Dharmendra and Hema Malini: হেমা মালিনীকে ছেড়ে কেন প্রথম স্ত্রীর কাছে ফিরে গেলেন ধর্মেন্দ্র, ঠিক কী ঘটেছে ?
ধর্মেন্দ্র এবং হেমা মালিনীর প্রেম কাহিনী কোন সিনেমার গল্পের থেকে কম কিছু নয়। অনায়াসেই এই গল্প নিয়ে এখনকার দিনে একটি মেগা সিরিয়াল হতেই পারে। বিবাহিত এবং চার সন্তানের বাবা ধর্মেন্দ্র একটা সময় হেমা মালিনীর প্রেমে এতটাই পাগল ছিলেন যে প্রথম স্ত্রী কে ডিভোর্স না দিয়ে বিয়ে করেন হেমা মালিনীকে। সেসব বহুদিন আগেকার কথা। তবে এই বৃদ্ধ বয়সে পৌঁছে আর একসঙ্গে থাকে না ধর্মেন্দ্র হেমা মালিনী। প্রথম স্ত্রীর কাছে ফিরে গিয়েছেন ধর্মেন্দ্র। কিন্তু কেন?
কিছুদিন আগে শোনা গিয়েছিল পায়ে অল্প বিস্তর চোট পেয়েছেন ধর্মেন্দ্র। স্বামীর আঘাত সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হেমা। তিনি সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, ধর্মেন্দ্র এখন ভালো আছেন। চিন্তার কোন কারণ নেই। পায়ে সামান্য চোট লেগেছিল। স্বামীর অসুস্থতা নিয়ে চিন্তিত থাকলেও বহুদিন ধরে আর একসঙ্গে ঘর করেন না হেমা।
অভিনয় করতে গিয়ে হেমা মালিনীর প্রেমে পড়েছিলেন ধর্মেন্দ্র। তখন অবশ্য তিনি বিবাহিত। শুধু তাই নয়, চার সন্তানের বাবা। প্রথম স্ত্রীকে তিনি ছাড়তে পারবেন না, অথচ হেমা মালিনীকে চায়। তাই ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে হেমাকে বিয়ে করেছিলেন ধর্মেন্দ্র। তার আগে জিতেন্দ্রের সঙ্গে হেমা মালিনীর বিয়ে ভেঙে দিয়েছিলেন তিনি। আসলে তার পরিবার কোনদিনই চায়নি মেয়ের সঙ্গে ধর্মেন্দ্রর বিয়ে হোক। তাই চুপিসারে জিতেন্দ্র এবং হেমার বিয়ে ঠিক হয়েছিল। কিন্তু সেই খবর ধর্মেন্দ্রের কানে পৌঁছে যায়। তিনি আগে পিছু না ভেবে সোজা বিবাহস্থলে পৌঁছে যান। হেমাকে অনুরোধ করেন বিয়েটা না করার জন্য। হেমা মালিনির মনেও ধর্মেন্দ্র জায়গা করেছিল। শেষ পর্যন্ত বিবাহ স্থল থেকে উঠে যান হেমা মালিনী। শেষমেষ ইসলাম মতে বিয়ে হয় তাঁদের। কারণ হিন্দু মতে এক স্ত্রী থাকতে দ্বিতীয় বিয়ে করা যায় না। ধর্মেন্দ্র এবং হেমার দুই কন্যা সন্তান এশা এবং অহনা। দ্বিতীয় বিয়ে করলেও প্রথম স্ত্রী এবং সন্তানদের প্রতি সব দায়িত্ব পালন করেছেন ধর্মেন্দ্র। আবার দ্বিতীয় পক্ষের সন্তানদের তিনি মানুষ করতে কোন কসুর করেননি। তবে যে হেমা মালিনীকে পাওয়ার জন্য তিনি একটা সময় পাগল ছিলেন , এখন আর তাঁর সঙ্গে থাকেন না তিনি। থাকেন প্রথম স্ত্রী প্রকাশের কাছে।
এই প্রসঙ্গে হেমা সংবাদমাধ্যমকে জানান, “কেউই চাই না যে তার সঙ্গে এটা ঘটুক। তবে মেনে নিতে হবে যে এটা হয়েছে এবং এগিয়ে যেতে হবে। প্রত্যেক মহিলা সাধারণ পরিবারের মত স্বামী এবং সন্তান কামনা করে। কিন্তু কখনও কখনও সব জিনিস পরিকল্পনা মত হয় না।” হেমার কথা থেকেই স্পষ্ট ধর্মেন্দ্র এবং হেমার বিবাহিত জীবন যে সুখী দাম্পত্য ছিল তেমন নয়।প্রেমের আবেগে বিয়ে করলেও আগাগোড়া যে ধর্মেন্দ্র এবং হেমার বিবাহিত জীবন সুখের হয়েছে তা নয়। দুই বিয়ের জটিলতায় ভুগতে হয়েছে তাদের। তবে হেমার কথায়, “আমার এটা নিয়ে খুব একটা খারাপ লাগে না আর। আমি ভালো আছি। দুই সন্তানকে খুব ভালোভাবে বড় করেছি। যারা এখন প্রাপ্তবয়স্ক। ধর্মেন্দ্র অবশ্যই সব সময় উপস্থিত ছিলেন।”
কিছুদিন আগে শোনা গিয়েছিল পায়ে অল্প বিস্তর চোট পেয়েছেন ধর্মেন্দ্র। স্বামীর আঘাত সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হেমা। তিনি সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, ধর্মেন্দ্র এখন ভালো আছেন। চিন্তার কোন কারণ নেই। পায়ে সামান্য চোট লেগেছিল। স্বামীর অসুস্থতা নিয়ে চিন্তিত থাকলেও বহুদিন ধরে আর একসঙ্গে ঘর করেন না হেমা।
অভিনয় করতে গিয়ে হেমা মালিনীর প্রেমে পড়েছিলেন ধর্মেন্দ্র। তখন অবশ্য তিনি বিবাহিত। শুধু তাই নয়, চার সন্তানের বাবা। প্রথম স্ত্রীকে তিনি ছাড়তে পারবেন না, অথচ হেমা মালিনীকে চায়। তাই ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে হেমাকে বিয়ে করেছিলেন ধর্মেন্দ্র। তার আগে জিতেন্দ্রের সঙ্গে হেমা মালিনীর বিয়ে ভেঙে দিয়েছিলেন তিনি। আসলে তার পরিবার কোনদিনই চায়নি মেয়ের সঙ্গে ধর্মেন্দ্রর বিয়ে হোক। তাই চুপিসারে জিতেন্দ্র এবং হেমার বিয়ে ঠিক হয়েছিল। কিন্তু সেই খবর ধর্মেন্দ্রের কানে পৌঁছে যায়। তিনি আগে পিছু না ভেবে সোজা বিবাহস্থলে পৌঁছে যান। হেমাকে অনুরোধ করেন বিয়েটা না করার জন্য। হেমা মালিনির মনেও ধর্মেন্দ্র জায়গা করেছিল। শেষ পর্যন্ত বিবাহ স্থল থেকে উঠে যান হেমা মালিনী। শেষমেষ ইসলাম মতে বিয়ে হয় তাঁদের। কারণ হিন্দু মতে এক স্ত্রী থাকতে দ্বিতীয় বিয়ে করা যায় না। ধর্মেন্দ্র এবং হেমার দুই কন্যা সন্তান এশা এবং অহনা। দ্বিতীয় বিয়ে করলেও প্রথম স্ত্রী এবং সন্তানদের প্রতি সব দায়িত্ব পালন করেছেন ধর্মেন্দ্র। আবার দ্বিতীয় পক্ষের সন্তানদের তিনি মানুষ করতে কোন কসুর করেননি। তবে যে হেমা মালিনীকে পাওয়ার জন্য তিনি একটা সময় পাগল ছিলেন , এখন আর তাঁর সঙ্গে থাকেন না তিনি। থাকেন প্রথম স্ত্রী প্রকাশের কাছে।
এই প্রসঙ্গে হেমা সংবাদমাধ্যমকে জানান, “কেউই চাই না যে তার সঙ্গে এটা ঘটুক। তবে মেনে নিতে হবে যে এটা হয়েছে এবং এগিয়ে যেতে হবে। প্রত্যেক মহিলা সাধারণ পরিবারের মত স্বামী এবং সন্তান কামনা করে। কিন্তু কখনও কখনও সব জিনিস পরিকল্পনা মত হয় না।” হেমার কথা থেকেই স্পষ্ট ধর্মেন্দ্র এবং হেমার বিবাহিত জীবন যে সুখী দাম্পত্য ছিল তেমন নয়।প্রেমের আবেগে বিয়ে করলেও আগাগোড়া যে ধর্মেন্দ্র এবং হেমার বিবাহিত জীবন সুখের হয়েছে তা নয়। দুই বিয়ের জটিলতায় ভুগতে হয়েছে তাদের। তবে হেমার কথায়, “আমার এটা নিয়ে খুব একটা খারাপ লাগে না আর। আমি ভালো আছি। দুই সন্তানকে খুব ভালোভাবে বড় করেছি। যারা এখন প্রাপ্তবয়স্ক। ধর্মেন্দ্র অবশ্যই সব সময় উপস্থিত ছিলেন।”
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box