Madhuri dixit controversy netflix: মাধুরী দীক্ষিতকে যৌনকর্মী বলে নোংরা ভাষায় আক্রমণ, নেটফ্লিক্সের বিরুদ্ধে সরব জয়া বচ্চন
কয়েকদিন আগেই কেন্দ্রীয় তথ্য সম্প্রচারমন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর ওটিটি প্ল্যাটফর্মের কনটেন্ট সেন্সরের আওত্তায় আনতে চেয়েছিলেন। তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে সরব হন অনেকেই। সরকার বাক স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করতে চাইছে, এমনও শোনা গিয়েছিল। কিন্তু পরিস্থিতি ক্রমশ যেদিকে যাচ্ছে, তাতে নিয়ন্ত্রণ হয়তো সময়ের অপেক্ষা। বাক স্বাধীনতার নামে যা খুশি করা যেতে পারে কি ? প্রশ্ন উঠেছে বারবার। প্রতিযোগিতার বাজারে দর্শক টানতে ওয়েবসিরিজগুলি শালীনতার সীমা মাঝে মাঝে অতিক্রম করে ফেলে। এটা নতুন কথা নয়। উগ্র যৌনতা দেখিয়ে দর্শক বাড়ানোর কৌশল অনেকদিন ধরেই চলছে। কিন্তু জনপ্রিয় ওটিটি প্ল্যাটফর্ম নেটফ্লিক্স-এর ‘দ্য বিগ ব্যাং থিওরি’ সব সীমা অতিক্রম করে ফেলল। এক চরিত্রের মুখে পদ্মশ্রী মাধুরী দীক্ষিতকে ‘ যৌনকর্মী’ বলে উল্লেখ করা হল। আর এই নিয়ে সরগরম বিনোদন জগৎ। গলা তুলে এর প্রতিবাদ করেছেন জয়া বচ্চন। বিতর্কের জল গড়িয়ে গেল আদালত পর্যন্ত। আইনি নোটিশ পেল নেটফ্লিক্স।
এই দৃশ্য দেখে ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন মাধুরীর ফ্যানরা। তাঁদের মতে, হিন্দি সিনেমার আবেগের স্নঙ্গে জড়িত মাধুরী দীক্ষিত। তাঁর অভিনয় শুধু ভারতবাসীকে নয়, সমগ্র বিশ্ববাসীকে আপ্লুত করেছে। সেখানে তাঁর সম্পর্কে এত নোংরা মন্তব্য নেটফ্লিক্স অনুমতি দিল কী করে ? ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন জয়া বচ্চন। তিনি অভিনেতা কুণাল নায়ারের নাম করে বলেছেন, ওই ব্যক্তি মানসিক ভারসাম্য হারিয়েছেন। ওঁকে মানসিক হাসপাতালে পাঠানো উচিত। এত নোংরা কথা। ওনার প্রিবারকে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন, তাঁরা কী এই মন্তব্যকে সমর্থন করেন ?
বিতর্কের জল এখন আদালতে। রাজনীতিবিদ মিঠুন বিজয় নেটফ্লিক্সকে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন। তিনি দাবি করেছেন, অবিলম্বে ওই এপিসোড থেকে সংলাপ কেটে বাদ দিতে হবে। এটা চূড়ান্ত অপমানজনক। মুম্বাইয়ের নেটফ্লিক্সের দপ্তরে চিঠি গিয়েছে। কোন প্রতিক্রিয়া মেলেনি। আর যাঁকে নিয়ে এত কথা, সেই মিসেস নেনেরও কোন বক্তব্য মেলেনি।
মাধুরী সম্পর্কে ঠিক কি বলা হয়েছে ?
নেটফ্লিক্সের জনপ্রিয় ওয়েব সিরিজ ‘দ্য বিগ ব্যাং থিওরি’র দ্বিতীয় সিরিজ সদ্য রিলিজ হয়েছে। সেখানে প্রথম পর্বে দুই চরিত্রাভিনেতা নিজেদের মধ্যে সংলাপ বলছেন। দৃশ্যটি ছিল অভিনেতা কুণাল নায়ার এবং জিম পারশনের মধ্যে ফ্যান ফাইট চলছে। জিম পারশন এখানে সেল্ডনের চরিত্রে অভিনয় করছেন। তিনি বলেন, ‘ঐশ্বর্য রাই হলেন গরীবের মাধুরী দীক্ষিত’। উত্তরে কুণাল নায়ার বলেন, ‘ঐশ্বর্য ভগবান। আর মাধুরী দীক্ষিত তো কুষ্ঠ আক্রান্ত যৌনকর্মী’।এই দৃশ্য দেখে ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন মাধুরীর ফ্যানরা। তাঁদের মতে, হিন্দি সিনেমার আবেগের স্নঙ্গে জড়িত মাধুরী দীক্ষিত। তাঁর অভিনয় শুধু ভারতবাসীকে নয়, সমগ্র বিশ্ববাসীকে আপ্লুত করেছে। সেখানে তাঁর সম্পর্কে এত নোংরা মন্তব্য নেটফ্লিক্স অনুমতি দিল কী করে ? ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন জয়া বচ্চন। তিনি অভিনেতা কুণাল নায়ারের নাম করে বলেছেন, ওই ব্যক্তি মানসিক ভারসাম্য হারিয়েছেন। ওঁকে মানসিক হাসপাতালে পাঠানো উচিত। এত নোংরা কথা। ওনার প্রিবারকে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন, তাঁরা কী এই মন্তব্যকে সমর্থন করেন ?
বিতর্কের জল এখন আদালতে। রাজনীতিবিদ মিঠুন বিজয় নেটফ্লিক্সকে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন। তিনি দাবি করেছেন, অবিলম্বে ওই এপিসোড থেকে সংলাপ কেটে বাদ দিতে হবে। এটা চূড়ান্ত অপমানজনক। মুম্বাইয়ের নেটফ্লিক্সের দপ্তরে চিঠি গিয়েছে। কোন প্রতিক্রিয়া মেলেনি। আর যাঁকে নিয়ে এত কথা, সেই মিসেস নেনেরও কোন বক্তব্য মেলেনি।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box