Dharmendra old age problem: ছয় সন্তান থাকা সত্ত্বেও বুড়ো বয়সে কেউ দেখার নেই, কেন একা থাকেন ধর্মেন্দ্র
বয়স প্রায় ৯০ ছুঁই ছুঁই। তবুও তিনি দর্শকের কাছে ‘হিম্যান’। এই বয়সেও অভিনয় থেকে অবসর নেননি। কিছুদিন আগেই তাঁকে দেখা গিয়েছে করণ জোহরের ‘রাজা অউর রানি কি প্রেম কাহিনী’তে। দুবার বিয়ে। ছয় সন্তানের বাবা হওয়া সত্ত্বেও ৮৭ বছর বয়সে একা থাকেন ধর্মেন্দ্র। কিন্তু কেন ? কারণ কী ? এতগুলি সন্তান কেউ কেন বৃদ্ধ (old age problem) বাবার দায়িত্ব নিলেন না ? এর পিছনে কারণ ধরমজি নিজেই। দুবার বিয়ে করলেও দুই পরিবারকে তিনি এক করতে পারেননি। ১৯৮০ সালে হেমা মালিনীকে বিয়ে করেন বিবাহিত ধর্মেন্দ্র। এক স্ত্রী থাকা সত্ত্বেও দ্বিতীয় বিয়ে সমাজের চোখে নিন্দাজনক ঘটনা হলেও অত্যন্ত দৃঢ়তার সঙ্গে সবটা মেনে নিয়েছিলেন প্রথম স্ত্রী প্রকাশ কৌর। তিনি শুধু বলেছিলেন, আমার স্বামীর কোনও দোষ নেই। হেমা মালিনীর মতো সুন্দরীকে সবাই স্ত্রী হিসেবে পেতে চাইবে। মেনে নিলেও আজ পর্যন্ত শ্বশুরের পৈতৃক ভিটেতে হেমা মালিনীকে পা রাখতে দেননি তিনি। তাই কিছুদিন আগে সানি দেওলের ছেলের বিয়েতে দেখা যায়নি হেমা মালিনীকে।
প্রথম স্ত্রী প্রকাশ কৌরের পক্ষে ধর্মেন্দ্রের চার সন্তান। যথাক্রমে সানি দেওল, ববি দেওল, অজয়েতা ও বিজয়েতা। চার সন্তান থাকা সত্ত্বেও ধর্মেন্দ্র ধর্ম পরিবর্তন করে বিয়ে করেছিলেন হেমা মালিনীকে। তাঁদের দুই মেয়ে। এষা ও অহনা। মোট ছয় সন্তান। এতগুলো ছেলেমেয়ে থাকা সত্ত্বেও এই বয়সে ধর্মেন্দ্রকে একা থাকতে হচ্ছে। মুম্বাই থেকে দূরে নিরিবিলি পরিবেশে একটি ফার্ম হাউসে তিনি একা থাকেন। ছেলেমেয়েরা কেউ বাবার দায়িত্ব নেয়নি। হেমা মালিনীও মুম্বাইয়ে আলাদা ফ্ল্যাটে থাকেন। তিনি এখন আর স্বামীর সঙ্গে থাকেন না। হেমা নিজেকে নারীবাদের প্রতীক মনে করেন তাই একাই থাকেন।
এত ছেলেমেয়ে, দুই স্ত্রী থাকা সত্ত্বেও ধরমজি এখন একা। কেউ তাঁকে দেখার নেই। বিষয়টি কিছুদিন আগে সামনে আসে। তখন সব শুনে অনুরাগীদের মন খারাপ হয়ে যায়। ছেলেমেয়ের নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে কটু কথা শুরু হয়ে যায়। পরিস্থিতি সামলাতে সামনে আসেন ধর্মেন্দ্র নিজেই। তিনি শুধু জানান, ‘এই বয়সে আমার আর কিছু চাই না। শুধু চাই একটু মানসিক শান্তি। সেই কারণে মুম্বাই থেকে দূরে পশু-পাখিদের সঙ্গে নিরিবিলিতে জীবন কাটাচ্ছি’।
প্রথম স্ত্রী প্রকাশ কৌরের পক্ষে ধর্মেন্দ্রের চার সন্তান। যথাক্রমে সানি দেওল, ববি দেওল, অজয়েতা ও বিজয়েতা। চার সন্তান থাকা সত্ত্বেও ধর্মেন্দ্র ধর্ম পরিবর্তন করে বিয়ে করেছিলেন হেমা মালিনীকে। তাঁদের দুই মেয়ে। এষা ও অহনা। মোট ছয় সন্তান। এতগুলো ছেলেমেয়ে থাকা সত্ত্বেও এই বয়সে ধর্মেন্দ্রকে একা থাকতে হচ্ছে। মুম্বাই থেকে দূরে নিরিবিলি পরিবেশে একটি ফার্ম হাউসে তিনি একা থাকেন। ছেলেমেয়েরা কেউ বাবার দায়িত্ব নেয়নি। হেমা মালিনীও মুম্বাইয়ে আলাদা ফ্ল্যাটে থাকেন। তিনি এখন আর স্বামীর সঙ্গে থাকেন না। হেমা নিজেকে নারীবাদের প্রতীক মনে করেন তাই একাই থাকেন।
এত ছেলেমেয়ে, দুই স্ত্রী থাকা সত্ত্বেও ধরমজি এখন একা। কেউ তাঁকে দেখার নেই। বিষয়টি কিছুদিন আগে সামনে আসে। তখন সব শুনে অনুরাগীদের মন খারাপ হয়ে যায়। ছেলেমেয়ের নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে কটু কথা শুরু হয়ে যায়। পরিস্থিতি সামলাতে সামনে আসেন ধর্মেন্দ্র নিজেই। তিনি শুধু জানান, ‘এই বয়সে আমার আর কিছু চাই না। শুধু চাই একটু মানসিক শান্তি। সেই কারণে মুম্বাই থেকে দূরে পশু-পাখিদের সঙ্গে নিরিবিলিতে জীবন কাটাচ্ছি’।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box