Iche putul serial fame: ‘টাকা আর শোওয়া’ ছাড়া কাজ মেলে না! বাংলা সিরিয়ালের সব সিক্রেট ফাঁস করলেন ‘ইচ্ছে পুতুলে’র জিষ্ণু
'ইচ্ছে পুতুল' সিরিয়ালের জিষ্ণু ওরফে শমীক চক্রবর্তী এখন রীতিমত পরিচিত মুখ। সিরিয়ালের দর্শকরা সবাই চেনেন। যেমন হ্যান্ডসাম চেহারা তেমনই ভালো অভিনয়। কোন কোন ক্ষেত্রে অভিনয়ের দিক থেকে সিরিয়ালের নায়ককেও ছাপিয়ে গিয়েছেন তিনি। দীর্ঘ বেশ কয়েক বছর ইন্ডাস্ট্রিতে কাটিয়ে ফেলেছেন শমীক। ভালো-মন্দ দুই ধরনের অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর জীবনে। আর এই নিয়ে সম্প্রতি একটি ইউটিউব পডকাস্টে ইন্ডাস্ট্রির নানা দিক তুলে ধরেছেন তিনি। যার মধ্যে ডার্ক সিক্রেট উল্লেখযোগ্য।
অভিনেতা জানিয়েছেন, ইন্ডাস্ট্রিতে রমরম করে চলছে কাস্টিং কাউচ, গডফাদারের উপস্থিতি এবং প্রতারণা। বিশেষ করে যারা নতুন অভিনয় করতে আসেন তাঁদের এই ধরনের সমস্যার মুখে পড়তে হয়। অভিনেতা সরাসরি বলেছেন, ছেলেদের ক্ষেত্রে প্রধানত টাকা এবং মেয়েদের শোয়া। এই দুটোরই চল রয়েছে। তবে যাদের মধ্যে সত্যি অভিনয় করা খিদে এবং প্রতিভা থাকে তারা এইসব চক্র থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারেন। হয়তো সময় লাগে। কিন্তু সুযোগ ঠিক আসে।
তিনি জানান, কোন প্রযোজক কখনো কোন আর্টিস্টকে জোর করে কিছু করেন না। তারা শুধু প্রস্তাব দেন। শমীক নিজের চোখে দেখেছেন, এমন অনেকেই আছে যারা এইসব প্রস্তাবে সায় দিয়েছেন। তাকেও একবার একটি বিখ্যাত কোম্পানির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল বিনিময়ে ছিল অন্যরকম শর্ত। তবে অভিনেতা নিজের উপর বিশ্বাস রাখেন। তিনি মাথা নত করেননি। এছাড়া তাঁর এই সাক্ষাৎকারে বর্তমান ইন্ডাস্ট্রির হাল হকিকত উঠে এসেছে। তিনি জানিয়েছেন, এখন ইনস্টাগ্রামে ফলোয়ারসের বিচারে আর্টিস্ট নির্বাচন করা হয়। শমীক জানান, অভিনয় নয়। এখন অনেক ক্ষেত্রেই জনপ্রিয়তার বিচারে অভিনেতা অভিনেত্রীদের নির্বাচন করা হয়।
জনপ্রিয়তার পাশাপাশি অভিনেতা অভিনেত্রীদের চেহারাটাও সুন্দর হওয়া প্রয়োজন। আবার অনেক ক্ষেত্রে এমনও হয় অভিনয় করতে করতে যদি নির্মাতাদের মনে হয় যে এই অভিনেতাকে দিয়ে টিআরপি বাড়ছে না, তাহলে রাতারাতি সিরিয়াল থেকে বাদ দিয়ে দেওয়া হয়। তবে কোন অভিনেতা নিজে থেকে সিরিয়াল ছাড়তে পারেন না। কারণ পিছনে থাকে কন্ট্রাক্ট। তাতে বেশ মোটা অংকের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার উল্লেখ থাকে।
শমীক তার সাক্ষাৎকারে পারিশ্রমিক নিয়েও কথা বলেছেন। তিনি জানিয়েছেন, সাধারণত যারা সদ্য অভিনয় জগতে পা রেখেছেন তারা মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা উপার্জন করতে পারেন। আর সিরিয়াল যদি হিট হয়ে যায় তাহলে পারিশ্রমিকের অংকটা অনেক গুণ বেড়ে যায়। তবে যারা সিনিয়র আর্টিস্ট তারা নায়ক নায়িকার থেকে অনেক গুণ বেশি টাকা পান। আর কি বলেছেন শমীক? জানতে হলে পডকাস্টের ভিডিওটি দেখে নিন।
অভিনেতা জানিয়েছেন, ইন্ডাস্ট্রিতে রমরম করে চলছে কাস্টিং কাউচ, গডফাদারের উপস্থিতি এবং প্রতারণা। বিশেষ করে যারা নতুন অভিনয় করতে আসেন তাঁদের এই ধরনের সমস্যার মুখে পড়তে হয়। অভিনেতা সরাসরি বলেছেন, ছেলেদের ক্ষেত্রে প্রধানত টাকা এবং মেয়েদের শোয়া। এই দুটোরই চল রয়েছে। তবে যাদের মধ্যে সত্যি অভিনয় করা খিদে এবং প্রতিভা থাকে তারা এইসব চক্র থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারেন। হয়তো সময় লাগে। কিন্তু সুযোগ ঠিক আসে।
তিনি জানান, কোন প্রযোজক কখনো কোন আর্টিস্টকে জোর করে কিছু করেন না। তারা শুধু প্রস্তাব দেন। শমীক নিজের চোখে দেখেছেন, এমন অনেকেই আছে যারা এইসব প্রস্তাবে সায় দিয়েছেন। তাকেও একবার একটি বিখ্যাত কোম্পানির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল বিনিময়ে ছিল অন্যরকম শর্ত। তবে অভিনেতা নিজের উপর বিশ্বাস রাখেন। তিনি মাথা নত করেননি। এছাড়া তাঁর এই সাক্ষাৎকারে বর্তমান ইন্ডাস্ট্রির হাল হকিকত উঠে এসেছে। তিনি জানিয়েছেন, এখন ইনস্টাগ্রামে ফলোয়ারসের বিচারে আর্টিস্ট নির্বাচন করা হয়। শমীক জানান, অভিনয় নয়। এখন অনেক ক্ষেত্রেই জনপ্রিয়তার বিচারে অভিনেতা অভিনেত্রীদের নির্বাচন করা হয়।
জনপ্রিয়তার পাশাপাশি অভিনেতা অভিনেত্রীদের চেহারাটাও সুন্দর হওয়া প্রয়োজন। আবার অনেক ক্ষেত্রে এমনও হয় অভিনয় করতে করতে যদি নির্মাতাদের মনে হয় যে এই অভিনেতাকে দিয়ে টিআরপি বাড়ছে না, তাহলে রাতারাতি সিরিয়াল থেকে বাদ দিয়ে দেওয়া হয়। তবে কোন অভিনেতা নিজে থেকে সিরিয়াল ছাড়তে পারেন না। কারণ পিছনে থাকে কন্ট্রাক্ট। তাতে বেশ মোটা অংকের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার উল্লেখ থাকে।
শমীক তার সাক্ষাৎকারে পারিশ্রমিক নিয়েও কথা বলেছেন। তিনি জানিয়েছেন, সাধারণত যারা সদ্য অভিনয় জগতে পা রেখেছেন তারা মাসে ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা উপার্জন করতে পারেন। আর সিরিয়াল যদি হিট হয়ে যায় তাহলে পারিশ্রমিকের অংকটা অনেক গুণ বেড়ে যায়। তবে যারা সিনিয়র আর্টিস্ট তারা নায়ক নায়িকার থেকে অনেক গুণ বেশি টাকা পান। আর কি বলেছেন শমীক? জানতে হলে পডকাস্টের ভিডিওটি দেখে নিন।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box