Mimi Chakraborty: মামাবাড়িতে ‘দলাদলি’ ! মিমি চক্রবর্তীর তিন মামি তিন দলের হয়ে ভোটে দাঁড়ালেন ! কী বলছেন সাংসদ
রাজনীতি বড় বিচিত্র বস্তু। তার থেকেও বিচিত্র ক্ষমতার লোভ। কে ক্ষমতায় এসে শাসন করবে এই নিয়ে তপ্ত বঙ্গ রাজনীতির রঙ্গ। এর প্যাঁচে পরে ভাই-ভাইয়ের বিরুদ্ধে লড়তে নামছে। এমনকি বাবা-ছেলের মধ্যে মুখ দেখাদেখি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। একে অপরের বিরুদ্ধে ভোটের ময়দানে লড়াই করছেন। এর মধ্যে এখন আর অবাক হওয়ার কিছু নেই। একই বাড়িতে ভিন্ন রাজনৈতিক মতবাদ। সেই দ্বন্দ্বে অনেক সংসার ছাড়খাড় হয়ে যাচ্ছে। রাজনীতির এই আগুন এবার লাগল তৃণমূল সাংসদ অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তীর (Mimi Chakraborty) বাড়িতেও। পঞ্চায়েত ভোটের কুরুক্ষেত্রে নেমে পড়েছেন মিমির তিন মামি। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, তিনজন তিনটি ভিন্ন দলের হয়ে ভোটে দাঁড়িয়েছেন। অর্থাৎ যেই জিতুক, ক্ষমতা বাড়িতেই থাকছে।
রাজনীতির ‘র’ না বুঝলেও সৌভাগ্যক্রমে বা দুর্ভাগ্যক্রমে মিমি চক্রবর্তী আজ সাংসদ। নিজের এলাকায় তিনি যতই ডুমুরের ফুল হোন না কেন, নেত্রীর আশীর্বাদ তাঁর মাথায়। তাই ভাবনা কি ? ক্ষমতার এই স্বাদ থেকে কেন বাদ যাবেন মিমির বাড়ির লোকজন। সাংসদ হতে না পারুক, অন্তত পঞ্চায়েত সদস্য হিসেবে ক্ষমতা তো রাখা যাবে। জলপাইগুড়ির পুরাতন পাড়ার অনেক পুরাতন বাসিন্দা চক্রবর্তী পরিবার। জানা গিয়েছে, সদর ব্লকের খড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ১৭/১৫৫ নম্বর আসনে ভোটে লড়বেন মিমির তিন মামি। বড় মামি কান্তা চক্রবর্তী কংগ্রেসের হয়ে ভোটে দাঁড়িয়েছেন। মেজো মামি পর্ণা নাগ চক্রবর্তী সিপিআইএমের প্রার্থী। আর ছোট মামি পুনম লড়বেন তৃণমূলের হয়ে। তিনজন মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। এখন শুরু করেছেন প্রচার। রাজনীতির এই লড়াই বাড়িতে ঢুকছে না তো ?
এর উত্তরে মিমির মামা রাম চক্রবর্তী জানান, লড়াই বাইরের ময়দানে। ঘরে কোনও প্রভাব পড়বে না। বাড়ির বাইরে যতই গলা ফাটায় না কেন, বাড়িতে সবাই এক। আর বাড়ির বউরা কী বলছেন ? বড়বউ কান্তা চক্রবর্তী জানান, রাজনীতির ছাপ আমরা ঘরে পড়তে দিই না। বাড়িতে আমরা সবাই এক। স্কুল লাইফ থেকে বাম রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত পর্ণানাগ। মাঝে সংসারের চাপে সাময়িক ছেদ পড়েছিল। এখন আবার ময়দানে নামলেন। তিনিও জানালেন, রাজনীতি থেকে কীভাবে বাড়িকে আলাদা রাখতে হয় আমরা জানি। তৃণমূল প্রার্থী পুনম বলেন, আমাদের তিনজনের মধ্যে যেই জিতুক। সবাই খুশি হব।
রাজনীতির ‘র’ না বুঝলেও সৌভাগ্যক্রমে বা দুর্ভাগ্যক্রমে মিমি চক্রবর্তী আজ সাংসদ। নিজের এলাকায় তিনি যতই ডুমুরের ফুল হোন না কেন, নেত্রীর আশীর্বাদ তাঁর মাথায়। তাই ভাবনা কি ? ক্ষমতার এই স্বাদ থেকে কেন বাদ যাবেন মিমির বাড়ির লোকজন। সাংসদ হতে না পারুক, অন্তত পঞ্চায়েত সদস্য হিসেবে ক্ষমতা তো রাখা যাবে। জলপাইগুড়ির পুরাতন পাড়ার অনেক পুরাতন বাসিন্দা চক্রবর্তী পরিবার। জানা গিয়েছে, সদর ব্লকের খড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ১৭/১৫৫ নম্বর আসনে ভোটে লড়বেন মিমির তিন মামি। বড় মামি কান্তা চক্রবর্তী কংগ্রেসের হয়ে ভোটে দাঁড়িয়েছেন। মেজো মামি পর্ণা নাগ চক্রবর্তী সিপিআইএমের প্রার্থী। আর ছোট মামি পুনম লড়বেন তৃণমূলের হয়ে। তিনজন মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। এখন শুরু করেছেন প্রচার। রাজনীতির এই লড়াই বাড়িতে ঢুকছে না তো ?
এর উত্তরে মিমির মামা রাম চক্রবর্তী জানান, লড়াই বাইরের ময়দানে। ঘরে কোনও প্রভাব পড়বে না। বাড়ির বাইরে যতই গলা ফাটায় না কেন, বাড়িতে সবাই এক। আর বাড়ির বউরা কী বলছেন ? বড়বউ কান্তা চক্রবর্তী জানান, রাজনীতির ছাপ আমরা ঘরে পড়তে দিই না। বাড়িতে আমরা সবাই এক। স্কুল লাইফ থেকে বাম রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত পর্ণানাগ। মাঝে সংসারের চাপে সাময়িক ছেদ পড়েছিল। এখন আবার ময়দানে নামলেন। তিনিও জানালেন, রাজনীতি থেকে কীভাবে বাড়িকে আলাদা রাখতে হয় আমরা জানি। তৃণমূল প্রার্থী পুনম বলেন, আমাদের তিনজনের মধ্যে যেই জিতুক। সবাই খুশি হব।
READ MORE:ধর্ষণ দৃশ্যে অভিনয়ের সময় নোংরামি, মিঠুন চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক সুস্মিতা সেন
আর এই home politics দেখে কী বলছেন মিমি ? তৃণমূল সাংসদ তিনজনকেই শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তেমনি খবর। বাড়ি নিতে বেশি বাড়াবাড়ি করতে নারাজ তিনি।
আর এই home politics দেখে কী বলছেন মিমি ? তৃণমূল সাংসদ তিনজনকেই শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তেমনি খবর। বাড়ি নিতে বেশি বাড়াবাড়ি করতে নারাজ তিনি।



No comments:
please do not enter any spam link in the comment box