাও রোজ সকাল ৯টায় হাজির হতেন। সেখানে ধরম পুত্র আসতেন বেলা ১ টা বা ২ টোর সময়। যেহেতু বাবা ধর্মেন্দ্র ছিলেন ছবিটির প্রযোজক। তাই কেউ কিছু বলার সাহস পেতেন না। প্রথম প্রথম মৌসুমী কিছু বলতেন না। হজম করে নিতেন। কিন্তু একদিন তাঁর প্রচণ্ড রাগ ওঠে। নিজেকে সামলাতে না পেরে সানি দেওলকে আসতে দেখে বলেন, “তোমার উচিত পাঞ্জাবে গিয়ে চাষবাস করা। অভিনয় ছেড়ে দাও। চাষীর ছেলে এর থেকে বেশি আর কী হবে” ? সিনিয়র অভিনেত্রীর মুখে ধমক খেয়ে প্রথমে থতমত খেয়ে যান সানি। এই রকম তাঁকে কেউ বলতে পারে, তা তিনি বিশ্বাস করতে পারেননি। যদিও বিষয়টিকে বেশি দূর বাড়াননি। ক্ষমা চেয়ে নিয়েছিলেন মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়ের কাছে। সেই জন্য Sunny Deol এতবড় স্টার। কিছুদিনের মধ্যেই রিলিজ হবে gadar।
এমনিতে মৌসুমী চট্টোপাধ্যায় খুব শান্ত আর মিশুকে স্বভাবের। সবার সঙ্গে হইচই করে কাটিয়ে দিতেন পারেন। কিন্তু একবার রেগে গেলে আর রক্ষে নেই। তখন তাঁকে শান্ত করা কঠিন। মুখে যা আসে বলে দেন। ভীষণ ঠোঁট কাটা। শোনা যায়, একবার মৌসুমীর রাগের নমুনা দেখেছিলেন ধর্মেন্দ্র পুত্র Sunny Deol। ঘটনাটি ঘটে ছিল ১৯৯০ সালে। সেই বছর রিলিজ করে রাজকুমার সন্তোষী পরিচালিত ‘ঘায়েল’। এই সিনেমায় সানির বউদির ভূমিকায় অভিনয় করেন মৌসুমী। এছাড়া অভিনয় করেছিলেন অমরীশ পুরী, ওম পুরী এবং রাজ বব্বরের মতো তারকারা। ঘটনাটি ঘটেছিল ছবির শ্যুটিংয়ের সময়।
এমনিতে মৌসুমী অপেশাদার মনোভাব একদম পচ্ছন্দ করেন না। তিনি প্রত্যেক দিন সেটে টাইমে পৌঁছে যেতেন। অন্যরাও রোজ সকাল ৯টায় হাজির হতেন। সেখানে ধরম পুত্র আসতেন বেলা ১ টা বা ২ টোর সময়। যেহেতু বাবা ধর্মেন্দ্র ছিলেন ছবিটির প্রযোজক। তাই কেউ কিছু বলার সাহস পেতেন না। প্রথম প্রথম মৌসুমী কিছু বলতেন না। হজম করে নিতেন। কিন্তু একদিন তাঁর প্রচণ্ড রাগ ওঠে। নিজেকে সামলাতে না পেরে সানি দেওলকে আসতে দেখে বলেন, “তোমার উচিত পাঞ্জাবে গিয়ে চাষবাস করা। অভিনয় ছেড়ে দাও। চাষীর ছেলে এর থেকে বেশি আর কী হবে” ? সিনিয়র অভিনেত্রীর মুখে ধমক খেয়ে প্রথমে থতমত খেয়ে যান সানি। এই রকম তাঁকে কেউ বলতে পারে, তা তিনি বিশ্বাস করতে পারেননি। যদিও বিষয়টিকে বেশি দূর বাড়াননি। ক্ষমা চেয়ে নিয়েছিলেন মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়ের কাছে। সেই জন্য Sunny Deol এতবড় স্টার। কিছুদিনের মধ্যেই রিলিজ হবে gadar।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box