Parambrata-priya marriage: ‘তুমি অন্য কারও সঙ্গে বেঁধো ঘর’, কেন ভেঙেছিল অনুপম-পিয়ার সংসার, অবশেষে প্রকাশ্যে কারণ
বাংলা-হিন্দি সিনেমার অভিনেতা পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়ের নাম থেকে আয়বুড়ো তকমা অবশেষে ঘুচল। ২৭ নভেম্বর তিনি বিয়ে করলেন গায়ক-সঙ্গীত পরিচালক অনুপম রায়ের ‘প্রাক্তন’ পিয়া চক্রবর্তীকে। এই নিয়ে এখন সরগরম মিডিয়া থেকে সোশ্যাল মিডিয়া। অনেকেই নানা ধরণের মন্তব্য করছেন। কিন্তু কেন ভেঙেছিল অনুপম-পিয়ার সংসার ? পিছনে আসল কারণ কী ? এই প্রশ্ন সবথেকে বেশি ঘুরপাক খাচ্ছে।
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র অনুপম রায়। অন্যদিকে প্রেসিডেন্সিতে পড়তেন পিয়া চক্রবর্তী। গানের সূত্রে দু’জনের আলাপ। কারণ অনুপমের মতোই পিয়াও গান করেন। তবে অনুপমের মতো সাফল্য তিনি পাননি। বন্ধুত্ব থেকে প্রেম। তারপর দীর্ঘ প্রেম জীবন পরিণতি পায় ২০১৫ সালে। বিয়ে করেন অনুপম-পিয়া। বহু অনুষ্ঠানে একসঙ্গে গান করতেন এই জুটি। শুধু তাই নয়, অনুপম রায়ের পরিচালনায় একক রবীন্দ্র সঙ্গীতের অ্যালবাম করেছিলেন পিয়া চক্রবর্তী। শুধু গান নয়, নানা সমাজ কল্যাণমূলক কাজের সঙ্গেও যুক্ত থাকতেন তাঁরা। কিন্তু হঠাৎ ঘটে গেল ছন্দপতন। ২০২১ সালে আলাদা হয়ে গেলেন দুজনে। কিন্তু কেন ?
২০২১ সালে দীর্ঘ ৬ বছরের বৈবাহিক জীবনের অবসানের কথা ট্যুইটের মাধ্যমে ঘোষণা করেন অনুপম রায়। তিনি লেখেন, দাম্পত্যের অবসান ঘটিয়ে তাঁরা এখন থেকে দু’জন-দু’জনের বন্ধু হয়ে থাকতে চান। পিয়ার সঙ্গে তাঁর দীর্ঘদিনের সম্পর্কের মধুর স্মৃতি তিনি মনে রেখে দিতে চান। তবে এই বিয়ে ভাঙ্গার পিছনে ছিল তৃতীয় ব্যক্তি। আর তিনি পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়। অনুপম-পিয়ার বন্ধু হয়ে বাড়িতে ঢুকে ছিলেন। তারপর পিয়ার সঙ্গে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়ান। সেখান থেকেই বিচ্ছেদের সূত্রপাত। যদিও অভিনেতা বারবার বলেছেন, তাঁরা দু’জনে ভালো বন্ধু। কিন্তু হঠাৎ করেই দুজনের বিয়ের খবর প্রকাশ্যে আসে। জাঁকজমকপূর্ণভাবে নয়, সাধারণ ঘরোয়াভাবে পরিবারের লোকজনকে সঙ্গে নিয়ে বসেছিল বিয়ের আসর।
আর এই বিয়ে যখন হচ্ছে তখন অনুপম রায় কলকাতা থেকে অনেক দূরে। সেখান থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন পোস্ট লিখে নিজের মনের অবস্থা জানিয়েছেন। কখনও তার মধ্যে মৃত্যুর আভাস। আবার কখনও দূরে চলে যাওয়ার কথা। তিনি লিখেছেন, ‘এ শহর পারবে না তোমার চলে যাওয়া আটকাতে’। আবার অরিন্দম চক্রবর্তীর লেখা তুলে ধরে তিনি লিখেছেন, “নিজেকে মারা, আবার অন্যর হাতে নিজেকে মারানো আর নিজেকে মরতে দেওয়া- এই তিনভাবেই আত্মহত্যা সম্ভব। কাজেই নিজেকে উদ্যোগ নিয়ে মরতে হবে-এমনটা নয়”।
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র অনুপম রায়। অন্যদিকে প্রেসিডেন্সিতে পড়তেন পিয়া চক্রবর্তী। গানের সূত্রে দু’জনের আলাপ। কারণ অনুপমের মতোই পিয়াও গান করেন। তবে অনুপমের মতো সাফল্য তিনি পাননি। বন্ধুত্ব থেকে প্রেম। তারপর দীর্ঘ প্রেম জীবন পরিণতি পায় ২০১৫ সালে। বিয়ে করেন অনুপম-পিয়া। বহু অনুষ্ঠানে একসঙ্গে গান করতেন এই জুটি। শুধু তাই নয়, অনুপম রায়ের পরিচালনায় একক রবীন্দ্র সঙ্গীতের অ্যালবাম করেছিলেন পিয়া চক্রবর্তী। শুধু গান নয়, নানা সমাজ কল্যাণমূলক কাজের সঙ্গেও যুক্ত থাকতেন তাঁরা। কিন্তু হঠাৎ ঘটে গেল ছন্দপতন। ২০২১ সালে আলাদা হয়ে গেলেন দুজনে। কিন্তু কেন ?
২০২১ সালে দীর্ঘ ৬ বছরের বৈবাহিক জীবনের অবসানের কথা ট্যুইটের মাধ্যমে ঘোষণা করেন অনুপম রায়। তিনি লেখেন, দাম্পত্যের অবসান ঘটিয়ে তাঁরা এখন থেকে দু’জন-দু’জনের বন্ধু হয়ে থাকতে চান। পিয়ার সঙ্গে তাঁর দীর্ঘদিনের সম্পর্কের মধুর স্মৃতি তিনি মনে রেখে দিতে চান। তবে এই বিয়ে ভাঙ্গার পিছনে ছিল তৃতীয় ব্যক্তি। আর তিনি পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়। অনুপম-পিয়ার বন্ধু হয়ে বাড়িতে ঢুকে ছিলেন। তারপর পিয়ার সঙ্গে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়ান। সেখান থেকেই বিচ্ছেদের সূত্রপাত। যদিও অভিনেতা বারবার বলেছেন, তাঁরা দু’জনে ভালো বন্ধু। কিন্তু হঠাৎ করেই দুজনের বিয়ের খবর প্রকাশ্যে আসে। জাঁকজমকপূর্ণভাবে নয়, সাধারণ ঘরোয়াভাবে পরিবারের লোকজনকে সঙ্গে নিয়ে বসেছিল বিয়ের আসর।
আর এই বিয়ে যখন হচ্ছে তখন অনুপম রায় কলকাতা থেকে অনেক দূরে। সেখান থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন পোস্ট লিখে নিজের মনের অবস্থা জানিয়েছেন। কখনও তার মধ্যে মৃত্যুর আভাস। আবার কখনও দূরে চলে যাওয়ার কথা। তিনি লিখেছেন, ‘এ শহর পারবে না তোমার চলে যাওয়া আটকাতে’। আবার অরিন্দম চক্রবর্তীর লেখা তুলে ধরে তিনি লিখেছেন, “নিজেকে মারা, আবার অন্যর হাতে নিজেকে মারানো আর নিজেকে মরতে দেওয়া- এই তিনভাবেই আত্মহত্যা সম্ভব। কাজেই নিজেকে উদ্যোগ নিয়ে মরতে হবে-এমনটা নয়”।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box