বলিউড স্টার ‘পদ্মাবতী’ দীপিকা পাড়ুকোন (Deepika Padukone)। দীর্ঘ এক দশকের কেরিয়ারে একাধিক সম্পর্ক উঁকি মারলেও, দুই রণবীর অর্থাৎ কাপুর ও সিং-ই দীপিকার জীবনে গভীর দাগ কেটে গিয়েছে। একজনের সঙ্গে দীর্ঘ প্রেম, অন্যের সঙ্গে সংসার পাতা। দীপিকা টানা সাত বছর রণবীর কাপুরের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন। বিচ্ছেদের পর চোখের জলে ভেসেছিলেন, ডুবে গিয়েছিলেন অবসাদেও। দীর্ঘ দু’বছরের অবসাদ জীবন নিয়ে পরবর্তীতে শুধু মুখ খোলাই নয়, মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতনতার উদ্দেশে তৈরি করেছেন একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাও। দীপিকার জীবনে তখন স্বপ্নের রাজপুত্র প্রবেশ করে গিয়েছে। গোপনেই রণবীর সিং-এর সঙ্গে বাড়ছিল ঘনিষ্ঠতা। একটা সময় সবটাই জানাজানি হয়ে যায়। দীপিকাও তখন অনেকটা স্বাভাবিক। ক্ষমা করে দিয়েছিলেন নিজের প্রাক্তন প্রেমিক রণবীর কাপুরকে।
বিচ্ছেদ হওয়ার পরেও রাজি হয়ে গিয়েছিলেন রণবীর কাপুরের সঙ্গে জুটি বাঁধতে। ইমতিয়াজ় আলির পরিচালনায় তৈরি হয় ‘তামাশা’ (২০১৫) । আর সেই ছবির প্রচারে এসেই দুই রণবীরকে নিয়েই প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয় তাঁকে। 'কোন রণবীর বেশি ভাল?' দীপিকা হালকা হেসে উত্তর দিয়েছিলেন, দুই রণবীরই 'পালং তোড়' (হিন্দিতে পুরুষের যৌন সক্রিয়তা বোঝাতে ব্যবহৃত হয়)। শুনে পাশে বসে থাকা রণবীর কাপুর লজ্জায় পড়ে যান। উপস্থিত সকলেই হেসে উঠেছিলেন। এই উত্তরের পর দীপিকাকে নিয়ে ট্রোলিং শুরু হয়ে যায়। যে দীপিকা একটা সময় বলেছিলেন, তিনি বুঝে গিয়েছিলেন 'শেষের দিকে রণবীর কাপুর কেবল শারীরিক সম্পর্কের টানে তাঁর কাছে বারবার ফেরেন', সেই রণবীর সম্পর্কে এমন মন্তব্য করার ক্ষেত্রে তিনি কোনও ভুল দেখেননি।
আর অন্য রণবীর ততদিনে দীপিকাকে গোপনে বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে দিয়েছেন। সেই সম্পর্কও যে তখন 'গভীরে যাও'-এর টানে পৌঁছেছিল পরিণতিতে, তা বলাই বাহুল্য। ফলে বাঁকা প্রশ্নের সপাট জবাব দিয়ে আরও একবার ট্রোল হলেও, তিনি বুঝিয়ে দিয়েছিলেন, সমাজের মুখোমুখি দাঁড়াতে তিনি প্রস্তুত। আর তখন থেকেই সিনেপাড়া লক্ষ্য করে, দুই রণবীরই দীপিকার কাছের। একজন এখন দীপিকার স্বামী, অন্যজন দীপিকার সঙ্গে বন্ধুত্বের সম্পর্ক অটুট রেখে চলেছেন।
বিচ্ছেদ হওয়ার পরেও রাজি হয়ে গিয়েছিলেন রণবীর কাপুরের সঙ্গে জুটি বাঁধতে। ইমতিয়াজ় আলির পরিচালনায় তৈরি হয় ‘তামাশা’ (২০১৫) । আর সেই ছবির প্রচারে এসেই দুই রণবীরকে নিয়েই প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয় তাঁকে। 'কোন রণবীর বেশি ভাল?' দীপিকা হালকা হেসে উত্তর দিয়েছিলেন, দুই রণবীরই 'পালং তোড়' (হিন্দিতে পুরুষের যৌন সক্রিয়তা বোঝাতে ব্যবহৃত হয়)। শুনে পাশে বসে থাকা রণবীর কাপুর লজ্জায় পড়ে যান। উপস্থিত সকলেই হেসে উঠেছিলেন। এই উত্তরের পর দীপিকাকে নিয়ে ট্রোলিং শুরু হয়ে যায়। যে দীপিকা একটা সময় বলেছিলেন, তিনি বুঝে গিয়েছিলেন 'শেষের দিকে রণবীর কাপুর কেবল শারীরিক সম্পর্কের টানে তাঁর কাছে বারবার ফেরেন', সেই রণবীর সম্পর্কে এমন মন্তব্য করার ক্ষেত্রে তিনি কোনও ভুল দেখেননি।
আর অন্য রণবীর ততদিনে দীপিকাকে গোপনে বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে দিয়েছেন। সেই সম্পর্কও যে তখন 'গভীরে যাও'-এর টানে পৌঁছেছিল পরিণতিতে, তা বলাই বাহুল্য। ফলে বাঁকা প্রশ্নের সপাট জবাব দিয়ে আরও একবার ট্রোল হলেও, তিনি বুঝিয়ে দিয়েছিলেন, সমাজের মুখোমুখি দাঁড়াতে তিনি প্রস্তুত। আর তখন থেকেই সিনেপাড়া লক্ষ্য করে, দুই রণবীরই দীপিকার কাছের। একজন এখন দীপিকার স্বামী, অন্যজন দীপিকার সঙ্গে বন্ধুত্বের সম্পর্ক অটুট রেখে চলেছেন।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box