Durnibar saha first wife: প্রাক্তন স্বামী দুর্নিবার সাহার বিয়ের দু’সপ্তাহ পর মুখ খুললেন মীনাক্ষী, কী লিখলেন তিনি ?
দ্বিতীয় বা তৃতীয় বিয়ে অনেকেই করেন। কিন্তু ইদানিং কালে গায়ক দুর্নিবার সাহার দ্বিতীয়বার বিয়ের পিঁড়িতে বসা নিয়ে যেভাবে উত্তাল হয়েছে নেট দুনিয়া, তা বোধহয় খুব কম দেখা যায়। এত বেশি ট্রোলিং হয়েছে, যে গায়ক শেষ পর্যন্ত লেখেন, শকুনের অভিশাপে গরু মরে না। তাতেও গালিগালাজ থামেনি। প্রথম বিয়ের দেড় বছরের মাথায় দ্বিতীয়বার সাত পাকে ঘুরলেন দুর্নিবার। প্রসেনজিত চট্টোপাধ্যায়ের পার্সোনাল অ্যাসিট্যান্ট মোহর সেনের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন তিনি। আর এই নিয়ে গায়ককে দিনরাত খোঁচা দিয়েছে নেট নাগরিকরা। কেরিয়ারের ধান্ধার জন্য প্রথম স্ত্রীকে ছেড়ে বুম্বা দার সহকারীকে বিয়ে করেছেন তিনি ইত্যাদি ইত্যাদি হাজারো কটাক্ষ করা হয়েছে। দুর্নিবারকে খোঁচা দেওয়ার পাশাপাশি তাঁর প্রথম স্ত্রী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের প্রতি সহমর্মী প্রত্যেকে। সেটাই প্রত্যেকের লেখায় ফুটে উঠেছে। বিয়ে হয়ে গিয়েছে দুই সপ্তাহ অতিবাহিত। এতদিন কিছু বলেননি মীনাক্ষী। কোন মন্তব্য করেননি। কিন্তু অবশেষে নীরবতা ভাঙলেন।
প্রসঙ্গত, বিয়ে ভেঙে যাওয়ার পর ভগ্ন হৃদয়ের মীনাক্ষী অনেকদিন ইমন চক্রবর্তীর বাড়িতে ছিলেন। তবে এখনও তাঁর মনের ঘা যে শুকিয়ে যায়নি, তা ছবি দেখেই স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। আজও হয়তো তিনি কারও প্রতিক্ষায়। অনেকের প্রশ্ন, লেখার মধ্যে কী তিনি দুর্নিবারকে খোঁচা দিয়েছেন ? কারণ, উন্নতির সহজ রাস্তা বাছতেই প্রসেনজিতের সহকারীকে বিয়ে করেছেন। দাঁড়িয়ে থেকে সেই বিয়ে দিয়েছেন প্রসেনজিত চট্টোপাধ্যায়।
কী লিখলেন মীনাক্ষী ?
দুর্নিবারের দ্বিতীয় বিয়ের কয়েকদিন আগে মীনাক্ষী ফেসবুকে লিখেছিলেন, জীবনে রণবীর সিংকে আসতে গেলে রণবীর কাপুরকে বিদায় জানাতে হয়। এই লেখার মধ্যে প্রাক্তন স্বামীর প্রতি বিদ্বেষ ছিল, তা আর বুঝতে কারো বাকি ছিল না। তারপর ফের একবার ছাতনাতলায় ঘুরে এসে এখন হানিমুনের পরিকল্পনা করছেন দুর্নিবার ও মোহর। ঠিক সেই সময় ফেসবুকে মীনাক্ষী লিখেছেন, “আর একটু বেশি পরিশ্রম করো। কারণ সে পথে তেমন ভিড় হয় না”। সঙ্গে নিজের একটি ফ্যাকাসে ছবি দিয়েছেন তিনি। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, বাড়ির ঝুল বারান্দায় উদাস নয়নে তাকিয়ে আছেন মীনাক্ষী। ছবি দেখে অনেকেই তাঁর পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন। গায়িকা ইমন চক্রবর্তী লিখেছেন, তুমি ভালোবাসার প্রতীক।প্রসঙ্গত, বিয়ে ভেঙে যাওয়ার পর ভগ্ন হৃদয়ের মীনাক্ষী অনেকদিন ইমন চক্রবর্তীর বাড়িতে ছিলেন। তবে এখনও তাঁর মনের ঘা যে শুকিয়ে যায়নি, তা ছবি দেখেই স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। আজও হয়তো তিনি কারও প্রতিক্ষায়। অনেকের প্রশ্ন, লেখার মধ্যে কী তিনি দুর্নিবারকে খোঁচা দিয়েছেন ? কারণ, উন্নতির সহজ রাস্তা বাছতেই প্রসেনজিতের সহকারীকে বিয়ে করেছেন। দাঁড়িয়ে থেকে সেই বিয়ে দিয়েছেন প্রসেনজিত চট্টোপাধ্যায়।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box