৪৭ বছর বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত সুস্মিতা সেন। সিনেমা জগতের বর্ণময় চরিত্র। প্রতিটি বয়সের মহিলাদের কাছে তিনি অনুপ্রেরণা। মাত্র ১৯ বছর বয়সে তিনি মিস ইউনিভার্স হয়ে সমগ্র বিশ্ববাসীকে চমকে দিয়েছিলেন। তারপর ২৪ বছর বয়সে সিঙ্গল মাদার হিসেবে ঘোষণা করেন। তিনি মনে করেন, মহিলা মানেই অবলা নয়। তাঁর বেঁচে থাকার সম্বল হিসেবে জীবনে পুরুষের প্রয়োজন নেই। তাই তিনি নিজেই নিজেকে ২২ ক্যারেট হীরের আংটি উপহার দিয়েছেন। তবে বারবার প্রেমে পড়েছেন সুস্মিতা। সেটা অবলম্বনের জন্য নয়, শুধু ভালোবেসেই প্রেমকে আঁকড়ে ধরে ছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্য কোন প্রেম পরিণতি পায়নি। তার জন্য হয়তো সুস্মিতা দায়ী। কারণ, কাকে ভালোবাসছেন ? কেন বাসছেন ? কিছুই হিসেব তিনি করেন না। কখনও বিবাহিত পুরুষ, কখনও বয়সে অনেক ছোট প্রেমিক। একবার-দু’বার নয়, ১০ বার মন ভেঙেছে তাঁর।
বিক্রম ভাট
দস্তক ছবির শ্যুটিংয়ের সময় থেকেই পরিচালক বিক্রম ভাটের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বিক্রম তখন বিবাহিত। মিডিয়ার নজরে আসার পর হইচই শুরু হয়। শোনা যায়, সেই সময় আত্মহত্যার কথা চিন্তা করেছিলেন সুস্মিতা। প্রবল জটিলতা তৈরি হয়। বেশিদিন প্রেম টেকেনি।
রণদীপ হুডা
অভিনেতা রণদীপ হুডার সঙ্গে সুস্মিতার তিন বছর সম্পর্ক ছিল। তাঁদের প্রেম পেজ থ্রির চর্চার বিষয় ছিল সেই সময়। কিন্তু সম্পর্ক টেকেনি। একটি ইন্টারভিউয়ে রণদীপ বলেছিলেন, সুস্মিতার সঙ্গে ব্রেক আপ আমার জীবনের সব থেকে ভালো বিষয়। তিনি আরও বলেন, দমবন্ধ হয়ে আসছিল। নিজের মতো চলতে পারতাম না। আমি থিয়েটার ভালোবাসি। কিন্তু রিহার্সালে আমাকে যেতে দেওয়া হত না। বাধ্য প্রেমিকের মতো অনেক কিছুই মেনে নিয়েছিলাম। জীবনের তিনটি বছর বোধহয় আমার নষ্ট হয়েছে। তবে শেষ পর্যন্ত ব্রেক আপ আমার জীবনের অন্যতম ভালো বিষয়।
বান্টি সচদেব
ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির মালিক বান্টি সচদেবের সঙ্গে বর্তমানে সোনাক্ষি সিনহার প্রেম চলছে, এমনই খবর। তবে তার আগে সুস্মিতা সেনের সঙ্গেও তাঁকে নিয়ে গুজব রটে ছিল। দুজনকে একসঙ্গে অনেক জায়গায় দেখা যেত। তখন সুস্মিতার ম্যানেজার ছিলেন বান্টি। যদিও সব গুজব হেসে উড়িয়ে দিয়েছেন সুস্মিতা।
ইমতিয়াজ খাতরি
সুস্মিতার যখন ৩৬ বছর বয়স তখন তিনি ২২ বছরের ব্যবসায়ী ইমতিয়াজ খাতরির প্রেমে পড়েছিলেন। দুজনে একসঙ্গে গোয়াতে একটি ফ্যাশন শো’ তে অংশ নিয়েছিলেন। সেখান থেকেই বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। দুজনকে নানা স্থানে দেখা যেত। হাসি ঠাট্টার মধ্যেই সম্পর্ক শেষ হয়ে যায়। কেউ প্রেমের কথা স্বীকার করেননি। দুজনের বক্তব্য, আমরা ভালো বন্ধু।
মুদ্দাসার আজিজ
সুস্মিতার ছবি ‘দুলহা মিল গ্যায়া’র পরিচালক ছিলেন মুদ্দাসার আজিজ। শ্যুটিং থেকেই প্রেমের শুরু। তবে কিছুদিনের জন্য। এই প্রেমে কোন প্রতিশ্রুতি ছিল না। ছিল শুধুই টাইমপাশ।
সাবির ভাটিয়া
হটমেলের প্রতিষ্ঠাতা সাবির ভাটিয়ার সঙ্গে দীর্ঘদিন সম্পর্ক ছিল সুস্মিতার। একটি স্টেডি রিলেশনের দিকে সম্পর্ক এগছিল। কিন্তু সুস্মিতা জীবনে নিজের ছন্দে বাঁচেন। কারও অধীনে থাকা পচ্ছন্দ নয়। শোনা যায়, সাবির ভাটিয়া তাঁর প্রেমিকাকে ১০ ক্যারেটের হীরের আংটি দিয়েছিলেন। যদিও সম্পর্ক ভেঙে যায়।
সঞ্জয় নারাং
হোটেল ব্যবসায়ী সঞ্জয় নারাংয়ের সঙ্গে খুব অল্প দিনের জন্য প্রেমের বাঁধনে বাঁধা পড়েন সুস্মিতা। ইনস্টাগ্রামে পোস্ট দিয়ে সম্পর্কের ঘোষণা করেন ব্রহ্মাণ্ড সুন্দরী। তবে, কিছুদিনের মধ্যেই সব জলে যায়।
রিতিক ভাসিন
আর এক হোটেল ব্যবসায়ী রিতিক ভাসিনের সঙ্গে চার বছর সম্পর্ক ছিল। সবাই ধরেই নিয়েছিল, সম্ভবত রিতিক হতে চলছেন সুস্মিতার পরবর্তী স্বামী। দুজনে বিয়ে করবেন হয়তো। বিভিন্ন বিবাহ বা অন্য অনুষ্ঠানে দুজনকে হাতে হাত রেখে দেখা যেত। কিন্তু ভাগ্য সহায় হয়নি।
বিক্রম ভাট
দস্তক ছবির শ্যুটিংয়ের সময় থেকেই পরিচালক বিক্রম ভাটের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বিক্রম তখন বিবাহিত। মিডিয়ার নজরে আসার পর হইচই শুরু হয়। শোনা যায়, সেই সময় আত্মহত্যার কথা চিন্তা করেছিলেন সুস্মিতা। প্রবল জটিলতা তৈরি হয়। বেশিদিন প্রেম টেকেনি।
রণদীপ হুডা
অভিনেতা রণদীপ হুডার সঙ্গে সুস্মিতার তিন বছর সম্পর্ক ছিল। তাঁদের প্রেম পেজ থ্রির চর্চার বিষয় ছিল সেই সময়। কিন্তু সম্পর্ক টেকেনি। একটি ইন্টারভিউয়ে রণদীপ বলেছিলেন, সুস্মিতার সঙ্গে ব্রেক আপ আমার জীবনের সব থেকে ভালো বিষয়। তিনি আরও বলেন, দমবন্ধ হয়ে আসছিল। নিজের মতো চলতে পারতাম না। আমি থিয়েটার ভালোবাসি। কিন্তু রিহার্সালে আমাকে যেতে দেওয়া হত না। বাধ্য প্রেমিকের মতো অনেক কিছুই মেনে নিয়েছিলাম। জীবনের তিনটি বছর বোধহয় আমার নষ্ট হয়েছে। তবে শেষ পর্যন্ত ব্রেক আপ আমার জীবনের অন্যতম ভালো বিষয়।
বান্টি সচদেব
ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির মালিক বান্টি সচদেবের সঙ্গে বর্তমানে সোনাক্ষি সিনহার প্রেম চলছে, এমনই খবর। তবে তার আগে সুস্মিতা সেনের সঙ্গেও তাঁকে নিয়ে গুজব রটে ছিল। দুজনকে একসঙ্গে অনেক জায়গায় দেখা যেত। তখন সুস্মিতার ম্যানেজার ছিলেন বান্টি। যদিও সব গুজব হেসে উড়িয়ে দিয়েছেন সুস্মিতা।
ইমতিয়াজ খাতরি
সুস্মিতার যখন ৩৬ বছর বয়স তখন তিনি ২২ বছরের ব্যবসায়ী ইমতিয়াজ খাতরির প্রেমে পড়েছিলেন। দুজনে একসঙ্গে গোয়াতে একটি ফ্যাশন শো’ তে অংশ নিয়েছিলেন। সেখান থেকেই বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। দুজনকে নানা স্থানে দেখা যেত। হাসি ঠাট্টার মধ্যেই সম্পর্ক শেষ হয়ে যায়। কেউ প্রেমের কথা স্বীকার করেননি। দুজনের বক্তব্য, আমরা ভালো বন্ধু।
মুদ্দাসার আজিজ
সুস্মিতার ছবি ‘দুলহা মিল গ্যায়া’র পরিচালক ছিলেন মুদ্দাসার আজিজ। শ্যুটিং থেকেই প্রেমের শুরু। তবে কিছুদিনের জন্য। এই প্রেমে কোন প্রতিশ্রুতি ছিল না। ছিল শুধুই টাইমপাশ।
সাবির ভাটিয়া
হটমেলের প্রতিষ্ঠাতা সাবির ভাটিয়ার সঙ্গে দীর্ঘদিন সম্পর্ক ছিল সুস্মিতার। একটি স্টেডি রিলেশনের দিকে সম্পর্ক এগছিল। কিন্তু সুস্মিতা জীবনে নিজের ছন্দে বাঁচেন। কারও অধীনে থাকা পচ্ছন্দ নয়। শোনা যায়, সাবির ভাটিয়া তাঁর প্রেমিকাকে ১০ ক্যারেটের হীরের আংটি দিয়েছিলেন। যদিও সম্পর্ক ভেঙে যায়।
সঞ্জয় নারাং
হোটেল ব্যবসায়ী সঞ্জয় নারাংয়ের সঙ্গে খুব অল্প দিনের জন্য প্রেমের বাঁধনে বাঁধা পড়েন সুস্মিতা। ইনস্টাগ্রামে পোস্ট দিয়ে সম্পর্কের ঘোষণা করেন ব্রহ্মাণ্ড সুন্দরী। তবে, কিছুদিনের মধ্যেই সব জলে যায়।
রিতিক ভাসিন
আর এক হোটেল ব্যবসায়ী রিতিক ভাসিনের সঙ্গে চার বছর সম্পর্ক ছিল। সবাই ধরেই নিয়েছিল, সম্ভবত রিতিক হতে চলছেন সুস্মিতার পরবর্তী স্বামী। দুজনে বিয়ে করবেন হয়তো। বিভিন্ন বিবাহ বা অন্য অনুষ্ঠানে দুজনকে হাতে হাত রেখে দেখা যেত। কিন্তু ভাগ্য সহায় হয়নি।
READ MORE: বউমা ঐশ্বর্যকে নিয়ে কেমন সংসার জয়া বচ্চনের ? বনিবনা হয় তো ?
রহমান শওয়াল
১৫ বছরের ছোট প্রেমিক রহমানের প্রেমে পাগল ছিলেন সুস্মিতা। মডেল রহমান এবং সুস্মিতা লিভ-ইন সম্পর্কে ছিলেন। বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে সুস্মিতা রহমান তাঁর স্টেডি প্রেমিক বলতেন। তাঁর দুই সন্তানকেও রহমান খুব ভালোবাসতেন। ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের ছবি সোশ্যাল সাইটে শেয়ার করতেন দুজনে। কিন্তু সেই অসম বয়সী প্রেম অকালেই ভেঙে পড়ে।
ললিত মোদি
রহমানের সঙ্গে ব্রেক আপের পর ব্যবসায়ী ও আইপিএলের প্রতিষ্ঠাতা ললিত মোদির মধ্যে ফের ভালোবাসা খুঁজে পান সুস্মিতা। বিষয়টি প্রকাশ্যে আনেন ললিত মোদি নিজেই। তিনি ট্যুইট করে দুজনের মালদ্বীপ ভ্রমণের ছবি দিয়ে ভালোবাসার ঘোষণা করেন। এখন ১০ নম্বর প্রেমিকের সঙ্গে প্রেম উদযাপন করছেন ৪৭ বছরের সুস্মিতা সেন। কতদিন সেই প্রেম টেকে সেটাই দেখার।
রহমান শওয়াল
১৫ বছরের ছোট প্রেমিক রহমানের প্রেমে পাগল ছিলেন সুস্মিতা। মডেল রহমান এবং সুস্মিতা লিভ-ইন সম্পর্কে ছিলেন। বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে সুস্মিতা রহমান তাঁর স্টেডি প্রেমিক বলতেন। তাঁর দুই সন্তানকেও রহমান খুব ভালোবাসতেন। ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের ছবি সোশ্যাল সাইটে শেয়ার করতেন দুজনে। কিন্তু সেই অসম বয়সী প্রেম অকালেই ভেঙে পড়ে।
ললিত মোদি
রহমানের সঙ্গে ব্রেক আপের পর ব্যবসায়ী ও আইপিএলের প্রতিষ্ঠাতা ললিত মোদির মধ্যে ফের ভালোবাসা খুঁজে পান সুস্মিতা। বিষয়টি প্রকাশ্যে আনেন ললিত মোদি নিজেই। তিনি ট্যুইট করে দুজনের মালদ্বীপ ভ্রমণের ছবি দিয়ে ভালোবাসার ঘোষণা করেন। এখন ১০ নম্বর প্রেমিকের সঙ্গে প্রেম উদযাপন করছেন ৪৭ বছরের সুস্মিতা সেন। কতদিন সেই প্রেম টেকে সেটাই দেখার।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box