Ram Charan went to US barefoot: কোন বিশ্বাস থেকে খালি পায়ে আমেরিকা পাড়ি দিলেন রাম চরণ, জানুন প্রকৃত কারণ
১২ মার্চ লস এঞ্জেলসের ডবলি থিয়েটারে বসবে অস্কারের আসর। ভারত থেকে একাধিক ছবি পাঠানো হলেও শেষ পর্যন্ত নমিনেশন পেয়েছে রাজামৌলির RRR। ইতিমধ্যেই সেরা অরিজিনাল গান হিসেবে ‘নাটু নাটু’ গ্লোডেন গ্লোব পুরস্কার জিতেছে। এখন অপেক্ষা অস্কারের। অর্ধেক রাস্তা এগিয়ে গিয়েছে রাজামৌলির ছবি। তবে না আঁচালে বিশ্বাস নেই। তাই যতক্ষণ পর্যন্ত না সোনার মানুষ হাতে আসছে, ততক্ষণ অপেক্ষা। যাই হোক, ইতিমধ্যেই অস্কারের উদ্দেশে রওনা দিলেন ছবির ‘আল্লুরি সীতারামন রাজু’র চরিত্রাভিনেতা রাম চরণ। খবর এটা নয়। খবর হল, এদিন ভোররাতে হায়দ্রাবাদ বিমান বন্দরে খালি পায়ে দেখা গেল রাম চরণকে। খালি পা, গায়ে কালো কুর্তা। ভোরবেলা যে কয়েকজন হাতে গোনা মানুষ বিমান বন্দরে ছিলেন, তাঁরা অভিনেতাকে দেখে উচ্ছসিত হয়ে পড়েন। মোবাইলে বন্দি করার চেষ্টা করেন প্রিয় অভিনেতাকে। হাসি মুখে সবাইকে অভিবাদন জানিয়ে গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যান তিনি। সোশ্যাল সাইটে সেই ছবি ছড়িয়ে পড়তেই প্রশংসায় পঞ্চমুখ নেটিজেনরা। হিন্দু ধর্মকে বিশ্বের দরবারে পৌঁছে দিতে রাম চরণের প্রয়াসকে ধন্য ধন্য করেছেন সবাই।
কালো পোষাক, সঙ্গে খালি পা। একটি নির্দিষ্ট বিশ্বাস থেকেই জুতো না পরেই আমেরিকা রওনা হয়েছেন তিনি। আসলে রাম চরণ ভগবান আয়াপ্পার ভক্ত। শবরীমালায় যাঁরা আয়াপ্পার দর্শন করতে যান, তাঁদের ৪১ দিন উপবাস করতে হয়। শুধু তাই নয়, এই নির্দিষ্ট সময়ে কোন রকম জুতো পরা যায় না। রাম চরণ এখন উপবাস করছেন। তাই আমেরিকা বা অস্কারের মঞ্চ বলে নিজের বিশ্বাস থেকে তিনি সরে যাননি। নগ্ন পায়েই রওনা হয়ে গিয়েছেন। ভারতের সবথেকে পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেতাদের মধ্যে অন্যতম রাম চরণ আসলে ভীষণ মাটির মানুষ। পরিবার এবং নিজের বিশ্বাসের কাছে তিনি সম্পূর্ণ সৎ। খালি পা এবং উপবাস করেই শবরীমালা যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি।
‘নাটু নাটু’ গান গ্লোডেন গ্লোব পাওয়ার পর থেকে আন্তর্জাতিক মঞ্চে RRR নিয়ে সমানে আলোচনা চলছে। কিছুদিন আগে ‘জুরাসিক পার্ক’-এর পরিচালক স্টিভেন স্পিলবাগ থেকে ‘টাইটানিক’-এর পরিচালক জেমস ক্যামেরন পর্যন্ত রাজামৌলির ছবির তারিফ করেছেন। ক্যামেরন বলেছেন, আর আর আর ছবিতে ভিএফএক্সের দারুণ ব্যবহার করা হয়েছে। সুন্দরভাবে গল্পটিকে সাজিয়েছেন পরিচালক। তিনি আরও বলেন, রাজ চরণের চরিত্রটি প্রথম দিকে বোঝা না গেলেও শেষে চরিত্রটির গভীরতা বোঝা যায়।
প্রকৃত নাম- কোনিদেলা রাম চরণ তেজ
ডাক নাম- চেরি
জন্ম- ১৯৮৫ সালের ২৭ মার্চ
বয়স- ৩৮
Ram Charan went to US barefoot: কেন খালি পা ?
কালো পোষাক, সঙ্গে খালি পা। একটি নির্দিষ্ট বিশ্বাস থেকেই জুতো না পরেই আমেরিকা রওনা হয়েছেন তিনি। আসলে রাম চরণ ভগবান আয়াপ্পার ভক্ত। শবরীমালায় যাঁরা আয়াপ্পার দর্শন করতে যান, তাঁদের ৪১ দিন উপবাস করতে হয়। শুধু তাই নয়, এই নির্দিষ্ট সময়ে কোন রকম জুতো পরা যায় না। রাম চরণ এখন উপবাস করছেন। তাই আমেরিকা বা অস্কারের মঞ্চ বলে নিজের বিশ্বাস থেকে তিনি সরে যাননি। নগ্ন পায়েই রওনা হয়ে গিয়েছেন। ভারতের সবথেকে পারিশ্রমিক পাওয়া অভিনেতাদের মধ্যে অন্যতম রাম চরণ আসলে ভীষণ মাটির মানুষ। পরিবার এবং নিজের বিশ্বাসের কাছে তিনি সম্পূর্ণ সৎ। খালি পা এবং উপবাস করেই শবরীমালা যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তিনি।
‘নাটু নাটু’ গান গ্লোডেন গ্লোব পাওয়ার পর থেকে আন্তর্জাতিক মঞ্চে RRR নিয়ে সমানে আলোচনা চলছে। কিছুদিন আগে ‘জুরাসিক পার্ক’-এর পরিচালক স্টিভেন স্পিলবাগ থেকে ‘টাইটানিক’-এর পরিচালক জেমস ক্যামেরন পর্যন্ত রাজামৌলির ছবির তারিফ করেছেন। ক্যামেরন বলেছেন, আর আর আর ছবিতে ভিএফএক্সের দারুণ ব্যবহার করা হয়েছে। সুন্দরভাবে গল্পটিকে সাজিয়েছেন পরিচালক। তিনি আরও বলেন, রাজ চরণের চরিত্রটি প্রথম দিকে বোঝা না গেলেও শেষে চরিত্রটির গভীরতা বোঝা যায়।
Unknown story about Ram Charan
প্রকৃত নাম- কোনিদেলা রাম চরণ তেজ
ডাক নাম- চেরি
জন্ম- ১৯৮৫ সালের ২৭ মার্চ
বয়স- ৩৮
উচ্চতা- ৫ ফুট ৯ ইঞ্চি
জন্মস্থান- চেন্নাই, তামিলনাড়ু
বাসস্থান- হায়দ্রবাদ, অন্ধ্রপ্রদেশ
বাবা- চিরঞ্জীবি
মা- সুরেখা কোনিদেলা
বোন- সুস্মিতা (দিদি), সৃজা
স্ত্রী- উপাসনা কামিনেনি। তিনি অ্যাপোলো হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা চিকিৎসক প্রতাপ রেড্ডির নাতনি। উপাসনা এখন অ্যাপোলো হাসপাতালের অন্যতম কর্ণধার। তাছাড়া একটি ম্যাগাজিনের এডিটর তিনি।
প্রথম ছবি- চিরুথা। ব্যাপক হিট। তবে তাঁর দ্বিতীয় সিনেমা ‘মগধীরা’ সব রেকর্ড ভেঙে ফেলে। ৭৫৭ দিন টানা চলেছিল। এই সিনেমা রাম চরণকে সুপারস্টার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে।
সিনেমার পাশাপাশি রাম চরণ একটি এয়ারলাইন্স কোম্পানির মালিক। তাঁর একটি পোলো টিম আছে।
অভিনয়ে নামার আগে তিনি অটো মোবাইল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কেরিয়ার গড়তে চেয়েছিলেন। শেষে বাবার পরামর্শে সিনেমাকে পেশা হিসেবে বেছে নেন।
জন্মস্থান- চেন্নাই, তামিলনাড়ু
বাসস্থান- হায়দ্রবাদ, অন্ধ্রপ্রদেশ
বাবা- চিরঞ্জীবি
মা- সুরেখা কোনিদেলা
বোন- সুস্মিতা (দিদি), সৃজা
স্ত্রী- উপাসনা কামিনেনি। তিনি অ্যাপোলো হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা চিকিৎসক প্রতাপ রেড্ডির নাতনি। উপাসনা এখন অ্যাপোলো হাসপাতালের অন্যতম কর্ণধার। তাছাড়া একটি ম্যাগাজিনের এডিটর তিনি।
প্রথম ছবি- চিরুথা। ব্যাপক হিট। তবে তাঁর দ্বিতীয় সিনেমা ‘মগধীরা’ সব রেকর্ড ভেঙে ফেলে। ৭৫৭ দিন টানা চলেছিল। এই সিনেমা রাম চরণকে সুপারস্টার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করে।
সিনেমার পাশাপাশি রাম চরণ একটি এয়ারলাইন্স কোম্পানির মালিক। তাঁর একটি পোলো টিম আছে।
অভিনয়ে নামার আগে তিনি অটো মোবাইল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কেরিয়ার গড়তে চেয়েছিলেন। শেষে বাবার পরামর্শে সিনেমাকে পেশা হিসেবে বেছে নেন।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box