Prosenjit bangla cinema: সিনেমাতে টাকা ঢেলে হিরো হচ্ছেন প্রসেনজিৎ ! ফের বিস্ফোরক চিরঞ্জিত চক্রবর্তী , কিন্তু কেন ?
বরাবরই সোজা কথার স্পষ্ট মানুষ তিনি। যেকোন ইস্যুতে সরাসরি বলতে তিনি দু’বার ভাবেন না। তাই বারবার বিতর্কে জড়িয়েছেন। তবু নিজেকে বদলাননি। আশি এবং নব্বইয়ের দশকে বাংলা সিনেমার সুপারহিট নায়ক চিরঞ্জিত চক্রবর্তী। বেদের মেয়ে জোৎসনা, প্রতীক, ব্যবধান, সংসার সংগ্রাম, বসতির মেয়ে রাধা-এর মতো একধিক সুপার ডুপার হিট বাংলা ছবির নায়ক তিনি। অথচ, কেউ যখন বলেন একার কাঁধে ৩০ বছর বাংলা ইন্ডাস্ট্রি টেনেছি। তখন চুপ করে থাকেন না শাসক দলের বিধায়ক। প্রসেনজিত চট্টোপাধ্যাইয়ের মন্তব্য নিয়ে টিভি শোতে এসে তুলোধনা করেছিলেন। আবারও একটি সাক্ষাৎকারে বাংলা ছবির বর্তমান হাল নিয়ে মুখ খুললেন। স্পষ্ট বলে দিলেন, এখন টাকা দিয়ে হিরো হচ্ছেন প্রসেনজিত। এখনকার বাংলা সিনেমার কথা বলতে গিয়ে তিনি কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়ের ছবির উল্লেখ করেন। তাঁর মতে, হল থেকে টাকা উপার্জন করবে এমন ছবি তৈরি করা সহজ নয়। কৌশিক বাণিজ্যিক ছবির নামে জগাখিচুড়ি বানায়। ফলে হলে একদম চলে না। মানুষ দেখে না।
একটি ইউটিউব চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে চিরঞ্জিত বলেন, কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায় এখন ইন্ডাস্ট্রির বড় পরিচালক। ও প্রসেনজিৎকে নিয়ে কাজ করে কারণ সে টাকা দেয়। আমি সেটা দেব না, তাই আমাকে কাস্ট করে না। প্রসেনজিৎ টাকা দেন, তাই তাঁকে নিয়ে কাজ করতে সুবিধা। তিনি ছবির জন্য কাউকে ফিন্যান্সের জোগান দেন না। তাই কাজ কম পান। তিনি আরও বলেন, পাবলিকের পালস খুব ভালো বুঝতে পারেন। তিনি জানেন কোন ধরণের কমার্শিয়াল ছবি বাজারে চলবে। একবার মৃণাল সেনকেও তিনি বলেছিলেন, চাইলেই আপনি বাণিজ্যিক ছবি বানাতে পারবেন না।
এখন কেমন ছবি তৈরি হচ্ছে ? এই প্রশ্নের উত্তরে চিরঞ্জিত চক্রবর্তী বলেন, কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায় খুব চেষ্টা করছেন কমার্শিয়াল ছবি বানানোর। কিন্তু আর্টের সঙ্গে বাণিজ্য মেশাতে গিয়ে জগাখিচুড়ি তৈরি করে ফেলছেন। যা পাবলিক একদম দেখছে না। ‘কিশোর কুমার জুনিয়র’ নামের একটি বাণিজ্যিক ছবি বানানোর চেষ্টা করেছিলেন, এক সপ্তাহও হলে চলেনি। আবার এই কৌশিক যখন ‘শব্দ’ তৈরি করছেন, তখন পুরস্কার পাচ্ছেন। তবে দর্শক দেখেনি।
এই প্রথম নয়, আগেও প্রসেনজিৎকে রীতিমতো তুলোধনা করেছিলেন চিরঞ্জিত। অনেকের মতে, টলিউডের বুম্বাদা একা ৩০ বছর ইন্ডাস্ট্রি টেনে নিয়ে গিয়েছেন। এই নিয়ে তাঁর বক্তব্য, আমি হিসেবটা ঠিক বুঝতে পারি না। মিঠুন চক্রবর্তী, ভিক্টর বন্দ্যোপাধ্যায়, তাপস পালরা কি সব তবে পার্শ্ব চরিত্র ছিলেন ? আমি ছিলাম না ? অভিষেক ছিল না ? যদি আমরা থাকি তাহলে কেউ কিভাবে একা ৩০ বছর ইন্ডাস্ট্রি চালালেন ? চিরঞ্জিত চক্রবর্তীর মতে, তিনি চিরদিন মাথা উঁচু করে বেঁচেছেন। মানুষ তাঁকে সম্মান করেন। শ্রদ্ধার নজরে দেখেন। ইডি বা সিবিআই তাঁকে খোঁজে না। এটাই জীবনের সব থেকে বড় পাওয়া।
একটি ইউটিউব চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে চিরঞ্জিত বলেন, কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায় এখন ইন্ডাস্ট্রির বড় পরিচালক। ও প্রসেনজিৎকে নিয়ে কাজ করে কারণ সে টাকা দেয়। আমি সেটা দেব না, তাই আমাকে কাস্ট করে না। প্রসেনজিৎ টাকা দেন, তাই তাঁকে নিয়ে কাজ করতে সুবিধা। তিনি ছবির জন্য কাউকে ফিন্যান্সের জোগান দেন না। তাই কাজ কম পান। তিনি আরও বলেন, পাবলিকের পালস খুব ভালো বুঝতে পারেন। তিনি জানেন কোন ধরণের কমার্শিয়াল ছবি বাজারে চলবে। একবার মৃণাল সেনকেও তিনি বলেছিলেন, চাইলেই আপনি বাণিজ্যিক ছবি বানাতে পারবেন না।
এখন কেমন ছবি তৈরি হচ্ছে ? এই প্রশ্নের উত্তরে চিরঞ্জিত চক্রবর্তী বলেন, কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায় খুব চেষ্টা করছেন কমার্শিয়াল ছবি বানানোর। কিন্তু আর্টের সঙ্গে বাণিজ্য মেশাতে গিয়ে জগাখিচুড়ি তৈরি করে ফেলছেন। যা পাবলিক একদম দেখছে না। ‘কিশোর কুমার জুনিয়র’ নামের একটি বাণিজ্যিক ছবি বানানোর চেষ্টা করেছিলেন, এক সপ্তাহও হলে চলেনি। আবার এই কৌশিক যখন ‘শব্দ’ তৈরি করছেন, তখন পুরস্কার পাচ্ছেন। তবে দর্শক দেখেনি।
এই প্রথম নয়, আগেও প্রসেনজিৎকে রীতিমতো তুলোধনা করেছিলেন চিরঞ্জিত। অনেকের মতে, টলিউডের বুম্বাদা একা ৩০ বছর ইন্ডাস্ট্রি টেনে নিয়ে গিয়েছেন। এই নিয়ে তাঁর বক্তব্য, আমি হিসেবটা ঠিক বুঝতে পারি না। মিঠুন চক্রবর্তী, ভিক্টর বন্দ্যোপাধ্যায়, তাপস পালরা কি সব তবে পার্শ্ব চরিত্র ছিলেন ? আমি ছিলাম না ? অভিষেক ছিল না ? যদি আমরা থাকি তাহলে কেউ কিভাবে একা ৩০ বছর ইন্ডাস্ট্রি চালালেন ? চিরঞ্জিত চক্রবর্তীর মতে, তিনি চিরদিন মাথা উঁচু করে বেঁচেছেন। মানুষ তাঁকে সম্মান করেন। শ্রদ্ধার নজরে দেখেন। ইডি বা সিবিআই তাঁকে খোঁজে না। এটাই জীবনের সব থেকে বড় পাওয়া।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box