Dharmendra-Hema Love story: লুকিয়ে জীতেন্দ্রকে বিয়ে করতে যাচ্ছিলেন হেমা মালিনী, মণ্ডপে পৌঁছে কী করেছিলেন ধর্মেন্দ্র
ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনী। শোলের বীরু আর বাসন্তী মিলে কত হিট সিনেমা দর্শকদের উপহার দিয়েছেন। যার মধ্যে অধিকাংশ Love story । তবে বাস্তব জীবনেও দুজনের প্রেম কাহিনী সিনেমাকেও হার মানায়। পরতে পরতে ট্যুইস্ট। ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনী একহতে কত কী না করেছেন। বিশ্বাসভঙ্গ, বিয়ে, মণ্ডপ থেকে উঠে যাওয়া আবার মুসলিম হয়ে বিয়ে করা। এত কিছু ঘটেছে এই লাভ স্টোরিতে। অনেক বাধাবিপত্তি এসেছে। তবু দুজনে হাত ছাড়েননি। সমাজের বাধা এড়িয়ে দুজনে এক হয়েছেন। তবে বিবাহিত ধর্মেন্দ্র কীভাবে হেমা মালিনীকে বিয়ে করেছিলেন, তা সত্যিই অদ্ভূত। আজকের প্রতিবেদনে ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম কাহিনী।
সিনেমাতে আসার কিছুদিনের মধ্যেই প্রকাশ কৌরকে বিয়ে করেন ধর্মেন্দ্র। বিবাহিত নায়ক প্রেমে পড়েন নায়িকা হেমা মালিনী। কিন্তু কিছুতেই বিবাহ বিচ্ছেদে রাজি ছিলেন না প্রকাশ কৌর। তখন তিনি চার সন্তানের মা। তাঁর জেদ ছিল, যাই হয়ে যাক, কিছুতেই সংসার ভেঙে তিনি যাবেন না। অন্যদিকে, হেমা মালিনীকে বিয়ে করার জন্য পাগল ছিলেন ধর্মেন্দ্র। কিন্তু হেমার পরিবার বিবাহিত জামাই মেনে নিতে প্রস্তুত ছিল না। হেমা মালিনীর মা চাননি, মেয়ে ধর্মেন্দ্রের সঙ্গে সম্পর্ক রাখুক। বরং তিনি বাড়ির জামাই হিসেবে অনেক বেশি জীতেন্দ্রকে পচ্ছন্দ করতেন। জীতেন্দ্র তখন প্রেম করেন শোভা সিপ্পির সঙ্গে।
হেমা মালিনীর বায়োপিক থেকে এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায়। সেখানে লেখা আছে কীভাবে, চেন্নাইয়ের বাড়িতে ধর্মেন্দ্রকে লুকিয়ে হেমা ও জীতেন্দ্রের বিয়ে ঠিক করা হয়। কাকপক্ষীও যেন টের না পায়, তেমনি গোপনীয়তা রাখা হয়েছিল। কিন্তু কোনওভাবে খবরটি সংবাদমাধ্যমে ফাঁস হয়ে যায়। জানতে পেরে মাথায় আগুন উঠে যায় ধর্মেন্দ্রের। তিনি পত্রপাঠ চেন্নাইয়ের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে যান। তাঁর সঙ্গ নিয়েছিলেন শোভা সিপ্পি। নাটকীয়ভাবে বিয়ের সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে যান ধর্মেন্দ্র ও শোভা। তাঁদের দেখে বেজায় চটে যান হেমার বাবা। তিনি আদেশ করেন ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দিতে। কিন্তু পর্দার অ্যাকশন হিরো এত সহজে হার মানার পাত্র ছিলেন না। মারধর-ভাঙচুর করে তিনি বিয়ের ছাতনাতলায় উপস্থিত হয়ে যান। হেমার কাছে হাত জোড় করে কান্নাকাটি শুরু করেন। অন্যদিকে, শোভাও জীতেন্দ্রের সঙ্গে ঝগড়া শুরু করে দেন। সব মিলিয়ে বিয়ে পণ্ড হয়ে যায়। মন ঘুরে যায় হেমার। তিনি উঠে পড়েন। বিয়েতে না বলে দিয়ে নিজের ঘরে ঢুকে পড়েন। ভেঙে যায় হেমা ও জীতেন্দ্রের বিয়ে। জয় হয় ধর্মেন্দ্রর। এইভাবে তিনি হেমা মালিনীকে জয় করে নিয়ে এসে ছিলেন।
১৯৮০ সালে বিয়ে হয় ধর্মেন্দ্র ও হেমার। তবে হিন্দু মতে নয়। কারণ হিন্দু মতে প্রথম স্ত্রী বেঁচে থাকতে দ্বিতীয় বিয়ে করা যায় না। তাই মুসলিম ধর্ম নিয়ে মুসলিম মতে বিয়ে করেন দুজনে। ধর্মেন্দ্র ও হেমার দুটি মেয়ে। এত বছর পরেও ধর্মেন্দ্রের প্রথম পক্ষের সঙ্গে মিল হয়নি হেমার। কিছুদিন আগে সানি দেওলের ছেলের বিয়েতে যাননি তিনি।
সিনেমাতে আসার কিছুদিনের মধ্যেই প্রকাশ কৌরকে বিয়ে করেন ধর্মেন্দ্র। বিবাহিত নায়ক প্রেমে পড়েন নায়িকা হেমা মালিনী। কিন্তু কিছুতেই বিবাহ বিচ্ছেদে রাজি ছিলেন না প্রকাশ কৌর। তখন তিনি চার সন্তানের মা। তাঁর জেদ ছিল, যাই হয়ে যাক, কিছুতেই সংসার ভেঙে তিনি যাবেন না। অন্যদিকে, হেমা মালিনীকে বিয়ে করার জন্য পাগল ছিলেন ধর্মেন্দ্র। কিন্তু হেমার পরিবার বিবাহিত জামাই মেনে নিতে প্রস্তুত ছিল না। হেমা মালিনীর মা চাননি, মেয়ে ধর্মেন্দ্রের সঙ্গে সম্পর্ক রাখুক। বরং তিনি বাড়ির জামাই হিসেবে অনেক বেশি জীতেন্দ্রকে পচ্ছন্দ করতেন। জীতেন্দ্র তখন প্রেম করেন শোভা সিপ্পির সঙ্গে।
হেমা মালিনীর বায়োপিক থেকে এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায়। সেখানে লেখা আছে কীভাবে, চেন্নাইয়ের বাড়িতে ধর্মেন্দ্রকে লুকিয়ে হেমা ও জীতেন্দ্রের বিয়ে ঠিক করা হয়। কাকপক্ষীও যেন টের না পায়, তেমনি গোপনীয়তা রাখা হয়েছিল। কিন্তু কোনওভাবে খবরটি সংবাদমাধ্যমে ফাঁস হয়ে যায়। জানতে পেরে মাথায় আগুন উঠে যায় ধর্মেন্দ্রের। তিনি পত্রপাঠ চেন্নাইয়ের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে যান। তাঁর সঙ্গ নিয়েছিলেন শোভা সিপ্পি। নাটকীয়ভাবে বিয়ের সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে যান ধর্মেন্দ্র ও শোভা। তাঁদের দেখে বেজায় চটে যান হেমার বাবা। তিনি আদেশ করেন ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দিতে। কিন্তু পর্দার অ্যাকশন হিরো এত সহজে হার মানার পাত্র ছিলেন না। মারধর-ভাঙচুর করে তিনি বিয়ের ছাতনাতলায় উপস্থিত হয়ে যান। হেমার কাছে হাত জোড় করে কান্নাকাটি শুরু করেন। অন্যদিকে, শোভাও জীতেন্দ্রের সঙ্গে ঝগড়া শুরু করে দেন। সব মিলিয়ে বিয়ে পণ্ড হয়ে যায়। মন ঘুরে যায় হেমার। তিনি উঠে পড়েন। বিয়েতে না বলে দিয়ে নিজের ঘরে ঢুকে পড়েন। ভেঙে যায় হেমা ও জীতেন্দ্রের বিয়ে। জয় হয় ধর্মেন্দ্রর। এইভাবে তিনি হেমা মালিনীকে জয় করে নিয়ে এসে ছিলেন।
১৯৮০ সালে বিয়ে হয় ধর্মেন্দ্র ও হেমার। তবে হিন্দু মতে নয়। কারণ হিন্দু মতে প্রথম স্ত্রী বেঁচে থাকতে দ্বিতীয় বিয়ে করা যায় না। তাই মুসলিম ধর্ম নিয়ে মুসলিম মতে বিয়ে করেন দুজনে। ধর্মেন্দ্র ও হেমার দুটি মেয়ে। এত বছর পরেও ধর্মেন্দ্রের প্রথম পক্ষের সঙ্গে মিল হয়নি হেমার। কিছুদিন আগে সানি দেওলের ছেলের বিয়েতে যাননি তিনি।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box