murder mistry: অভিজাত বাড়ির বধূর রহস্যমৃত্যু এবার বড় পর্দায়, এই সিনেমা নিয়ে কেন রেগে গেলেন অপর্ণা সেন
১৯৭৬ সালের ৫ মে। কলকাতার এক অভিজাত পরিবারের গৃহবধূ সুরূপা গুহর রহস্যমৃত্যুর খবরে নড়েচড়ে বসেছিল শহরবাসী। সম্ভ্রান্ত বাড়ির এক মহিলার বাড়িতে লস্যি খেয়ে কীভাবে মৃত্যু হল ? এই রহস্য জানতে উদগ্রীব ছিল কলকাতা। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সেই রহস্যের সমাধান হয়নি। আদালতে দীর্ঘ মামলা চলে। অভিযুক্তরা অধরাই থেকে যায়। ঠিক কী হয়েছিল ? কেন মৃত্যু (murder mistry) হয় সুরূপা গুহর ? সেই রহস্য সমাধানে নামলেন অরিন্দম শীল। না বাস্তবে নয়। সিনেমার পর্দায় সেই রহস্যের পর্দাফাঁস করবেন তিনি। তবে আইনি জটিলতা আছে। তাই নাম, কাল বদলে দেওয়া হয়েছে। সিনেমার নাম ‘১৯শে এপ্রিল’। সিনেমাটির ঘোষণায় মোটেই খুশি নন অপর্ণা সেন। কিন্তু কেন ?
অভিযোগ ছিল, লস্যিতে বিষ মিশিয়ে খুন করা হয় সুরূপাকে। পুলিশ তদন্তে নেমে গ্রেপ্তার করে সুরূপার স্বামী তৎকালীন সাউথ পয়েন্ট স্কুলের প্রিন্সিপাল ইন্দ্রনাথ গুহকে। জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে আটক করা হয় ইন্দ্রনাথের বাবা-মা, বাড়ির পরিচারক ও ড্রাইভারকে। দীর্ঘদিন তদন্ত চলে। ময়নাতদন্তে মৃতার পেটে মারকিউরিক ক্লোরাইড পাওয়া যায়। যা স্কুলের ল্যাবে মজুত ছিল। মামলা আদালতে ওঠে। বিচারক নিশ্চিত ছিলেন, সুরূপাকে খুন করা হয়েছে। কিন্তু তদন্তকারীরা আদালতে নির্দিষ্ট তথ্যপ্রমাণ পেশে ব্যর্থ হয়। প্রমাণ লোপাটের অভিযোগে ইন্দ্রনাথ গুহর দু’বছরের কারাদণ্ড হয়। ঘটনা নিয়ে হইচই বেশি হওয়ার কারণ ছিল, মামলায় নাম জড়ায় ইন্দ্রনাথ গুহর ‘বিশেষ’ বন্ধু অপর্ণা সেনের।
জল অনেক দূর গড়িয়েছিল। অপর্ণার নাম জড়ানোয় জল্পনাকল্পনার জাল বিস্তার করে। শেষ পর্যন্ত কালের নিয়মে মামলা ধামাচাপা পড়ে যায়। স্মৃতির অতলে তলিয়ে গিয়েছিল সবকিছু। হঠাৎ ঘটনাটি নিয়ে সিনেমা করার ঘোষণা করে আবার হইচই ফেলে দিয়েছেন পরিচালক অরিন্দম শীল। স্থান, কাল, পাত্র পালটে দিলেও সিনেমাটি যে স্বরূপা গুহ হত্যামামলা নিয়েই তা তিনি খোলসা করেছেন। আর তাতেই অসন্তুষ্ট অপর্ণা সেন। তিনি ঘনিষ্ঠজনের কাছে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন বলে খবর। যদিও প্রকাশ্যে মুখ খোলেননি।
অরিন্দম শীল ছবিটি এখনকার অর্থাৎ ২০২৩ সালের প্রেক্ষাপটে তৈরি করছেন। নাম করা নায়িকার চরিত্রে অরুণিমা ঘোষ। অন্যান্য চরিত্রে সৌরিসেনি মৈত্র, আরফিন শুভ, অঙ্কিতা চক্রবর্তী ও ইন্দ্রাশিস রায়। সিনেমাটির প্রযোজনা করবে ক্যামেলিয়া গ্রুপ। সিনেমা নিয়ে অপর্ণা সেনের রেগে যাওয়া প্রসঙ্গে অভিনেত্রী অরুণিমা ঘোষ জানান, ‘সত্যি ঘটনা অবলম্বনে সিনেমাটি তৈরি হবে। কাউকে অপমান করা আমাদের উদ্দেশ্য নয়’। প্রসঙ্গত, সত্যি ঘটনা নিয়ে এর আগেও ছবি করেছেন অরিন্দম শীল। হেতাল পারেখ হত্যামামলা নিয়েও তিনি তৈরি করেছিলেন ‘ধনঞ্জয়’।
কেন রেগে গেলেন অপর্ণা সেন ?
অভিযোগ ছিল, লস্যিতে বিষ মিশিয়ে খুন করা হয় সুরূপাকে। পুলিশ তদন্তে নেমে গ্রেপ্তার করে সুরূপার স্বামী তৎকালীন সাউথ পয়েন্ট স্কুলের প্রিন্সিপাল ইন্দ্রনাথ গুহকে। জিজ্ঞাসাবাদের ভিত্তিতে আটক করা হয় ইন্দ্রনাথের বাবা-মা, বাড়ির পরিচারক ও ড্রাইভারকে। দীর্ঘদিন তদন্ত চলে। ময়নাতদন্তে মৃতার পেটে মারকিউরিক ক্লোরাইড পাওয়া যায়। যা স্কুলের ল্যাবে মজুত ছিল। মামলা আদালতে ওঠে। বিচারক নিশ্চিত ছিলেন, সুরূপাকে খুন করা হয়েছে। কিন্তু তদন্তকারীরা আদালতে নির্দিষ্ট তথ্যপ্রমাণ পেশে ব্যর্থ হয়। প্রমাণ লোপাটের অভিযোগে ইন্দ্রনাথ গুহর দু’বছরের কারাদণ্ড হয়। ঘটনা নিয়ে হইচই বেশি হওয়ার কারণ ছিল, মামলায় নাম জড়ায় ইন্দ্রনাথ গুহর ‘বিশেষ’ বন্ধু অপর্ণা সেনের।
জল অনেক দূর গড়িয়েছিল। অপর্ণার নাম জড়ানোয় জল্পনাকল্পনার জাল বিস্তার করে। শেষ পর্যন্ত কালের নিয়মে মামলা ধামাচাপা পড়ে যায়। স্মৃতির অতলে তলিয়ে গিয়েছিল সবকিছু। হঠাৎ ঘটনাটি নিয়ে সিনেমা করার ঘোষণা করে আবার হইচই ফেলে দিয়েছেন পরিচালক অরিন্দম শীল। স্থান, কাল, পাত্র পালটে দিলেও সিনেমাটি যে স্বরূপা গুহ হত্যামামলা নিয়েই তা তিনি খোলসা করেছেন। আর তাতেই অসন্তুষ্ট অপর্ণা সেন। তিনি ঘনিষ্ঠজনের কাছে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন বলে খবর। যদিও প্রকাশ্যে মুখ খোলেননি।
অরিন্দম শীল ছবিটি এখনকার অর্থাৎ ২০২৩ সালের প্রেক্ষাপটে তৈরি করছেন। নাম করা নায়িকার চরিত্রে অরুণিমা ঘোষ। অন্যান্য চরিত্রে সৌরিসেনি মৈত্র, আরফিন শুভ, অঙ্কিতা চক্রবর্তী ও ইন্দ্রাশিস রায়। সিনেমাটির প্রযোজনা করবে ক্যামেলিয়া গ্রুপ। সিনেমা নিয়ে অপর্ণা সেনের রেগে যাওয়া প্রসঙ্গে অভিনেত্রী অরুণিমা ঘোষ জানান, ‘সত্যি ঘটনা অবলম্বনে সিনেমাটি তৈরি হবে। কাউকে অপমান করা আমাদের উদ্দেশ্য নয়’। প্রসঙ্গত, সত্যি ঘটনা নিয়ে এর আগেও ছবি করেছেন অরিন্দম শীল। হেতাল পারেখ হত্যামামলা নিয়েও তিনি তৈরি করেছিলেন ‘ধনঞ্জয়’।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box