হিন্দি সিনেমার (Bollywood news) জগতে সম্পর্ক ভাঙা-গড়া যেন বাঁ হাতের খেল। আজ যে আপনার, কাল সে পাশে নাও থাকতে পারে। হামেশাই এই খেলা চলছে। সাধারণ মানুষ অনেক সময় তাঁদের আইডলের অধোপতন দেখে চমকে যেতেন। প্রেম ভাঙা, বিয়ে ভাঙা আজকের ইস্যু নয়। বহু যুগ থেকেই এটা চলছে। সবাই জানেন, অভিনেতা ধর্মেন্দ্রের দুটি স্ত্রী। কিন্তু হিন্দু ধর্মে একটি বিয়ে বৈধ। স্ত্রী বর্তমান থাকতে দ্বিতীয় বিয়ে করা যায় না। মুসলিমদের কাছে বৈধ। তাই হেমা মালিনীর প্রেমে পাগল ধর্মেন্দ্র মুসলিম হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। কারণ প্রথম স্ত্রীকে তিনি ছাড়তে পারবেন না। আবার হেমা মালিনীকে ভুলে থাকা সম্ভব নয়। তাই মুসলিম হয়ে হেমা মালিনীকে বিয়ে করেন। এইভাবে দুটি স্ত্রী নিয়ে ঘরকন্না করেছেন তিনি। কিন্তু প্রথম স্ত্রী প্রকাশ কৌর কী প্রথম বিয়ে মেনে নিতে পেরেছিলেন ?
সবার মাঝে একটা ছবি জল্পনা বাড়িয়েছে। নাতির বিয়েতে প্রথম স্ত্রী প্রকাশ কৌরের সঙ্গে ছবি তোলেন ধর্মেন্দ্র। তাহলে কী হেমাকে ভুলে প্রথম স্ত্রীর কাছে ফিরলেন ধরমজি ? যদিও সেই উত্তর মেলেনি। হেমা মালিনীকে কোনও দিন মা হিসেবে মেনে নেননি সানি ও ববি দেওল। মাকে ছেড়ে যখন বাবা দ্বিতীয় স্ত্রীর কাছে চলে গেলেন, তখন মায়ের চোখের জল কিছুতেই সহ্য করতে পারতেন না দুই ছেলে। শোনা যায়, বাবা ধর্মেন্দ্রকে রীতিমতো মারধর করতেন ববি। তখন পাশে দাঁড়িয়েছিলেন বন্ধু সলমান খান। তিনি ববিকে বোঝান। খারাপ সময়ে পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। মানসিক অবসাদ কাটাতে সাহায্য করেছিলেন। ধীরে ধীরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
নাতির বিয়েতে কেন হেমা মালিনী এলেন না ?
সদ্য হয়ে গেল ধর্মেন্দ্রের প্রথম পক্ষের নাতি করণ দেওলের বিয়ে। প্রয়াত পরিচালক বিমল রায়ের পপ্রৌত্রীর সঙ্গে হল বিয়ে। বিরাট রিশেপসন পার্টিতে তামাম বলিউড হাজির ছিল। সলমান খান থেকে দীপিকা পাডুকোন, সবাই এসেছিলেন। কিন্তু সবার চোখ খুঁজেছিল একজনকে। তিনি আসেননি। প্রথম পক্ষের নাতির বিয়েতে হেমা তাঁর দুই মেয়েকে নিয়ে গড়হাজির ছিলেন। এত বছর পরেও সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়নি, তা ফের প্রমাণিত। মনের ভিতর ক্ষত রয়ে গিয়েছে। প্রথম স্ত্রী প্রকাশ কৌর কোনও দিন হেমাকে সতীন হিসেবে মেনে নেননি।সবার মাঝে একটা ছবি জল্পনা বাড়িয়েছে। নাতির বিয়েতে প্রথম স্ত্রী প্রকাশ কৌরের সঙ্গে ছবি তোলেন ধর্মেন্দ্র। তাহলে কী হেমাকে ভুলে প্রথম স্ত্রীর কাছে ফিরলেন ধরমজি ? যদিও সেই উত্তর মেলেনি। হেমা মালিনীকে কোনও দিন মা হিসেবে মেনে নেননি সানি ও ববি দেওল। মাকে ছেড়ে যখন বাবা দ্বিতীয় স্ত্রীর কাছে চলে গেলেন, তখন মায়ের চোখের জল কিছুতেই সহ্য করতে পারতেন না দুই ছেলে। শোনা যায়, বাবা ধর্মেন্দ্রকে রীতিমতো মারধর করতেন ববি। তখন পাশে দাঁড়িয়েছিলেন বন্ধু সলমান খান। তিনি ববিকে বোঝান। খারাপ সময়ে পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। মানসিক অবসাদ কাটাতে সাহায্য করেছিলেন। ধীরে ধীরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box