Salary of Taimur Ali Khan nanny: করিনা পুত্রের আয়ার স্যালারি জানেন ? শুনলে লজ্জা পাবেন আইটি কোম্পানির অফিসাররা
জন্ম থেকেই স্টার। তিনি মিনি নবাব। তার এক ঝলক ছবি তোলার জন্য হাপিত্যপেশ করেন ফটোগ্রাফাররা। সহজে তার দর্শন মেলে না। তিনি সইফ আলি খান পতৌদি ও করিনা কাপুরের বড় সন্তান তৈমুর আলি খান। পতৌদি রাজবংশের বংশধর। এত বড় পরিবারের ছেলের ভোরণ পোষণ রাজকীয় হবে, এটা তো জানা কথা। কিন্তু বাবা-মা ব্যস্ত। বাচ্চাকে সময় দেওয়ার সময় নেই। তাই দেখভালের জন্য দু’জন আয়া থাকেন। যাঁদের ন্যানি বলা হয়। এঁদের মধ্যে সাবিত্রী নামের এক ন্যানির সঙ্গে সবথেকে বেশি সময় থাকে ছ’বছরের তৈমুর। একটি এজেন্সির মাধ্যমে ন্যানি নিয়োগ করেছেন করিনা ও সইফ। যাবতীয় পুলিশি ভেরিফিকেশন করে নিয়েছেন। সাবিত্রী সারাক্ষণ তৈমুরের সঙ্গে থাকেন, বিনিময়ে যে পরিমাণ স্যালারি পান , তা দেশের প্রধানমন্ত্রীর থেকে বেশি।
সোশ্যাল সাইটে তৈমুরের নামে যেমন ফ্যানপেজ তৈরি হয়েছে , তেমনি ন্যানির নামেও ফ্যানপেজ আছে। এতটাই বিখ্যাত সাবিত্রী। ছবি শিকারীদের দৌলতে তাঁর ছবি বহুবার সংবাদপত্রের পাতায় এসেছে। বাবা-মায়ের পাশাপাশি তৈমুর ন্যানির কাছেও থাকতে ভালোবাসে। সাবিত্রী তার সর্বক্ষণের সঙ্গী। খুব একটা চোখের আড়াল হন না। তৈমুর নিজেও ন্যানি ছাড়া থাকতে পচ্ছন্দ করে না। মাঝে মাঝে আবার সাবিত্রীর সঙ্গে খারাপ ব্যবহারও করে খুদে নবাব। দুই একবার ক্যামেরায় সেই দৃশ্য ধরা পড়েছে। পেটে খেলে পিঠে সয়। তৈমুরের ন্যানি হিসেবে সাবিত্রী বেতন পান মাসে দেড় লক্ষ টাকা। যা অনেক সাধারণ মানুষ সারা বছর উপার্জন করে।
শুধু দেড় লক্ষ নয়, ওভার টাইম করলে টাকার অংক বেড়ে যায়। তখন প্রায় ১ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকার কাছাকাছি হয়ে যায় বেতন। শুধু তাই নয়, যতক্ষণ তিনি তৈমুরের সঙ্গে থাকবেন, ততক্ষণ গাড়ি পাবেন। বিদেশে বেড়াতে যাওয়ার সুযোগও পান তিনি।
সোশ্যাল সাইটে তৈমুরের নামে যেমন ফ্যানপেজ তৈরি হয়েছে , তেমনি ন্যানির নামেও ফ্যানপেজ আছে। এতটাই বিখ্যাত সাবিত্রী। ছবি শিকারীদের দৌলতে তাঁর ছবি বহুবার সংবাদপত্রের পাতায় এসেছে। বাবা-মায়ের পাশাপাশি তৈমুর ন্যানির কাছেও থাকতে ভালোবাসে। সাবিত্রী তার সর্বক্ষণের সঙ্গী। খুব একটা চোখের আড়াল হন না। তৈমুর নিজেও ন্যানি ছাড়া থাকতে পচ্ছন্দ করে না। মাঝে মাঝে আবার সাবিত্রীর সঙ্গে খারাপ ব্যবহারও করে খুদে নবাব। দুই একবার ক্যামেরায় সেই দৃশ্য ধরা পড়েছে। পেটে খেলে পিঠে সয়। তৈমুরের ন্যানি হিসেবে সাবিত্রী বেতন পান মাসে দেড় লক্ষ টাকা। যা অনেক সাধারণ মানুষ সারা বছর উপার্জন করে।
শুধু দেড় লক্ষ নয়, ওভার টাইম করলে টাকার অংক বেড়ে যায়। তখন প্রায় ১ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকার কাছাকাছি হয়ে যায় বেতন। শুধু তাই নয়, যতক্ষণ তিনি তৈমুরের সঙ্গে থাকবেন, ততক্ষণ গাড়ি পাবেন। বিদেশে বেড়াতে যাওয়ার সুযোগও পান তিনি।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box