Sandhya Mukherjee: শেষ স্মৃতিটুকুও থাকল না, মৃত্যুর বছর ঘোরার আগেই ভেঙে গুড়িয়ে দেওয়া হল সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের বাড়ি
গত বছরের ফেব্রুয়ারি মাস ছিল সঙ্গীত জগতের অন্ধকারময় অধ্যায়। প্রয়াত হন গীতশ্রী সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় (Sandhya Mukherjee)। তার এক সপ্তাহ আগেই সুরলোকে পাড়ি দিয়েছিলেন ভারতরত্ন লতা মঙ্গেশকর। তারপর বাপি লাহিড়ি। সন্ধ্যার প্রয়াণে বাংলা গানের স্বর্ণযুগের সরস্বতী বিদায় নিয়েছিলেন। শুধু স্মৃতি হিসেবে রয়ে গিয়েছিল তাঁর গাওয়া অসংখ্য গান। যা চিরঅমলিন। চিরশ্বাশত। আর টিকে ছিল সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের স্মৃতি বিজড়িত বাড়ি। কিন্তু সেই স্মৃতি এখন আর নেই। মাঝে কেটেছে মাত্র এক বছর। এর মধ্যেই গীতশ্রীর শেষ স্মৃতি বাড়িটি ভেঙে গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ধুলোয় লুটোচ্ছে সন্ধ্যার অসংখ্য জিনিস। যার মধ্যে তাঁর গুরু বড়ে গুলাম আলি খাঁয়ের ছবিও আছে। যে প্রমোটার বাড়িটি ভেঙে বহুতল তুলবেন, তিনি হয়তো চেনেন না বড়ে গুলাম আলি খাঁকে। তাই এর গুরুত্ব তিনি বোঝেন না।
দক্ষিণ কলকাতার লেক গার্ডেন্সের পোস্ট অফিসের গলিতে একটি দোতলা বাড়িতে থাকতেন সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়। অনেকটা এলাকা জুড়ে বাড়িটি তৈরি হয়েছিল। তৈরি করেছিলেন সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের স্বামী শ্যামল গুপ্ত। এখন সেখানে ফাঁকা মাঠ। শুধু গুপ্ত নামের নেমপ্লেটটি বাইরের লাগানো আছে। আর কিছুদিন পরে হয়তো সেটাও থাকবে না। বাড়ির ধ্বংস স্তূপের মাঝে হারিয়ে যাবে সেটিও। ভেঙে গুড়িয়ে ফেলা হবে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে বাড়ি ভাঙার ছবি। যা দেখে বেজায় ক্ষুব্ধ নেটিজেনরা। বাড়িটির আর অবশিষ্ট নেই। শুধু আধ ভাঙা অবস্থায় স্মৃতির বোঝা কাঁধে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে একটি দেওয়াল। যার গায়ে কালো নেমপ্লেটটি এখনও রয়ে গিয়েছে। সবথেকে দুঃখ জনক ব্যাপার হল ধ্বংসস্তূপের মধ্যে ফ্রেম ভাঙা অবস্থায় পড়ে আছেন বড়ে গুলাম আলি খাঁ। এসব দেখে বেজায় চটেছেন সন্ধ্যাভক্তরা। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, গায়িকার মেয়ে কোথায় গেলেন ? তিনি কেন এমনটা করলেন ? বাংলার সরস্বতীর শেষ স্মৃতিটুকুও কি পরবর্তী প্রজন্মের জন্য রক্ষা করা গেল না ? জানা গিয়েছে, সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের মেয়ে সৌমী বাড়িটি প্রমোটারদের বিক্রি করে দিয়েছেন। তাই এক্ষেত্রে কারও কিছু করার নেই।
সবাই জানে শেষ বয়সে সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভালো সম্পর্ক ছিল। তাঁর প্রয়াণের পর অনেক স্মৃতি ভাগ করে নিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। নেটিজেনদের প্রশ্ন, এত বড় বড় কথা বলা সরকার কেন কিছু পদক্ষেপ নিল না ? গায়িকার অবর্তমানে বাড়িটি সংরক্ষণ করা উচিত ছিল সরকারের। কিন্তু বাস্তবে তা হল না।
দক্ষিণ কলকাতার লেক গার্ডেন্সের পোস্ট অফিসের গলিতে একটি দোতলা বাড়িতে থাকতেন সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়। অনেকটা এলাকা জুড়ে বাড়িটি তৈরি হয়েছিল। তৈরি করেছিলেন সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের স্বামী শ্যামল গুপ্ত। এখন সেখানে ফাঁকা মাঠ। শুধু গুপ্ত নামের নেমপ্লেটটি বাইরের লাগানো আছে। আর কিছুদিন পরে হয়তো সেটাও থাকবে না। বাড়ির ধ্বংস স্তূপের মাঝে হারিয়ে যাবে সেটিও। ভেঙে গুড়িয়ে ফেলা হবে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে বাড়ি ভাঙার ছবি। যা দেখে বেজায় ক্ষুব্ধ নেটিজেনরা। বাড়িটির আর অবশিষ্ট নেই। শুধু আধ ভাঙা অবস্থায় স্মৃতির বোঝা কাঁধে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে একটি দেওয়াল। যার গায়ে কালো নেমপ্লেটটি এখনও রয়ে গিয়েছে। সবথেকে দুঃখ জনক ব্যাপার হল ধ্বংসস্তূপের মধ্যে ফ্রেম ভাঙা অবস্থায় পড়ে আছেন বড়ে গুলাম আলি খাঁ। এসব দেখে বেজায় চটেছেন সন্ধ্যাভক্তরা। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, গায়িকার মেয়ে কোথায় গেলেন ? তিনি কেন এমনটা করলেন ? বাংলার সরস্বতীর শেষ স্মৃতিটুকুও কি পরবর্তী প্রজন্মের জন্য রক্ষা করা গেল না ? জানা গিয়েছে, সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের মেয়ে সৌমী বাড়িটি প্রমোটারদের বিক্রি করে দিয়েছেন। তাই এক্ষেত্রে কারও কিছু করার নেই।
সবাই জানে শেষ বয়সে সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভালো সম্পর্ক ছিল। তাঁর প্রয়াণের পর অনেক স্মৃতি ভাগ করে নিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। নেটিজেনদের প্রশ্ন, এত বড় বড় কথা বলা সরকার কেন কিছু পদক্ষেপ নিল না ? গায়িকার অবর্তমানে বাড়িটি সংরক্ষণ করা উচিত ছিল সরকারের। কিন্তু বাস্তবে তা হল না।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box