Bangladeshi singer Pramit Kumar: ‘ও টুনির মা’ গেয়ে ভাইরাল হন রাতারাতি! কোথায় হারিয়ে গেলেন ‘ও টুনির মা’ গায়ক?
তখনো সামাজিক মাধ্যমের এত ব্যাপকতা শুরু হয়নি। ভাইরাল শব্দটি জ্বরের ক্ষেত্রে ব্যবহার হত। কোন গান বা ভিডিও ভাইরাল হতে পারে তা সাধারণ মানুষের জানা ছিল না। তেমন একটি সময়ে 'ও টুনির মা তোমার টুনি কথা শোনে না' (O Tunir Maa) গানটি মুক্তি পায়। শুধু বাংলাদেশ নয়, ভারত তথা পশ্চিমবঙ্গেও ব্যাপক আকারে ভাইরাল হয়েছিল 'ও টুনির মা'। এই গানটি লিখে এবং গেয়ে রাতারাতি বিরাট পরিচিতি লাভ করেছিলেন গায়ক প্রমিত কুমার (Pramit kumar)। কিন্তু এখন কোথায় হারিয়ে গেলেন বাংলাদেশের (Bangladesh) এই গায়ক? কেমন আছেন তিনি? জানাবো এই প্রতিবেদনে।
টুনির মা যখন হিট হয়েছিল তখন সামাজিক মাধ্যমের বাড়বাড়ন্ত ছিল না। ২০০৯ সালে রেডিও এফএম ছিল গান শোনার একমাত্র ভরসা। রেডিওর হাত ধরেই এই গানটি বাংলাদেশের প্রত্যেকটি মানুষের কাছে পৌঁছে যায়। তারপর কাঁটাতারের বেড়া ডিঙ্গিয়ে আসতে বেশি সময় লাগেনি। দ্রুত পশ্চিমবঙ্গের অলিতে গলিতে শোনা যেতে লাগলো 'ও টুনির মা'। পিকনিক থেকে পূজোর প্যান্ডেল সর্বত্র শোনা যেত এই গান। বাংলাদেশের প্রমিতকুমার শুধু টুনির মা গানটি লিখেছিলেন তা নয়। টুনি সিরিজের আরো কুড়িটি গান রচনা করেছিলেন তিনি। নিউ টুনি, টুনি সিনেমার নায়িকা ইত্যাদি সবকটি গান ভালই হিট করেছিল। টুনির মা গান প্রসঙ্গে গায়ক জানান, নরসিংদীর পলাশ থানার পন্ডিত পাড়া গ্রামে বসে তিনদিন ধরে এই গানটি লিখেছিলেন তিনি। কিন্তু ঢাকায় রেকর্ডিং করতে এসে বেশ অপমানিত হতে হয়েছিল। স্টুডিও থেকে বলা হয়েছিল, এটা কোন গান হল? এই গান চলবে না। যদিও সব বাধা পেরিয়ে শেষমেষ গানটি মুক্তি পায়।
অ্যালবামের নাম রাখবেন 'টুনির মা'। তেমনি ইচ্ছে ছিল প্রমিতের। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা হয়নি। অ্যালবামের নাম রাখা হয়েছিল 'বউ আমার চেয়ারম্যান'। অ্যালবামের নাম যাই হোক টুনির মা গানটি যে নিজস্ব একটি পরিচয় তৈরি করতে পেরেছিল, তা আলাদা করে বলার প্রয়োজন পড়ে না। তিনি জানান, গানটি রিলিজ করার পর থেকে আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে, যা আমি প্রত্যাশা করতে পারিনি। ভারতে এসে ৩০ টির মতো স্টেট শো করেছিলাম। তবে এবার আমি থামতে চাই। আর টাকার পিছনে ছুটবো না। বয়স কম থাকার কারণে অনেক ভুলভাল সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। যা আর করব না। আপাতত নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন তিনি। গাইতে চান অন্য সাধের গান। তবে এবার কিছুটা ধীর গতিতে এগোতে চান। নিজস্ব একটি ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে। সেখানে তিনি নিজের গান পোস্ট করেন। প্রতিবছর শীতের সময় টানা স্টেজ শো করেন তিনি। বাংলাদেশ, ভারতের পাশাপাশি দুবাই গিয়েও গান গেয়ে এসেছেন।
টুনির মা যখন হিট হয়েছিল তখন সামাজিক মাধ্যমের বাড়বাড়ন্ত ছিল না। ২০০৯ সালে রেডিও এফএম ছিল গান শোনার একমাত্র ভরসা। রেডিওর হাত ধরেই এই গানটি বাংলাদেশের প্রত্যেকটি মানুষের কাছে পৌঁছে যায়। তারপর কাঁটাতারের বেড়া ডিঙ্গিয়ে আসতে বেশি সময় লাগেনি। দ্রুত পশ্চিমবঙ্গের অলিতে গলিতে শোনা যেতে লাগলো 'ও টুনির মা'। পিকনিক থেকে পূজোর প্যান্ডেল সর্বত্র শোনা যেত এই গান। বাংলাদেশের প্রমিতকুমার শুধু টুনির মা গানটি লিখেছিলেন তা নয়। টুনি সিরিজের আরো কুড়িটি গান রচনা করেছিলেন তিনি। নিউ টুনি, টুনি সিনেমার নায়িকা ইত্যাদি সবকটি গান ভালই হিট করেছিল। টুনির মা গান প্রসঙ্গে গায়ক জানান, নরসিংদীর পলাশ থানার পন্ডিত পাড়া গ্রামে বসে তিনদিন ধরে এই গানটি লিখেছিলেন তিনি। কিন্তু ঢাকায় রেকর্ডিং করতে এসে বেশ অপমানিত হতে হয়েছিল। স্টুডিও থেকে বলা হয়েছিল, এটা কোন গান হল? এই গান চলবে না। যদিও সব বাধা পেরিয়ে শেষমেষ গানটি মুক্তি পায়।
অ্যালবামের নাম রাখবেন 'টুনির মা'। তেমনি ইচ্ছে ছিল প্রমিতের। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা হয়নি। অ্যালবামের নাম রাখা হয়েছিল 'বউ আমার চেয়ারম্যান'। অ্যালবামের নাম যাই হোক টুনির মা গানটি যে নিজস্ব একটি পরিচয় তৈরি করতে পেরেছিল, তা আলাদা করে বলার প্রয়োজন পড়ে না। তিনি জানান, গানটি রিলিজ করার পর থেকে আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে, যা আমি প্রত্যাশা করতে পারিনি। ভারতে এসে ৩০ টির মতো স্টেট শো করেছিলাম। তবে এবার আমি থামতে চাই। আর টাকার পিছনে ছুটবো না। বয়স কম থাকার কারণে অনেক ভুলভাল সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। যা আর করব না। আপাতত নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন তিনি। গাইতে চান অন্য সাধের গান। তবে এবার কিছুটা ধীর গতিতে এগোতে চান। নিজস্ব একটি ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে। সেখানে তিনি নিজের গান পোস্ট করেন। প্রতিবছর শীতের সময় টানা স্টেজ শো করেন তিনি। বাংলাদেশ, ভারতের পাশাপাশি দুবাই গিয়েও গান গেয়ে এসেছেন।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box