Chiranjit Chakraborty on Tapas Paul: স্ট্রাগল না করে স্টার হয়ে যাওয়ায় কাল হল, তাপস পালকে নিয়ে বোমা ফাটালেন চিরঞ্জিত
দাদার কীর্তি, গুরুদক্ষিণা বা মঙ্গলদীপ এইসব সিনেমার নাম বললেই যে অভিনেতার ছবি সবার চোখের সামনে ভেসে উঠে তিনি হলেন তাপস পাল। একসময় বাংলা সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির সবথেকে জনপ্রিয়তম অভিনেতা ছিলেন তিনি। কিন্তু হঠাৎ করে তাঁর কেরিয়ার মুখ থুবড়ে পড়ে। তাপস পালের এই অবনতির পিছনে কি কারণ ছিল? জানালেন সহ অভিনেতা চিরঞ্জিত চক্রবর্তী।
তরুণ মজুমদারের দাদার কীর্তি সিনেমার হাত ধরে অভিনয় জগতে প্রবেশ করেছিলেন তাপস পাল। খুব তাড়াতাড়ি নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করতে পেরেছিলেন। আর তারই ফলস্বরূপ পরিচালকরা তাপস পাল ছাড়া অন্য অভিনেতার কথা ভাবতে পারতেন না। চন্দননগরের মধ্যবিত্ত ঘরের এই ছেলে রাতারাতি হয়ে গিয়েছিলেন বাংলা সিনেমার সুপারস্টার। তাপস পাল যখন অভিনয় জীবন শুরু করেছিলেন তার ঠিক এক বছর আগে থেকেই সিনেমা জগতে পা রাখেন চিরঞ্জিত চক্রবর্তী। প্রায় একই সময় ক্যারিয়ার শুরু হলেও তাপস এবং চিরঞ্জিতের মধ্যে কোন প্রতিযোগিতা ছিল না। বরং সম্পর্কটা ছিল অনেকটা ভাইয়ের মত। তাপসের জীবন খুব কাছ থেকে দেখেছিলেন চিরঞ্জিত। তাই কেন তাপস পালের ক্যারিয়ার হঠাৎ নিম্নমুখী হয়ে গেল সে ব্যাপারে সোজা সাপটা কথা বললেন চিরঞ্জিত।
বর্ষিয়ান অভিনেতা চিরঞ্জিত চক্রবর্তী জানান, তিনি নিজের চোখে তাপস পালের উত্থান দেখেছিলেন। একইসঙ্গে দেখেছিলেন তাঁর ক্যারিয়ারের পতন। রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে গেলে এমনটাই হয়। ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে গেলে প্রথমদিকে যে স্ট্রাগল করতে হয় সেটা তাপস পালকে একেবারেই করতে হয়নি। আর সেটাই কাল হয়ে দাঁড়িয়েছিল।
প্রথম ছবি দাদার কীর্তি বক্স অফিসের দুর্দান্ত সফল হওয়ার পর রাতারাতির জনপ্রিয় হয়ে যান তাপস পাল। তাঁর কাছে একাধিক সিনেমার অফার আসতে শুরু করে। ইন্ডাস্ট্রির প্রথম সারির সুপারস্টারদের মধ্যে অন্যতম হয়ে উঠেছিলেন তিনি। কিন্তু যখন অফার আসা বন্ধ হয়ে যায়। কমতে থাকে ক্যারিয়ার গ্রাফ। তখনই অবসাদ গ্রাস করেছিল তাঁকে। চিরঞ্জিত চক্রবর্তী জানান, তাপস পালকে তিনি ভাইয়ের মতো ভালবাসতেন। তাই ভাতৃসম তাপস পালের দুরবস্থা দেখে তিনি খুব কষ্ট পেয়েছিলেন। তাপস পালের মৃত্যুর পর চিরঞ্জিত শুধু বলেছিলেন, তিনি শোক স্তব্ধ। বোঝাই যায় এই মৃত্যু কত বড় ধাক্কা ছিল চিরঞ্জিতের কাছে।
তরুণ মজুমদারের দাদার কীর্তি সিনেমার হাত ধরে অভিনয় জগতে প্রবেশ করেছিলেন তাপস পাল। খুব তাড়াতাড়ি নিজের যোগ্যতা প্রমাণ করতে পেরেছিলেন। আর তারই ফলস্বরূপ পরিচালকরা তাপস পাল ছাড়া অন্য অভিনেতার কথা ভাবতে পারতেন না। চন্দননগরের মধ্যবিত্ত ঘরের এই ছেলে রাতারাতি হয়ে গিয়েছিলেন বাংলা সিনেমার সুপারস্টার। তাপস পাল যখন অভিনয় জীবন শুরু করেছিলেন তার ঠিক এক বছর আগে থেকেই সিনেমা জগতে পা রাখেন চিরঞ্জিত চক্রবর্তী। প্রায় একই সময় ক্যারিয়ার শুরু হলেও তাপস এবং চিরঞ্জিতের মধ্যে কোন প্রতিযোগিতা ছিল না। বরং সম্পর্কটা ছিল অনেকটা ভাইয়ের মত। তাপসের জীবন খুব কাছ থেকে দেখেছিলেন চিরঞ্জিত। তাই কেন তাপস পালের ক্যারিয়ার হঠাৎ নিম্নমুখী হয়ে গেল সে ব্যাপারে সোজা সাপটা কথা বললেন চিরঞ্জিত।
বর্ষিয়ান অভিনেতা চিরঞ্জিত চক্রবর্তী জানান, তিনি নিজের চোখে তাপস পালের উত্থান দেখেছিলেন। একইসঙ্গে দেখেছিলেন তাঁর ক্যারিয়ারের পতন। রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে গেলে এমনটাই হয়। ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে গেলে প্রথমদিকে যে স্ট্রাগল করতে হয় সেটা তাপস পালকে একেবারেই করতে হয়নি। আর সেটাই কাল হয়ে দাঁড়িয়েছিল।
প্রথম ছবি দাদার কীর্তি বক্স অফিসের দুর্দান্ত সফল হওয়ার পর রাতারাতির জনপ্রিয় হয়ে যান তাপস পাল। তাঁর কাছে একাধিক সিনেমার অফার আসতে শুরু করে। ইন্ডাস্ট্রির প্রথম সারির সুপারস্টারদের মধ্যে অন্যতম হয়ে উঠেছিলেন তিনি। কিন্তু যখন অফার আসা বন্ধ হয়ে যায়। কমতে থাকে ক্যারিয়ার গ্রাফ। তখনই অবসাদ গ্রাস করেছিল তাঁকে। চিরঞ্জিত চক্রবর্তী জানান, তাপস পালকে তিনি ভাইয়ের মতো ভালবাসতেন। তাই ভাতৃসম তাপস পালের দুরবস্থা দেখে তিনি খুব কষ্ট পেয়েছিলেন। তাপস পালের মৃত্যুর পর চিরঞ্জিত শুধু বলেছিলেন, তিনি শোক স্তব্ধ। বোঝাই যায় এই মৃত্যু কত বড় ধাক্কা ছিল চিরঞ্জিতের কাছে।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box