Bollywood actress Raageshwari: কোথায় হারিয়ে গেলেন ‘ম্যায় খিলাড়ি তু আনাড়ি’র নায়িকা? এখন তাকে দেখলে চিনতে পারবেন না
গায়িকা-নায়িকা বলতে যা বোঝায় রাগেশ্বরী লুম্বা ছিলেন তাই। ৯০ এর দশকের একের পর এক হিট গান দিয়েছেন তিনি। কাজ করেছেন অনেক ছবিতে। কিন্তু হঠাৎ করে কি হলো? কেন তিনি বলিউড থেকে হারিয়ে গেলেন? কি ঘটেছিল তাঁর সঙ্গে?
১৯৭৫ সালের রাগেশ্বরীর জন্ম মুম্বাইয়ে। মাত্র ১৮ বছর বয়সে আঁখে ছবিতে অভিনয় করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন তিনি। এরপর মে খিলাড়ি তু আনাড়ি, জিত, মুম্বাই সে আয়া মেরা দোস্ত সহ মোট ছয়টি সিনেমার অভিনয় করেছিলেন তিনি। বড় পর্দার পাশাপাশি ছোট পর্দাতেও কাজ করেছিলেন। যদিও অভিনয় নয় তাঁর আসল ভালোবাসা ছিল গানের প্রতি। বাবা ছিলেন একজন জনপ্রিয় গায়ক। ছোট থেকেই তাই বাড়িতে গানের পরিবেশ পেয়েছিলেন। সেই থেকেই সংগীতের প্রতি ভালোবাসা তৈরি হয়। ২২ বছর বয়সে 'দুলহানিয়া' নামের একটি অ্যালবাম মুক্তি পায়। এটাই ছিল তাঁর প্রথম অ্যালবাম। একটা সময় প্রচুর কনসার্ট করতেন। ব্যস্ততায় ভরা ছিল সেই দিনগুলি। তারপরেই আসে ভয়ংকর জীবন।
একদিন সকালে উঠে অন্যরকম লাগছিল তাঁর। মনে হচ্ছিল সবকিছু যেন বদলে গিয়েছে। প্রথমে কিছু বুঝতে পারেননি। কিন্তু ব্রাশ করতে গিয়ে বুঝতে পারেন মুখের একদিক প্যারালাইসিস হয়ে গিয়েছে। এরপর আচমকা সম্পূর্ণ জীবনটি বদলে যায়। ঘর আর হাসপাতালে মধ্যে আবদ্ধ হয়ে যায় জীবন। মনের জোরে ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠেন তিনি। যোগ ব্যায়াম এবং থেরাপির মাধ্যমে অবস্থার উন্নতি হয়। যে মানুষটি এক সময় গান গাইতে ভীষণ ভালোবাসতেন, তাঁর জীবন থেকে চিরতরে গান হারিয়ে যায়। হঠাৎ করে যদি অসুস্থ না হতেন তাহলে একজন গায়িকা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারতেন। এখন আর ভারতে থাকেন না তিনি। লন্ডনের বাসিন্দা হয়েছেন। ২০১২ সালে লন্ডনের আইনজীবী সুধাংশু স্বরূপকে বিয়ে করেন। স্বামী এবং সন্তান নিয়ে বিদেশে সুখের সংসার করছেন তিনি। বিনোদন জগতের সঙ্গে কোন যোগাযোগ না থাকলেও ভারতীয় দর্শক এবং শ্রোতারা রাগেশ্বরীকে ভুলে যায়নি।
১৯৭৫ সালের রাগেশ্বরীর জন্ম মুম্বাইয়ে। মাত্র ১৮ বছর বয়সে আঁখে ছবিতে অভিনয় করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন তিনি। এরপর মে খিলাড়ি তু আনাড়ি, জিত, মুম্বাই সে আয়া মেরা দোস্ত সহ মোট ছয়টি সিনেমার অভিনয় করেছিলেন তিনি। বড় পর্দার পাশাপাশি ছোট পর্দাতেও কাজ করেছিলেন। যদিও অভিনয় নয় তাঁর আসল ভালোবাসা ছিল গানের প্রতি। বাবা ছিলেন একজন জনপ্রিয় গায়ক। ছোট থেকেই তাই বাড়িতে গানের পরিবেশ পেয়েছিলেন। সেই থেকেই সংগীতের প্রতি ভালোবাসা তৈরি হয়। ২২ বছর বয়সে 'দুলহানিয়া' নামের একটি অ্যালবাম মুক্তি পায়। এটাই ছিল তাঁর প্রথম অ্যালবাম। একটা সময় প্রচুর কনসার্ট করতেন। ব্যস্ততায় ভরা ছিল সেই দিনগুলি। তারপরেই আসে ভয়ংকর জীবন।
একদিন সকালে উঠে অন্যরকম লাগছিল তাঁর। মনে হচ্ছিল সবকিছু যেন বদলে গিয়েছে। প্রথমে কিছু বুঝতে পারেননি। কিন্তু ব্রাশ করতে গিয়ে বুঝতে পারেন মুখের একদিক প্যারালাইসিস হয়ে গিয়েছে। এরপর আচমকা সম্পূর্ণ জীবনটি বদলে যায়। ঘর আর হাসপাতালে মধ্যে আবদ্ধ হয়ে যায় জীবন। মনের জোরে ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠেন তিনি। যোগ ব্যায়াম এবং থেরাপির মাধ্যমে অবস্থার উন্নতি হয়। যে মানুষটি এক সময় গান গাইতে ভীষণ ভালোবাসতেন, তাঁর জীবন থেকে চিরতরে গান হারিয়ে যায়। হঠাৎ করে যদি অসুস্থ না হতেন তাহলে একজন গায়িকা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারতেন। এখন আর ভারতে থাকেন না তিনি। লন্ডনের বাসিন্দা হয়েছেন। ২০১২ সালে লন্ডনের আইনজীবী সুধাংশু স্বরূপকে বিয়ে করেন। স্বামী এবং সন্তান নিয়ে বিদেশে সুখের সংসার করছেন তিনি। বিনোদন জগতের সঙ্গে কোন যোগাযোগ না থাকলেও ভারতীয় দর্শক এবং শ্রোতারা রাগেশ্বরীকে ভুলে যায়নি।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box