Bengali serial Janmabhoomi: জন্মভূমি’র পিসিমা মিতা চট্টোপাধ্যায় এখন কোথায় ? কেন তাঁকে আর দেখা যায় না ?
কলকাতা দূরদর্শনের (doordarshan) অন্যতম সফল মেগা ধারাবাহিক (Bengali serial) ছিল জন্মভূমি (Janmabhoomi)। ১৯৯৭ সাল থেকে শুরু হয়ে টানা পাঁচ বছর চলেছিল এই ধারাবাহিক। এই ধারাবাহিক থেকে কত না শিল্পীর উত্থান হয়েছে বাংলা ইন্ডাস্ট্রিতে। এখন তাঁর মধ্যে অনেক শিল্পী আর পৃথিবীতে নেই। তবে সবথেকে যিনি নজর কেড়ে ছিলেন তিনি হলেন পিসিমা। অর্থাৎ মিতা চট্টোপাধ্যায়। যাঁকে আজও মানুষ ‘জন্মভূমির পিসিমা’ নামেই চেনে। এত বছর পরেও দর্শক মহলে এখনও জনপ্রিয় তিনি। খুব বেশি সিনেমা বা সিরিয়ালে তিনি কাজ করেননি। কিন্তু যে টুকুই করেছেন, তাতেই নিজের অভিনয় দক্ষতার প্রমাণ দিয়েছিলেন।
খুব ছোট বয়স থেকেই অল ইন্ডিয়া রেডিও, অল মিউজিক কম্পিটিশনে গান ও নাচ দেখিয়ে বেশ সুনাম হয়েছিল মিতা চট্টোপাধ্যায়ের। ছোট্ট মিতার প্রতিভা দেখে বাবার এক বন্ধু সিনেমায় অভিনয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। বাবা-মা কোনও বাধা দেননি। আর তারপর শুরু হয় অভিনয় জীবন। ১৯৪৭ সালে প্রথম হেমেন বসুর ‘ভুলি নাই’ ছবিতে প্রথম শিশুশিল্পী হিসেবে প্রথম অভিনয় করেন। তখন তাঁর নাম ছিল নমিতা চট্টোপাধ্যায়। এই নামে সেই সময় আরও এক শিল্পী ছিলেন। নমিতাকে কেটে মিতা করে দিয়েছিলেন অনুপ কুমার।
মিতা চট্টোপাধ্যায় শুধু অভিনয় বা নাচ নয়, আরও অনেক গুণের অধিকারী ছিলেন। আলি আকবর খাঁ সাহেবের কাছে সেতার শিখেছেন। বড়ে গুলাম আলি খাঁর সঙ্গে একই মঞ্চে অনুষ্ঠান করেছেন। প্রতিটি প্রতিযোগিতায় তিনি প্রথম পুরস্কার পেতেন। একই সঙ্গে টেবিল টেনিস ও সাঁতার শিখেছিলেন। গান শিখেছিলেন রাজেন বসুর কাছে। এত গুণের অধিকারিণী হওয়া সত্ত্বেও স্বেচ্ছায় অভিনয় ছেড়ে দিয়েছিলেন। সংসার পাতেন দার্জিলিংয়ে। স্বামী ছিলেন অধ্যাপক। কিন্তু কলকাতা আসার পর নেমে আসে ঘোর বিপদ। সেরিব্রাল অ্যাটাক হয় স্বামীর। ছোট মেয়ে ও মিতা চট্টোপাধ্যায়কে একা রেখে পৃথিবী থেকে বিদায় নেন স্বামী বিমল কুমার চট্টোপাধ্যায়। আবার অভিনয়ে ফেরেন মিতা দেবী। হিন্দি সিরিয়াল থেকে বাংলায় ফেরেন। এখন বয়সের ভারে এখন আর অভিনয় করতে পারেন না বাংলা সিরিয়ালের পিসিমা মিতা চট্টোপাধ্যায়।
খুব ছোট বয়স থেকেই অল ইন্ডিয়া রেডিও, অল মিউজিক কম্পিটিশনে গান ও নাচ দেখিয়ে বেশ সুনাম হয়েছিল মিতা চট্টোপাধ্যায়ের। ছোট্ট মিতার প্রতিভা দেখে বাবার এক বন্ধু সিনেমায় অভিনয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। বাবা-মা কোনও বাধা দেননি। আর তারপর শুরু হয় অভিনয় জীবন। ১৯৪৭ সালে প্রথম হেমেন বসুর ‘ভুলি নাই’ ছবিতে প্রথম শিশুশিল্পী হিসেবে প্রথম অভিনয় করেন। তখন তাঁর নাম ছিল নমিতা চট্টোপাধ্যায়। এই নামে সেই সময় আরও এক শিল্পী ছিলেন। নমিতাকে কেটে মিতা করে দিয়েছিলেন অনুপ কুমার।
মিতা চট্টোপাধ্যায় শুধু অভিনয় বা নাচ নয়, আরও অনেক গুণের অধিকারী ছিলেন। আলি আকবর খাঁ সাহেবের কাছে সেতার শিখেছেন। বড়ে গুলাম আলি খাঁর সঙ্গে একই মঞ্চে অনুষ্ঠান করেছেন। প্রতিটি প্রতিযোগিতায় তিনি প্রথম পুরস্কার পেতেন। একই সঙ্গে টেবিল টেনিস ও সাঁতার শিখেছিলেন। গান শিখেছিলেন রাজেন বসুর কাছে। এত গুণের অধিকারিণী হওয়া সত্ত্বেও স্বেচ্ছায় অভিনয় ছেড়ে দিয়েছিলেন। সংসার পাতেন দার্জিলিংয়ে। স্বামী ছিলেন অধ্যাপক। কিন্তু কলকাতা আসার পর নেমে আসে ঘোর বিপদ। সেরিব্রাল অ্যাটাক হয় স্বামীর। ছোট মেয়ে ও মিতা চট্টোপাধ্যায়কে একা রেখে পৃথিবী থেকে বিদায় নেন স্বামী বিমল কুমার চট্টোপাধ্যায়। আবার অভিনয়ে ফেরেন মিতা দেবী। হিন্দি সিরিয়াল থেকে বাংলায় ফেরেন। এখন বয়সের ভারে এখন আর অভিনয় করতে পারেন না বাংলা সিরিয়ালের পিসিমা মিতা চট্টোপাধ্যায়।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box