নয়ের দশকের সবথেকে জনপ্রিয় নায়িকা কে ? এই প্রশ্ন যদি তখনকার প্রজন্মের কাছে করা হয়, তাহলে এক কথায় উত্তর হবে- করিশ্মা কাপুর karishma kapoor age । একাধিক হিট সিনেমা। প্রচুর পুরস্কার। ততধিক জনপ্রিয়তা। কিন্তু ব্যক্তিগত জীবনে কতটা সুখী ছিলেন রাজ কাপুরের নাতনি ? বিবাহিত জীবনে আদৌ সুখ পেয়ে ছিলেন ? না । অভিশপ্ত ছিল করিশ্মার জীবন। বিয়ের পর একদিনও সুখের মুখ দেখেননি তিনি। বরং নিগ্রহ, নির্যাতনে কেটেছে সেইসব দিনগুলি। সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে সেই কথা তুলে ধরেছেন। জানিয়েছেন জীবনের কালো অধ্যায়ের কথা। মধুচন্দ্রিমায় নিয়ে গিয়ে তাঁকে নিলামে তুলেছিলেন স্বামী সঞ্জয় কাপুর।
প্রথম জীবনে প্রেম ছিল অভিষেক বচ্চনের সঙ্গে । কিন্তু ২০০৩ সালে সেই প্রেম ভেঙ্গে যায় । বাগদান পর্যন্ত হয়ে গিয়েছিল কিন্তু তাও অন্য এক নায়িকার আগমনে সব বানচাল হয়ে গিয়েছিল। এরপর পরিবারের তরফ থেকে বিয়ে ঠিক করা হয় ধনী ব্যবসায়ী সঞ্জয় কাপুরের সঙ্গে । মহাধুমধাম করে করিশ্মার বিয়ে দিয়েছিল কাপুর পরিবার। কিন্তু সেই বিয়ে কিছুদিনের মধ্যেই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে। ২০১৩ সালে বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা করেন অভিনেত্রী।
একটি সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, বিয়ের পর বিদেশে মধুচন্দ্রিমায় গিয়েছিলেন তাঁরা। প্রথম রাত। অনেক স্বপ্ন থাকে নববধূর চোখে। কিন্তু তিনি দেখেন, তাঁদের হোটেলের ঘরে একাধিক লোক। কারা এরা? প্রশ্ন করাতে স্বামী জানিয়েছিলেন, সকলেই বন্ধু। কিছুক্ষনের মধ্যেই তাদের আচরণ পাল্টাতে শুরু করে। নানা রকম অঙ্গভঙ্গি করা থেকে অশ্লীল কথা বলতে শুরু করে তারা। করিশ্মা ঘর থেকে বেরিয়ে যেতে চাইলে সঞ্জয় জোর করে আটকে রাখে। তারপর যা ঘটে তার জন্য তিনি প্রস্তুত ছিলেন না। নিজের স্ত্রীকে সব বন্ধুর সামনে নিলামে তোলেন সঞ্জয় কাপুর। বলেন, যে বেশি দাম দিতে পারবে আজ রাত তার সঙ্গে কাটাবে করিশ্মা !
মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়ে। প্রতিবাদে গর্জে ওঠেন রাজ কাপুরের নাতনি। তখনই শুরু হয় মারধর। একঘর লোকের সামনে স্ত্রীকে বেধড়ক মারেন সঞ্জয় কাপুর। সেইদিন নিলামে যে বেশি দাম দিয়েছিল তার সঙ্গে রাত কাটাতে হয়েছিল করিশ্মাকে। সারারাত ধরে চলে অত্যাচার। সেই রাতের কথা কোনদিন ভুলতে পারেননি করিশ্মা কাপুর।
এখানেই শেষ নয়। স্বামী পাশাপাশি শাশুড়িও মারধর করত। বিয়ের পর একাধিক মহিলার সঙ্গে সম্পর্ক রাখতেন সঞ্জয়। এমনকি প্রথম স্ত্রীর সঙ্গেও সম্পর্ক রাখতেন। সেই নিয়ে প্রতিবাদ করায় স্বামী এবং শাশুড়ি মিলে তাঁকে মারেন বলে জানিয়েছেন করিশ্মা। সন্তান গর্ভে আসার পরও রেহাই পাননি । অত্যাচার যখন চরমে পৌঁছায় তখন বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা শুরু করেন তিনি।
২০১৬ সালে তাঁদের পাকাপাকি বিচ্ছেদ হয়ে যায়। মেয়ের স্বামী এত সব কুকীর্তি সামনে আসতেই রাগে ফেটে পড়েন রণধীর কাপুর। সঞ্জয় কাপুরকে তৃতীয় শ্রেণীর মানুষ বলেন। রণধীর কাপুর বলেন , টাকার জন্য ওমন একটা মানুষের সঙ্গে মেয়ের বিয়ে দেয়নি। আমরা কাপুর। সবাই জানে আমরা কেমন । আমরা কতটা প্রতিভাবান। প্রতিভার জোরে আমরা রোজগার করি । ওই রকম তৃতীয় শ্রেণীর মানুষের সঙ্গে মেয়ের বিয়ে দিতে চাইনি। সারা দিল্লি জানে উনি কেমন মানুষ।
করিশ্মার সঙ্গে বিচ্ছেদের পর তৃতীয়বার বিয়ে করেছেন সঞ্জয় কাপুর।
প্রথম জীবনে প্রেম ছিল অভিষেক বচ্চনের সঙ্গে । কিন্তু ২০০৩ সালে সেই প্রেম ভেঙ্গে যায় । বাগদান পর্যন্ত হয়ে গিয়েছিল কিন্তু তাও অন্য এক নায়িকার আগমনে সব বানচাল হয়ে গিয়েছিল। এরপর পরিবারের তরফ থেকে বিয়ে ঠিক করা হয় ধনী ব্যবসায়ী সঞ্জয় কাপুরের সঙ্গে । মহাধুমধাম করে করিশ্মার বিয়ে দিয়েছিল কাপুর পরিবার। কিন্তু সেই বিয়ে কিছুদিনের মধ্যেই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে। ২০১৩ সালে বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা করেন অভিনেত্রী।
একটি সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, বিয়ের পর বিদেশে মধুচন্দ্রিমায় গিয়েছিলেন তাঁরা। প্রথম রাত। অনেক স্বপ্ন থাকে নববধূর চোখে। কিন্তু তিনি দেখেন, তাঁদের হোটেলের ঘরে একাধিক লোক। কারা এরা? প্রশ্ন করাতে স্বামী জানিয়েছিলেন, সকলেই বন্ধু। কিছুক্ষনের মধ্যেই তাদের আচরণ পাল্টাতে শুরু করে। নানা রকম অঙ্গভঙ্গি করা থেকে অশ্লীল কথা বলতে শুরু করে তারা। করিশ্মা ঘর থেকে বেরিয়ে যেতে চাইলে সঞ্জয় জোর করে আটকে রাখে। তারপর যা ঘটে তার জন্য তিনি প্রস্তুত ছিলেন না। নিজের স্ত্রীকে সব বন্ধুর সামনে নিলামে তোলেন সঞ্জয় কাপুর। বলেন, যে বেশি দাম দিতে পারবে আজ রাত তার সঙ্গে কাটাবে করিশ্মা !
Read More: Nusrat Jahan news- কেন ট্রোলড নুসরত জাহান
মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়ে। প্রতিবাদে গর্জে ওঠেন রাজ কাপুরের নাতনি। তখনই শুরু হয় মারধর। একঘর লোকের সামনে স্ত্রীকে বেধড়ক মারেন সঞ্জয় কাপুর। সেইদিন নিলামে যে বেশি দাম দিয়েছিল তার সঙ্গে রাত কাটাতে হয়েছিল করিশ্মাকে। সারারাত ধরে চলে অত্যাচার। সেই রাতের কথা কোনদিন ভুলতে পারেননি করিশ্মা কাপুর।
karishma kapoor age- স্বামীর বন্ধুর সঙ্গে যৌনতা
এখানেই শেষ নয়। স্বামী পাশাপাশি শাশুড়িও মারধর করত। বিয়ের পর একাধিক মহিলার সঙ্গে সম্পর্ক রাখতেন সঞ্জয়। এমনকি প্রথম স্ত্রীর সঙ্গেও সম্পর্ক রাখতেন। সেই নিয়ে প্রতিবাদ করায় স্বামী এবং শাশুড়ি মিলে তাঁকে মারেন বলে জানিয়েছেন করিশ্মা। সন্তান গর্ভে আসার পরও রেহাই পাননি । অত্যাচার যখন চরমে পৌঁছায় তখন বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা শুরু করেন তিনি।
২০১৬ সালে তাঁদের পাকাপাকি বিচ্ছেদ হয়ে যায়। মেয়ের স্বামী এত সব কুকীর্তি সামনে আসতেই রাগে ফেটে পড়েন রণধীর কাপুর। সঞ্জয় কাপুরকে তৃতীয় শ্রেণীর মানুষ বলেন। রণধীর কাপুর বলেন , টাকার জন্য ওমন একটা মানুষের সঙ্গে মেয়ের বিয়ে দেয়নি। আমরা কাপুর। সবাই জানে আমরা কেমন । আমরা কতটা প্রতিভাবান। প্রতিভার জোরে আমরা রোজগার করি । ওই রকম তৃতীয় শ্রেণীর মানুষের সঙ্গে মেয়ের বিয়ে দিতে চাইনি। সারা দিল্লি জানে উনি কেমন মানুষ।
করিশ্মার সঙ্গে বিচ্ছেদের পর তৃতীয়বার বিয়ে করেছেন সঞ্জয় কাপুর।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box