বলিউড এবং হোলি খেলা ওতোপ্রতোভাবে জড়িত। বিশেষ করে কয়েকটি সিনেমার গান ছাড়া দেশবাসীর রং খেলা সম্পূর্ণ হয় না। আর সাধারণ মানুষের মতো তারকাদের মনেও রং লাগে। বসন্তের এই বিশেষ দিনে তাঁরা মেতে ওঠেন রঙিন উৎসবে। তবে রাজ কাপুর বেঁচে থাকতে তাঁর আর কে স্টুডিওতে যে ভাবে হোলি খেলা হত, তা এখন আর নেই। সেই উৎসবে বলিউডের তাবড় তারকারা অংশ নিতেন। সারাদিন হইচই, রং মাখামাখি, খানাপিনা চলত। সে এক অন্য ব্যাপার ছিল। কিন্তু সেসব এখন হিন্দি সিনেমা নিয়ে লেখা ইতিহাসের পাতার অংশ হয়ে হিয়েছে। হিন্দি সিনেমা মানে একটা হোলির গান থাকত। সেই গানে রং মাখানোর ছলে নায়ক তাঁর প্রেমের প্রকাশ করতেন নায়িকার কাছে। এখন সিনেমার ভাষা পাল্টে গিয়েছে। হোলির গান আর থাকে না বললেই চলে। শেষ ‘ইয়ে জাবানি হ্যায় দিবানি’ সিনেমায় হোলির গান খুব হিট করে। অভিনয় করেছিলেন রণবীর কাপুর। সিনেমাতে রংয়ের ফোয়ারায় স্নান করলেও বাস্তবে বিন্দুমাত্র রং খেলেন না রণবীর। শুধু তিনি নয়, আরও অনেকেই এই দিন নিজেকে গৃহবন্দি করে রাখেন।
রণবীর কাপুরঃ কাপুর বংশের যোগ্য সন্তান রণবীর। তিনি অনেক সিনেমাতেই রং খেলার শ্যুটিং করলেও বাস্তবে কোনদিন হোলি পালন করেন না। দাদু রাজ কাপুর বলিউড বসন্ত উৎসব চালু করেছিলেন। পরিবারের সবাই তাতে অংশ নিতেন। হাজির থাকতেন রাজেশ খান্না, অমিতাভ বচ্চন, ধর্মেন্দ্র থেকে হেমা মালিনী। রাজ কাপুরের মৃত্যুর পর সে সব এখন অতীত। ১৯৮৮ সালে রাজ কাপুর যখন মারা যান, রণবীর তখন ছ’বছরের শিশু। তবু দাদু রাজ কাপুরকে সম্মান জানিয়ে কোনদিন হোলি খেলেন না তিনি। রং খেললে দাদুর কথা মনে পড়ে। মন ভারাক্রান্ত হয়।
করিনা কাপুর খানঃ এই একই কারণে হোলি থেকে দূরত্ব বজায় রাখেন কাপুর পরিবারের আর এক তারকা করিনা। দাদুর সঙ্গে ছোট বেলায় রং খেলায় অংশ নিতেন মনে আছে। কত রঙিন ছিল সেইসব দিনগুলি। রাজ কাপুরের মৃত্যুর পর থেকে হোলি বন্ধ। সব রং ফ্যাকাশে।
করণ জোহরঃ পেশায় প্রযোজক -পরিচালক হলেও যে কোন তারকার থেকে তিনি কম যান না। গ্লামারে সবাইকে টেক্কা দেন। যাই হোক, করণ জোহরও হোলি খেলেন না। এর পিছনে আছে একটি মজার কারণ। শোনা যায়, কম বয়সে যখন তিনি রং খেলতেন, তখন তাঁকে কেউ একজন পচা ডিম ছুড়ে মেরেছিল। খুব রাগ হয়েছিল করণের। আর হবে নাই বা কেন , পচা ডিমের গন্ধ গা থেকে তুলতে বেশ কয়েকদিন সময় লেগেছিল। তারপর থেকে আর হোলি খেলেন না তিনি।
টাইগার শ্রফঃ বলিউডের অ্যাকশন হিরো টাইগার শ্রফ। ইতিমধ্যেই নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে ফেলেছেন তিনি। পর্দায় ধুমাধার অ্যাকশন করে ভিলেনদের কুপোকাত করতে পারেন। কিন্তু তিনি একটা জিনিসে ভীষণ ভয় পান। আর তা হল রং। ছোট থেকেই রং দেখলেই তিনি পালাতেন। এখনো সেই ভয় কাটেনি। নিজেকে হোলি খেলা থেকে দূরে রাখেন।
রণবীর সিংঃ ‘রামলীলা’ ছবিতে ‘লহু মুহ লাগ গ্যায়া’ গানে হোলির মাধ্যমে প্রেমিকা দীপিকার সঙ্গে অভিনব পন্থায় প্রেম করেছিলেন। লাল রং রেঙে উঠেছিলেন। কিন্তু বাস্তবে বিন্দুমাত্র রং খেলেন না হিন্দি সিনেমার মাচো ম্যান। ওসিডি বা পরিচ্ছন্নতা সংক্রান্ত সমস্যা আছে তাঁর। রং মাখতে পারেন না।
জন আব্রাহামঃ ব্যক্তিগতভাবে রং খেলা একদম পচ্ছন্দ করেন না জন। জীবনে কোনদিন তিনি হোলি খেলেননি। অনেক মানুষ জড়ো হয়ে রং মাখামাখি তাঁর কাছে স্বাস্থ্যকর মনে হয় না। তাই এইসব থেকে দূরে থাকেন তিনি।
রণবীর কাপুরঃ কাপুর বংশের যোগ্য সন্তান রণবীর। তিনি অনেক সিনেমাতেই রং খেলার শ্যুটিং করলেও বাস্তবে কোনদিন হোলি পালন করেন না। দাদু রাজ কাপুর বলিউড বসন্ত উৎসব চালু করেছিলেন। পরিবারের সবাই তাতে অংশ নিতেন। হাজির থাকতেন রাজেশ খান্না, অমিতাভ বচ্চন, ধর্মেন্দ্র থেকে হেমা মালিনী। রাজ কাপুরের মৃত্যুর পর সে সব এখন অতীত। ১৯৮৮ সালে রাজ কাপুর যখন মারা যান, রণবীর তখন ছ’বছরের শিশু। তবু দাদু রাজ কাপুরকে সম্মান জানিয়ে কোনদিন হোলি খেলেন না তিনি। রং খেললে দাদুর কথা মনে পড়ে। মন ভারাক্রান্ত হয়।
করিনা কাপুর খানঃ এই একই কারণে হোলি থেকে দূরত্ব বজায় রাখেন কাপুর পরিবারের আর এক তারকা করিনা। দাদুর সঙ্গে ছোট বেলায় রং খেলায় অংশ নিতেন মনে আছে। কত রঙিন ছিল সেইসব দিনগুলি। রাজ কাপুরের মৃত্যুর পর থেকে হোলি বন্ধ। সব রং ফ্যাকাশে।
করণ জোহরঃ পেশায় প্রযোজক -পরিচালক হলেও যে কোন তারকার থেকে তিনি কম যান না। গ্লামারে সবাইকে টেক্কা দেন। যাই হোক, করণ জোহরও হোলি খেলেন না। এর পিছনে আছে একটি মজার কারণ। শোনা যায়, কম বয়সে যখন তিনি রং খেলতেন, তখন তাঁকে কেউ একজন পচা ডিম ছুড়ে মেরেছিল। খুব রাগ হয়েছিল করণের। আর হবে নাই বা কেন , পচা ডিমের গন্ধ গা থেকে তুলতে বেশ কয়েকদিন সময় লেগেছিল। তারপর থেকে আর হোলি খেলেন না তিনি।
টাইগার শ্রফঃ বলিউডের অ্যাকশন হিরো টাইগার শ্রফ। ইতিমধ্যেই নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে ফেলেছেন তিনি। পর্দায় ধুমাধার অ্যাকশন করে ভিলেনদের কুপোকাত করতে পারেন। কিন্তু তিনি একটা জিনিসে ভীষণ ভয় পান। আর তা হল রং। ছোট থেকেই রং দেখলেই তিনি পালাতেন। এখনো সেই ভয় কাটেনি। নিজেকে হোলি খেলা থেকে দূরে রাখেন।
রণবীর সিংঃ ‘রামলীলা’ ছবিতে ‘লহু মুহ লাগ গ্যায়া’ গানে হোলির মাধ্যমে প্রেমিকা দীপিকার সঙ্গে অভিনব পন্থায় প্রেম করেছিলেন। লাল রং রেঙে উঠেছিলেন। কিন্তু বাস্তবে বিন্দুমাত্র রং খেলেন না হিন্দি সিনেমার মাচো ম্যান। ওসিডি বা পরিচ্ছন্নতা সংক্রান্ত সমস্যা আছে তাঁর। রং মাখতে পারেন না।
জন আব্রাহামঃ ব্যক্তিগতভাবে রং খেলা একদম পচ্ছন্দ করেন না জন। জীবনে কোনদিন তিনি হোলি খেলেননি। অনেক মানুষ জড়ো হয়ে রং মাখামাখি তাঁর কাছে স্বাস্থ্যকর মনে হয় না। তাই এইসব থেকে দূরে থাকেন তিনি।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box