রাত পোহালেই নতুন বছর । অনেক প্রত্যাশা , অনেক আশা নিয়ে শুরু হচ্ছে ২০২৩ সাল। ধুঁকতে থাকা বাংলা ছবির জগতেও নতুন বছর বাড়তি অক্সিজেন জোগায় কিনা তা সময় বলবে । তবে ২০২২ সাল বাংলা সিনেমার 2022 top bangla cinema জন্য কেমন গেল ? পণ্ডিতদের মতে কিছু ছবি প্রত্যাশার থেকে ভালো ব্যবসা করেছে । আবার অনেকের ভরাডুবি হয়েছে । হলের বাইরে যেমন হাউসফুল বোর্ড ঝুলেছে, তেমনই অনেক সিনেমা রাতারাতি উধাও হয়ে গিয়েছে। নতুন বছর শুরু করার আগে চলুন দেখেনি কেমন কেটেছে ২০২২ সালের বাংলা ছবির বাজার 2022 top bangla cinema।
২০২২ সালের সবথেকে আলোচিত ছবি ছিল অনীক দত্ত পরিচালিত ‘অপরাজিত’ । সত্যজিৎ রায়ের জীবনের নানা দিক যেমন ছবিতে তুলে ধরা হয়েছিল তেমনই পথের পাঁচালী তৈরির নেপথ্যের কাহিনী অত্যন্ত নিখুঁত ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয় । বিভিন্ন মহলে যথেষ্ট তারিফ কুড়িয়েছিল এই ছবি। অপরাজিতর সবথেকে বড় প্রাপ্তি সত্যজিৎ রায়ের ভূমিকায় জিতু কামালের অভিনয় । মেকআপের সৌজন্যে জিতু কামালকে পুরোপুরি সত্যজিৎ রায় লেগেছে। ১৩ মে মুক্তি পাওয়া ‘অপরাজিত’ প্রায় তিন কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল ।
পরিচালক হিসেবে অনির্বাণ ভট্টাচার্য হইচই-এ ওয়েব সিরিজ ‘মন্দার’-এ নিজের দক্ষতার পরিচয় দিয়েছিলেন। এবার বড় পর্দায় কামাল করলেন একটি নাটককে সিনেমায় রূপ দিয়ে। ‘বল্লভপুরের রূপকথা’। বিখ্যাত নাট্য ব্যক্তিত্ব বাদল সরকারের নাটক অবলম্বনে এই সিনেমা। সবথেকে বড় ব্যাপার হল কোনও নামজাদা অভিনেতা বা অভিনেত্রী এই ছবিতে ছিলেন না। সম্পূর্ণ নতুন মুখ নিয়ে ছবি তৈরি করে দেখিয়ে দিয়েছেন তিনি। পুজোর সময় মুক্তি পাওয়া এই সিনেমা বক্স অফিসে ভালোই ব্যবসা করেছিল ।
‘বেলাশেষে’-এর মতো ‘বেলাশুরু’ অতটা কামাল করতে না পারলেও বক্স অফিস কালেকশন মন্দ ছিল না। বেলাশেষের সব কাস্ট এই ছবিতেও ছিলেন। প্রয়াত সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় এবং স্বাতীলেখা সেনগুপ্ত ফের একবার বুড়ো হারের ভেল্কি দেখিয়েছিলেন। কিন্তু ছবির সাফল্য তাঁরা দেখে যেতে পারেননি। এই ছবির গান ভালোই হিট করেছিল । বেলাশুরুর আনুমানিক কালেকশন ছিল ৪ কোটি টাকা।
পুজোর সময় ছবি মুক্তি মানে দর্শক টানার বাড়তি সুযোগ থাকে। আর সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে পঞ্চমীর দিন মুক্তি পায় ধ্রুব বন্দ্যোপাধ্যায় পরিচালিত ‘কর্ণসুবর্ণের গুপ্তধন’। গুপ্তধন সিরিজের তৃতীয় সিরিজের এই ছবি বক্স অফিসে বাজিমাত করে । সোনাদার কেরামতি দেখতে হলে দর্শক ভালোই এসেছিলেন। আবির চট্টোপাধ্যায়, অর্জুন চক্রবর্তী এবং এশা সাহার জুটি ফের একবার মন জয় করে । এই ছবির আনুমানিক কালেকশন ছিল প্রায় ১০ কোটি টাকা।
২০২২ সালের সবথেকে আলোচিত ছবি ছিল অনীক দত্ত পরিচালিত ‘অপরাজিত’ । সত্যজিৎ রায়ের জীবনের নানা দিক যেমন ছবিতে তুলে ধরা হয়েছিল তেমনই পথের পাঁচালী তৈরির নেপথ্যের কাহিনী অত্যন্ত নিখুঁত ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয় । বিভিন্ন মহলে যথেষ্ট তারিফ কুড়িয়েছিল এই ছবি। অপরাজিতর সবথেকে বড় প্রাপ্তি সত্যজিৎ রায়ের ভূমিকায় জিতু কামালের অভিনয় । মেকআপের সৌজন্যে জিতু কামালকে পুরোপুরি সত্যজিৎ রায় লেগেছে। ১৩ মে মুক্তি পাওয়া ‘অপরাজিত’ প্রায় তিন কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল ।
বল্লভপুরের রূপকথা (Ballavpurer Roopkotha)
পরিচালক হিসেবে অনির্বাণ ভট্টাচার্য হইচই-এ ওয়েব সিরিজ ‘মন্দার’-এ নিজের দক্ষতার পরিচয় দিয়েছিলেন। এবার বড় পর্দায় কামাল করলেন একটি নাটককে সিনেমায় রূপ দিয়ে। ‘বল্লভপুরের রূপকথা’। বিখ্যাত নাট্য ব্যক্তিত্ব বাদল সরকারের নাটক অবলম্বনে এই সিনেমা। সবথেকে বড় ব্যাপার হল কোনও নামজাদা অভিনেতা বা অভিনেত্রী এই ছবিতে ছিলেন না। সম্পূর্ণ নতুন মুখ নিয়ে ছবি তৈরি করে দেখিয়ে দিয়েছেন তিনি। পুজোর সময় মুক্তি পাওয়া এই সিনেমা বক্স অফিসে ভালোই ব্যবসা করেছিল ।
বেলাশুরু (Belashuru)
‘বেলাশেষে’-এর মতো ‘বেলাশুরু’ অতটা কামাল করতে না পারলেও বক্স অফিস কালেকশন মন্দ ছিল না। বেলাশেষের সব কাস্ট এই ছবিতেও ছিলেন। প্রয়াত সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় এবং স্বাতীলেখা সেনগুপ্ত ফের একবার বুড়ো হারের ভেল্কি দেখিয়েছিলেন। কিন্তু ছবির সাফল্য তাঁরা দেখে যেতে পারেননি। এই ছবির গান ভালোই হিট করেছিল । বেলাশুরুর আনুমানিক কালেকশন ছিল ৪ কোটি টাকা।
কর্ণসুবর্ণের গুপ্তধন (Karnasubarner Guptodhon)
পুজোর সময় ছবি মুক্তি মানে দর্শক টানার বাড়তি সুযোগ থাকে। আর সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে পঞ্চমীর দিন মুক্তি পায় ধ্রুব বন্দ্যোপাধ্যায় পরিচালিত ‘কর্ণসুবর্ণের গুপ্তধন’। গুপ্তধন সিরিজের তৃতীয় সিরিজের এই ছবি বক্স অফিসে বাজিমাত করে । সোনাদার কেরামতি দেখতে হলে দর্শক ভালোই এসেছিলেন। আবির চট্টোপাধ্যায়, অর্জুন চক্রবর্তী এবং এশা সাহার জুটি ফের একবার মন জয় করে । এই ছবির আনুমানিক কালেকশন ছিল প্রায় ১০ কোটি টাকা।
প্রজাপতি (Projapati)
বছর শেষে সাড়া জাগানো ছবি ‘প্রজাপতি’। বড় স্টার কাস্ট, বিরাট বাজেট । একই সঙ্গে বিতর্ক । শাসক দলের এমপি দেব অভিনয় করা সত্ত্বেও নন্দনে এই ছবি স্থান পায়নি। তার কারণ বিজেপির বড় মুখ মিঠুন চক্রবর্তীর ছবিতে উপস্থিতি । তবুও রাজ্যের অন্যান্য হলে সিনেমাটি এখন ভালোই ব্যবসা করছে । বাবা-ছেলের গল্প দর্শকদের চোখে জল আনছে । আগামী দিনে বাংলা সিনেমার মোড় ‘প্রজাপতি’ ঘুরিয়ে দিতে পারে কি না, তা সময় বলবে । তবে, সারা বছর বাংলা সিনেমার বক্স অফিস যেভাবে খরা গিয়েছে
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box