National awards winning actress: জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত অভিনেত্রী যোগ্য সম্মান পেলেন না, কোথায় হারিয়ে গেলেন ‘সুবর্ণলতা’ অনন্যা চট্টোপাধ্যায়
বাংলা টেলিভিশনের দুনিয়ায় অনেক সিরিয়াল আসে আর যায়। তার মধ্যে কয়েকটি কালজয়ী হয়ে থেকে যায়। দূরদর্শনের অনেক সিরিয়াল আজও মানুষের মনে গেঁথে আছে। তেমনি জি বাংলার ধারাবাহিক ‘সুবর্ণলতা’ দর্শক এখনও মনে রেখেছে। আশাপূর্ণা দেবীর উপন্যাস অবলম্বনে ‘সুবর্ণলতা’র TRP ছিল চোখে পড়ার মতো। বহু বছর আগেই শেষ হয়ে যাওয়া এই সিরিয়াল এখনও হিট। করোনা কালে এই সিরিয়ালের রিপিট টেলিকাস্ট মানুষ খুব ভালোভাবে উপভোগ করেছে। ‘সুবর্ণলতা’-র মুখ্য ভূমিকায় ছিলেন জাতীয় পুরস্কার জয়ী (National awards) অভিনেত্রী অনন্যা চট্টোপাধ্যায়। এত প্রভাবশালী একজন অভিনেত্রী। যাঁর অভিনয়ের গুণে সিরিয়াল আরও বেশি মনে ধরেছিল দর্শকের। কিন্তু সেই অভিনেত্রী এখন কোথায় ? কেন হারিয়ে গেলেন ? যোগ্য সম্মান পেলেন না।
শুধু সিরিয়াল নয়। সিনেমা, টেলিফিল্মেও অভিনয় করেছেন অনন্যা চট্টোপাধ্যায়। তবে তাঁর অভিনীত শেষ সিনেমা ছিল বুদ্ধদেব দাশগুপ্তের ‘টোপ’। আর টেলিভিশনে ‘জয় কালী কলকাত্তাওয়ালী’। তারপর যেন হারিয়ে গেলেন তিনি। কোথায় আর তাঁকে দেখা যায় না। ওয়েবসিরিজ ‘মোহমায়া’তে স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়ের অভিনয় করেছিলেন। দীর্ঘ ছ’বছর অভিনয় থেকে দূরেই ছিলেন। দর্শকের অতি পচ্ছন্দের অভিনেত্রী। অভিনয়ের জোড়ে পেয়েছিলেন জাতীয় পুরস্কার। কিন্তু এখন আর তাঁকে সেভাবে অভিনয় করতে দেখা যায় না।
অনন্যা চট্টোপাধ্যায় অভিনয়ের পাশাপাশি ভালো নাচতেও পারেন। মমতা শঙ্করের নাচের গ্রুপে নাচ শিখতেন। সেখান থেকেই অভিনয়ের সুযোগ পান। প্রথম অভিনয় ছিল ‘একদিন প্রতিদিন’ ধারাবাহিক। তবে ‘তিতির অতিথি’ সিরিয়াল থেকে নজরে পড়ে। ‘আলেয়া’ তাঁর অন্যতম সেরা কাজ। এছাড়া একাধিক টেলিফিল্মে অভিনয় করেচ্ছেন। ২০০২ সালে ‘টক ঝাল মিষ্টি’ সিনেমার হাত ধরে সিনেমায় পা রাখেন। ঋতুপর্ণ ঘোষের ‘আবহমান’ ছবিতে কাজ করে পেয়েছিলেন সেরা অভিনেত্রীর জাতীয় পুরস্কার। প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে বাণিজ্যিক সিনেমা ‘মামা ভাগ্নে’তে কাজ করেছিলেন। কিন্তু নায়িকা হিসেবে সেভাবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারেননি। বাধ্য হয়ে ফের সিরিয়ালে কাজ করতে শুরু করেন।
ব্যক্তিগত জীবনেও খুব একটা সুখী হতে পারেননি। বিয়ের চার বছরের মধ্যে ভেঙে যায় সম্পর্ক। কাজের ব্যাপারের ভীষণ খুঁতখুঁতে তিনি। একটি সাক্ষাৎকারের তিনি বলেন, বাজে কাজ করার থেকে বই পড়া ভালো। পাট চেয়ে পরিচালকদের হাতে পায়ে ধরতে পারবেন না তিনি। তাই বাড়িতেই বসে আছেন জাতীয় পুরস্কার জয়ী অনন্যা চট্টোপাধ্যায়।
শুধু সিরিয়াল নয়। সিনেমা, টেলিফিল্মেও অভিনয় করেছেন অনন্যা চট্টোপাধ্যায়। তবে তাঁর অভিনীত শেষ সিনেমা ছিল বুদ্ধদেব দাশগুপ্তের ‘টোপ’। আর টেলিভিশনে ‘জয় কালী কলকাত্তাওয়ালী’। তারপর যেন হারিয়ে গেলেন তিনি। কোথায় আর তাঁকে দেখা যায় না। ওয়েবসিরিজ ‘মোহমায়া’তে স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়ের অভিনয় করেছিলেন। দীর্ঘ ছ’বছর অভিনয় থেকে দূরেই ছিলেন। দর্শকের অতি পচ্ছন্দের অভিনেত্রী। অভিনয়ের জোড়ে পেয়েছিলেন জাতীয় পুরস্কার। কিন্তু এখন আর তাঁকে সেভাবে অভিনয় করতে দেখা যায় না।
অনন্যা চট্টোপাধ্যায় অভিনয়ের পাশাপাশি ভালো নাচতেও পারেন। মমতা শঙ্করের নাচের গ্রুপে নাচ শিখতেন। সেখান থেকেই অভিনয়ের সুযোগ পান। প্রথম অভিনয় ছিল ‘একদিন প্রতিদিন’ ধারাবাহিক। তবে ‘তিতির অতিথি’ সিরিয়াল থেকে নজরে পড়ে। ‘আলেয়া’ তাঁর অন্যতম সেরা কাজ। এছাড়া একাধিক টেলিফিল্মে অভিনয় করেচ্ছেন। ২০০২ সালে ‘টক ঝাল মিষ্টি’ সিনেমার হাত ধরে সিনেমায় পা রাখেন। ঋতুপর্ণ ঘোষের ‘আবহমান’ ছবিতে কাজ করে পেয়েছিলেন সেরা অভিনেত্রীর জাতীয় পুরস্কার। প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে বাণিজ্যিক সিনেমা ‘মামা ভাগ্নে’তে কাজ করেছিলেন। কিন্তু নায়িকা হিসেবে সেভাবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারেননি। বাধ্য হয়ে ফের সিরিয়ালে কাজ করতে শুরু করেন।
ব্যক্তিগত জীবনেও খুব একটা সুখী হতে পারেননি। বিয়ের চার বছরের মধ্যে ভেঙে যায় সম্পর্ক। কাজের ব্যাপারের ভীষণ খুঁতখুঁতে তিনি। একটি সাক্ষাৎকারের তিনি বলেন, বাজে কাজ করার থেকে বই পড়া ভালো। পাট চেয়ে পরিচালকদের হাতে পায়ে ধরতে পারবেন না তিনি। তাই বাড়িতেই বসে আছেন জাতীয় পুরস্কার জয়ী অনন্যা চট্টোপাধ্যায়।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box