Mukesh Ambani and American pop singer: ভারতকে গরীবের দেশ বলায় বিদেশী গায়িকার উপর অভিনব পন্থায় বদলা নিয়েছিলেন মুকেশ আম্বানি
ভারতবর্ষ বলতে অধিকাংশ বিদেশী যা বোঝেন, আমেরিকান পপ গায়িকা বিয়ন্সে তার বাইরে নন। তাঁদের কাছে ভারত মানে তৃতীয় বিশ্বের অসভ্যদের দেশ। যেখানে নোংরা বস্তি ছাড়া আর কিছু নেই। তাই জেমস বন্ড হোক বা স্লামডগ মিলিনিয়ার। প্রতিটি ছবিতে ভারত বলতে ঘিঞ্জি বস্তি দেখানো হয়েছে। আর তাই দেখিয়ে অস্কার ঝুলিতে ভরেন আমেরিকান সিনেমা ডিরেক্টররা। কিন্তু একসময়ে পরাধীন দেশ ভারতবর্ষ এখন সমগ্র বিশ্বে রীতিমতো রাজত্ব করছে। আমেরিকা বা ইউরোপ প্রতিটি দেশের অর্থ কাঠামোর সঙ্গে জড়িত ভারত। এদেশের মানুষরা এখন ওইসব দেশে গিয়ে ব্যবসা করে তাদের মূলধন বাড়াচ্ছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তি মুকেশ আম্বানির বাড়ি ভারতেই। তিনি এখান থেকেই সারা বিশ্বে ব্যবসা পরিচালনা করেন। বিলিনিয়ার হলে কী হবে, মনে মনে দেশভক্তি কিছু কম নেই মুকেশ আম্বানির। তারই প্রমাণ মিলেছিল ২০১৮ সালে।
ভারত মাতৃকার অপমানের জবাব অভিনব উপায়ে নিয়েছিলেন মুকেশ আম্বানি। কোন তর্ক বিতর্কে যাননি। মেয়ের বিয়েতে অতিথিদের মনোরঞ্জনের জন্য বিপুল অর্থ খরচ করে বিয়ন্সেকে নিয়ে আসেন তিনি। দলবল নিয়ে উদয়পুরে এসে পৌঁছান বিয়ন্সে। এটাই ছিল তাঁর প্রথম কোন ভারতীয় বিয়েবাড়িতে অনুষ্ঠান। সেদিন কোন রকম রেয়াত করা হয়নি। সন্ধ্যা থেকে ভোররাত পর্যন্ত বিয়ন্সেকে দিয়ে নাচগান করিয়েছিলেন মুকেশ আম্বানি। মোটা টাকার বিনিময়ে সারারাত নাচতে বাধ্য হয়ে ছিলেন গায়িকা। সেদিন তাঁর ভারত সম্পর্কে ধ্যান ধারণা বদলে যায়। ৬০ জনের একটি দল নিয়ে সারারাত নেচে ছিলেন বিয়ন্সে। এইভাবেই দেশের মাথা উঁচু করিয়ে দিয়েছিলেন ধনকুবের মুকেশ আম্বানি।
সারারাত নাচান বিদেশী গায়িকাকে
২০১৮ সালে মুকেশ আম্বানির মেয়ে ইশ্বা আম্বানির বিয়ে হয়। বিয়ের আসর বসেছিল মুম্বাই থেকে অনেক দূরে রাজাদের শহর উদয়পুরে। সেখানে দেশ-বিদেশের নামীদামী নাম হাজির ছিলেন। বিয়ের অনুষ্ঠানে নাচ-গানা করতে এসেছিলেন বিখ্যাত আমেরিকান পপ সিঙ্গার বিয়ন্সে। কেন তাঁকে বাছা হয়েছিল ? এর পিছনে আছে একটি অন্য কারণ। কোন একটি সাক্ষাৎকারে বিয়ন্সে বলেছিলেন, তাঁর মতে ভারত হল গরীবদের দেশ। সবচেয়ে গরীব দেশ। মার্কিন গায়িকার এই অহংকার সেদিন ভেঙ্গে গুড়িয়ে দিয়েছিলেন মুকেশ আম্বানি। এরপর থেকে আর কোনদিন ভারত নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করেননি তিনি।ভারত মাতৃকার অপমানের জবাব অভিনব উপায়ে নিয়েছিলেন মুকেশ আম্বানি। কোন তর্ক বিতর্কে যাননি। মেয়ের বিয়েতে অতিথিদের মনোরঞ্জনের জন্য বিপুল অর্থ খরচ করে বিয়ন্সেকে নিয়ে আসেন তিনি। দলবল নিয়ে উদয়পুরে এসে পৌঁছান বিয়ন্সে। এটাই ছিল তাঁর প্রথম কোন ভারতীয় বিয়েবাড়িতে অনুষ্ঠান। সেদিন কোন রকম রেয়াত করা হয়নি। সন্ধ্যা থেকে ভোররাত পর্যন্ত বিয়ন্সেকে দিয়ে নাচগান করিয়েছিলেন মুকেশ আম্বানি। মোটা টাকার বিনিময়ে সারারাত নাচতে বাধ্য হয়ে ছিলেন গায়িকা। সেদিন তাঁর ভারত সম্পর্কে ধ্যান ধারণা বদলে যায়। ৬০ জনের একটি দল নিয়ে সারারাত নেচে ছিলেন বিয়ন্সে। এইভাবেই দেশের মাথা উঁচু করিয়ে দিয়েছিলেন ধনকুবের মুকেশ আম্বানি।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box