Aamir khan bodyguard Ronit Roy: আমির খানের বডিগার্ড থেকে ভাগ্যের জোরে বলিউড সুপারস্টার, জানেন কে সেই তারকা ?
সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি বাইরে থেকে যত ঝকঝকে তকতকে, ভিতরে ততটাই কঠিন। এখানে জায়গা করা এবং সেই জায়গা ধরে রাখা অত্যন্ত কঠিন। অনেক অভিনেতা আছেন যাঁরা শূন্য থেকে শুরু করে অনেক উপরে উঠে ছিলেন। তেমনি একজন রণিত রায়। ১৯৯২ সালে ‘জান তেরে নাম’-এর মতো হিট ছবি দিয়ে বলিউডে যাত্রা শুরু করলেও মাঝে দীর্ঘ সময় তিনি কাজ পাননি। তখন বাধ্য হয়ে ছিলেন অন্য পেশা বেছে নিতে। তবুও মাটি ছাড়েননি। বলিউডে মাটি কামড়ে পড়ে থেকেছেন। আজ তিনি কতটা সফল সেই কাহিনী আপনাদের শোনাব।
রণিত রায়ের জন্ম মহারাষ্ট্রের নাগপুরে একটি বাঙালি পরিবারে। বাবা ব্রতীন রায় ছিলেন ব্যবসায়ী। পড়াশোনা শেষ করার পর মুম্বাইয়ে একটি হোটেলে ট্রেনিং হিসেবে কাজ করেছেন। সেই সময় তিনি বাসন ধোয়া থেকে টেবিল পরিষ্কার সব কিছু করেছেন। পরে পরিচালক সুভাষ ঘাইয়ের কাছে সহকারী হিসেবে কাজ করতে শুরু করেন। ১৯৯২ সালে হিরো হিসেবে সুযোগ পান। ছবির নাম ‘জান তেরে নাম’। বিরাট সফল সেই ছবি। গান আজও হিট। পরের ছবি ছিল ‘বোম ব্লাস্ট’। মোটামুটি সফল সেই সিনেমা।
এর পর শুরু হয় জীবনের কঠিন সময়। আর হিরো হিসেবে কাজ পাননি। তাঁর ম্যানেজারকে অনেক প্রযোজক বলেছেন, কে রণিত রায় ? তাঁকে কেন কাজ দেব ? তার থেকে জুনিয়র আর্টিস্ট অনেক ভালো। এইরকম অপমানের পরেও মাটি ছাড়েননি রণিত রায়। দীর্ঘদিন কাজ না পেয়ে ব্যবসা শুরু করেন। বডি গার্ড -এর (bodyguard) ব্যবসা শুরু করেন। সেই সময় তিনি আমির খানের বডিগার্ড ছিলেন। এছাড়া তাঁর কোম্পানি প্রীতি জিন্টা, শাহরুখ খানদের গার্ড দিত। রণিত রায় জানান, আমির খানকে অনেক কাছ থেকে দেখে শিখেছিলাম কাজের প্রতি নিষ্ঠা কাকে বলে। আমির খান আমাকে অভিনেতা হওয়ার জন্য উৎসাহ দিতেন।
রণিত রায় একটি সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, ‘আমি আমির খানের বডিগার্ড হিসেবে দুই বছর কাজ করেছি। তখন মিস্টার পারফেকস্টনিস্টকে অনেক কাছ থেকে দেখার সুযোগ পেয়েছি। কাজের প্রতি নিষ্ঠা কাকে বলে শিখেছি। ভাগ্যক্রমে একতা কাপুর আমার জন্য তখন দুটি ভালো শো’র অফার নিয়ে এসেছিলেন। যার দরুন আজ আমি এখানে’।
রণিত রায়ের জন্ম মহারাষ্ট্রের নাগপুরে একটি বাঙালি পরিবারে। বাবা ব্রতীন রায় ছিলেন ব্যবসায়ী। পড়াশোনা শেষ করার পর মুম্বাইয়ে একটি হোটেলে ট্রেনিং হিসেবে কাজ করেছেন। সেই সময় তিনি বাসন ধোয়া থেকে টেবিল পরিষ্কার সব কিছু করেছেন। পরে পরিচালক সুভাষ ঘাইয়ের কাছে সহকারী হিসেবে কাজ করতে শুরু করেন। ১৯৯২ সালে হিরো হিসেবে সুযোগ পান। ছবির নাম ‘জান তেরে নাম’। বিরাট সফল সেই ছবি। গান আজও হিট। পরের ছবি ছিল ‘বোম ব্লাস্ট’। মোটামুটি সফল সেই সিনেমা।
এর পর শুরু হয় জীবনের কঠিন সময়। আর হিরো হিসেবে কাজ পাননি। তাঁর ম্যানেজারকে অনেক প্রযোজক বলেছেন, কে রণিত রায় ? তাঁকে কেন কাজ দেব ? তার থেকে জুনিয়র আর্টিস্ট অনেক ভালো। এইরকম অপমানের পরেও মাটি ছাড়েননি রণিত রায়। দীর্ঘদিন কাজ না পেয়ে ব্যবসা শুরু করেন। বডি গার্ড -এর (bodyguard) ব্যবসা শুরু করেন। সেই সময় তিনি আমির খানের বডিগার্ড ছিলেন। এছাড়া তাঁর কোম্পানি প্রীতি জিন্টা, শাহরুখ খানদের গার্ড দিত। রণিত রায় জানান, আমির খানকে অনেক কাছ থেকে দেখে শিখেছিলাম কাজের প্রতি নিষ্ঠা কাকে বলে। আমির খান আমাকে অভিনেতা হওয়ার জন্য উৎসাহ দিতেন।
রণিত রায় একটি সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, ‘আমি আমির খানের বডিগার্ড হিসেবে দুই বছর কাজ করেছি। তখন মিস্টার পারফেকস্টনিস্টকে অনেক কাছ থেকে দেখার সুযোগ পেয়েছি। কাজের প্রতি নিষ্ঠা কাকে বলে শিখেছি। ভাগ্যক্রমে একতা কাপুর আমার জন্য তখন দুটি ভালো শো’র অফার নিয়ে এসেছিলেন। যার দরুন আজ আমি এখানে’।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box