সারা দেশ জুড়েই যেন উৎসব। অযোধ্যায় রামলালার বিগ্রহে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। উপস্থিত ছিলেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। এছাড়া ছিলেন সংঘ প্রধান মোহন ভাগবত। আর এই অনুষ্ঠানে বালিপাড়া থেকে একাধিক নামিদামি তারকা অযোধ্যায় উপস্থিত হয়েছিলেন। এসেছিলেন দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রির অনেক অভিনেতাও । অযোধ্যায় রামলালাকে দেখতে উপস্থিত অমিতাভ বচ্চন, অনুপম খের, রজনীকান্ত, আলিয়া ভাট, রণবীর কাপুর, ভিকি কৌশল, ক্যাটরিনা কাইফের মতো তারকারা। একদিন আগেই মন্দির প্রাঙ্গনে পৌঁছে গিয়েছিলেন অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত। শুধু অভিনেতা অভিনেত্রী নয়, শিল্পপতিদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। সপরিবারে এসেছিলেন মুকেশ আম্বানি। তবে এত তারকার ভিড়ে কোথাও দেখা গেল না বলিউডের তিন খান কে। এমন মহৎসবে কেন ডাক পেলেন না শাহরুখ খান, আমির খান বা সালমান খান? কি কারণে তাদের ব্রাত্য রাখা হল?
এমনিতে শাহরুখ খান বা সালমান খানের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সম্পর্ক বেশ ভালো। অবশ্য আমির খান 'লাল সিং চাড্ডা' মুক্তির সময় বেশ কিছু বিরূপ মন্তব্য করেছিলেন। যার ফলে একাধিক হিন্দু সংগঠনের রোষের মুখে পড়েছিলেন তিনি। অবশ্য আমিরের দুই স্ত্রী হিন্দু। তাই তাঁর বাড়িতে পূজা পাঠের চল রয়েছে। শাহরুখ খান অবশ্য বরাবরই বিতর্ক থেকে দূরে থাকেন। স্ত্রী গৌরী হিন্দু তাই তাঁর বাড়িতে সব ধর্মের অনুষ্ঠান উদযাপন হয়। কত বছর নিজের প্রতিটি ছবি মুক্তির আগে বৈষ্ণোদেবী গিয়েছিলেন আশীর্বাদ নিতে। কয়েকদিন আগে মেয়েকে নিয়ে তিরুপতির মন্দিরে পূজো দিয়ে এসেছেন। তবু কেন এত বড় অনুষ্ঠানে তাঁরা ডাক পেলেন না? শুধু আমির বা শাহরুখ খান নয়, সালমানের বাড়িতেও প্রতিবছর ঘটা করে গণপতির পুজো হয়। দীপাবলিতে হয় বিশেষ অনুষ্ঠান। তবুও ডাক পাননি তিনি।
বিষয়টি মিডিয়ার নজর এড়ায়নি। এই নিয়ে শুরু হয়ে গিয়েছে জল্পনা। বলিউডের প্রথম সারির অভিনেতা অভিনেত্রীরা যেখানে নিমন্ত্রণ পেয়েছেন। সেখানে খানদের কেন বাদ দেওয়া হল ? প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। অনেকেরই বক্তব্য, ধর্মের কারণে রাম মন্দির উদ্বোধনে ওই তিনজনকে ডাকা হয়নি। মুসলিম বলেই নিমন্ত্রণ করা হলো না তাঁদের। যদি এই বিষয়ে প্রকাশে মুখ খোলেননি কেউ। রাম মন্দির উদ্বোধনের দুদিন আগে পরিবার নিয়ে শহর ছাড়েন শাহরুখ খান।
এমনিতে শাহরুখ খান বা সালমান খানের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সম্পর্ক বেশ ভালো। অবশ্য আমির খান 'লাল সিং চাড্ডা' মুক্তির সময় বেশ কিছু বিরূপ মন্তব্য করেছিলেন। যার ফলে একাধিক হিন্দু সংগঠনের রোষের মুখে পড়েছিলেন তিনি। অবশ্য আমিরের দুই স্ত্রী হিন্দু। তাই তাঁর বাড়িতে পূজা পাঠের চল রয়েছে। শাহরুখ খান অবশ্য বরাবরই বিতর্ক থেকে দূরে থাকেন। স্ত্রী গৌরী হিন্দু তাই তাঁর বাড়িতে সব ধর্মের অনুষ্ঠান উদযাপন হয়। কত বছর নিজের প্রতিটি ছবি মুক্তির আগে বৈষ্ণোদেবী গিয়েছিলেন আশীর্বাদ নিতে। কয়েকদিন আগে মেয়েকে নিয়ে তিরুপতির মন্দিরে পূজো দিয়ে এসেছেন। তবু কেন এত বড় অনুষ্ঠানে তাঁরা ডাক পেলেন না? শুধু আমির বা শাহরুখ খান নয়, সালমানের বাড়িতেও প্রতিবছর ঘটা করে গণপতির পুজো হয়। দীপাবলিতে হয় বিশেষ অনুষ্ঠান। তবুও ডাক পাননি তিনি।
বিষয়টি মিডিয়ার নজর এড়ায়নি। এই নিয়ে শুরু হয়ে গিয়েছে জল্পনা। বলিউডের প্রথম সারির অভিনেতা অভিনেত্রীরা যেখানে নিমন্ত্রণ পেয়েছেন। সেখানে খানদের কেন বাদ দেওয়া হল ? প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। অনেকেরই বক্তব্য, ধর্মের কারণে রাম মন্দির উদ্বোধনে ওই তিনজনকে ডাকা হয়নি। মুসলিম বলেই নিমন্ত্রণ করা হলো না তাঁদের। যদি এই বিষয়ে প্রকাশে মুখ খোলেননি কেউ। রাম মন্দির উদ্বোধনের দুদিন আগে পরিবার নিয়ে শহর ছাড়েন শাহরুখ খান।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box