Prosenjit at Mohor’s baby shower: সহকারীর সাধে হাজির প্রসেনজিৎ, আশীর্বাদ করে খাবার খেলেন হবু মা মোহরের সঙ্গে, দেখুন ছবি
গত বছরের ৯ মার্চ, প্রেমিকা মোহর ওরফে ঐন্দ্রিলা সেনের সঙ্গে সাত পাকে ঘুরেছিলেন গায়ক দুর্নিবার সাহা। এরপর কয়েক মাসের মধ্যে খুশির খবর শোনান এই জুটি। মোহর-দুর্নিবারের জীবনে আসতে চলেছে খুদে অতিথি। বিয়ের সাত মাসের মধ্যে এই খবর শোনানোয় আবার ব্যাপক ট্রোল হতে শুরু করেন দুর্নিবার। যদি এবারে সংখ্যাটা খুবই কম। আবার অনেকে যারা আগে কটাক্ষ করেছিলেন, এখন কটু কথা বলা বন্ধ করেছেন। যাই হোক, সে সব এখন অতীত। শুক্রবার পরিবার-পরিজনদের নিয়ে আয়োজন করা হয়েছিল মোহরের সাধভক্ষণ অনুষ্ঠান।
বিনোদন জগতের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ঐন্দ্রিলা সেন। অনেকেই হয়তো জানেন, প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের সহকারী তিনি। তাই সহকারীর বিয়েতে নিজে দাঁড়িয়ে থেকে সবকিছু পরিচালনা করেছিলেন বুম্বাদা। বিয়ে যখন দিয়েছিলেন তখন এই বিশেষ দিনে হাজির হবেন না তাই কখনো হয়। নিজের পুরো টিম নিয়ে সহকারী মোহরের সাধ ভক্ষণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বুম্বাদা। হবু মাকে আশীর্বাদ করেন প্রাণভরে। তারপর মোহরের সঙ্গে বসে এক টেবিলে মধ্যাহ্নভোজ সারেন তিনি। এদিন ম্যাচিং করে পোশাক পড়েছিলেন হবু মা ও বাবা। মোহরের পরনে ছিল সাদা হলুদ পাড়ের সিল্কের শাড়ি। আর দুর্নিবার করেছিলেন সাদা পাঞ্জাবি। তাঁদের চোখ মুখের অভিব্যক্তি বলে দিচ্ছিল ভীষণ খুশি তাঁরা। সমস্ত নিয়মকানুন মেনেই সাধের অনুষ্ঠান হয়েছে। পঞ্চ ব্যঞ্জন সাজিয়ে দেওয়া হয়েছিল ঐন্দ্রিলাকে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি নিজেই শেয়ার করেছেন তিনি। সেই ছবিতে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, নেটিজেন থেকে শুরু করে তারকারা।
প্রায় এক বছর ধরে প্রেম করার পর গত বছর মার্চ মাসে মোহরের সিঁথিতে সিঁদুর দিয়েছিলেন দুর্নিবার। এই বিয়ে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক ট্রোলিং শুরু হয়। কারণ আগের স্ত্রীকে মাত্র এক বছরের মধ্যে ছেড়ে দিয়ে নতুন ভাবে ঘর বেঁধেছিলেন দুর্নিবার, যা সাধারণ মানুষ মোটেই ভালোভাবে নেয়নি। বিবাহিত অবস্থাতেই ঐন্দ্রিলার সঙ্গে পরকীয়াতে ডুবে ছিলেন। তাই নব দম্পতিকে কটাক্ষের বাণে বিঁধেছিলেন সাধারণ মানুষ। ২০২২ এ প্রথম স্ত্রী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় দুর্নিবারের। আর সেই বিচ্ছেদের কারণ ছিল, তৃতীয় ব্যক্তি ঐন্দ্রিলার উপস্থিতি। যদিও এই দাবি সঠিক নয় বলে জানিয়েছিলেন দুর্নিবার সাহা।
বিনোদন জগতের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ঐন্দ্রিলা সেন। অনেকেই হয়তো জানেন, প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের সহকারী তিনি। তাই সহকারীর বিয়েতে নিজে দাঁড়িয়ে থেকে সবকিছু পরিচালনা করেছিলেন বুম্বাদা। বিয়ে যখন দিয়েছিলেন তখন এই বিশেষ দিনে হাজির হবেন না তাই কখনো হয়। নিজের পুরো টিম নিয়ে সহকারী মোহরের সাধ ভক্ষণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বুম্বাদা। হবু মাকে আশীর্বাদ করেন প্রাণভরে। তারপর মোহরের সঙ্গে বসে এক টেবিলে মধ্যাহ্নভোজ সারেন তিনি। এদিন ম্যাচিং করে পোশাক পড়েছিলেন হবু মা ও বাবা। মোহরের পরনে ছিল সাদা হলুদ পাড়ের সিল্কের শাড়ি। আর দুর্নিবার করেছিলেন সাদা পাঞ্জাবি। তাঁদের চোখ মুখের অভিব্যক্তি বলে দিচ্ছিল ভীষণ খুশি তাঁরা। সমস্ত নিয়মকানুন মেনেই সাধের অনুষ্ঠান হয়েছে। পঞ্চ ব্যঞ্জন সাজিয়ে দেওয়া হয়েছিল ঐন্দ্রিলাকে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি নিজেই শেয়ার করেছেন তিনি। সেই ছবিতে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, নেটিজেন থেকে শুরু করে তারকারা।
প্রায় এক বছর ধরে প্রেম করার পর গত বছর মার্চ মাসে মোহরের সিঁথিতে সিঁদুর দিয়েছিলেন দুর্নিবার। এই বিয়ে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক ট্রোলিং শুরু হয়। কারণ আগের স্ত্রীকে মাত্র এক বছরের মধ্যে ছেড়ে দিয়ে নতুন ভাবে ঘর বেঁধেছিলেন দুর্নিবার, যা সাধারণ মানুষ মোটেই ভালোভাবে নেয়নি। বিবাহিত অবস্থাতেই ঐন্দ্রিলার সঙ্গে পরকীয়াতে ডুবে ছিলেন। তাই নব দম্পতিকে কটাক্ষের বাণে বিঁধেছিলেন সাধারণ মানুষ। ২০২২ এ প্রথম স্ত্রী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় দুর্নিবারের। আর সেই বিচ্ছেদের কারণ ছিল, তৃতীয় ব্যক্তি ঐন্দ্রিলার উপস্থিতি। যদিও এই দাবি সঠিক নয় বলে জানিয়েছিলেন দুর্নিবার সাহা।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box