কথায় আছে , মেয়েরা কুড়ি পেরলেই বুড়ি। কোয়েল মল্লিকের ক্ষেত্রে অবশ্য সেই তকমা সাজে না। মা হওয়ার পর অভিনয় অনেকটাই কমিয়ে দিয়েছেন ঠিকই, তাই বলে গ্লামার বিন্দুমাত্র কমেনি। আগামী মাসে ৪১-এ পা দেবেন। এখনও টালিগঞ্জের যেকোন অভিনেত্রী সৌন্দর্যের দিক থেকে তাঁর কাছে ফেল। কীভাবে ৪০ এসেও সদ্য যৌবনে পা রাখা মেয়ের মতো জেল্লা ধরে রেখেছেন ? কীভাবে সম্ভব ? মা হয়ে যাওয়ার পরও তিনি সমান সুন্দরী। দেখে বোঝার উপায় নেই যে বয়স ৪০ পার। রঞ্জিত মল্লিকের কন্যার রূপের জাদু সবার চোখ ঝলসে দিচ্ছে। এখন প্রশ্ন, কোয়েল মল্লিকের রূপের রহস্য কী ? নিজের সৌন্দর্যের গোপন কথা লুকিয়ে রাখেননি কোয়েল। নিজেই জানিয়েছেন তাঁর ডেলি রুটিন। কীভাবে নিজেকে মেনটেইন করেন তিনি। প্লাস্টিক সার্জারি বা কোন নামীদামী ব্রান্ডের কক্সমেটিক তিনি ব্যবহার করেন না। একদম ঘরোয়া উপায়ে নিজের যত্ন নিয়ে থাকেন। কঠোর ভাবে ডায়েট বজায় রাখেন, নিয়মিত শরীর চর্চা করেন, আর মেনে চলেন কিছু বিশেষ নিয়ম।
সারাদিনে কি কি খান কোয়েল ?
প্রতিদিন সকালে ব্রেকফাস্ট করেন কনফ্লেক্স, দুধ আর ডিম সিদ্ধ দিয়ে। দুপুরে তাঁর পাতে থাকে ব্রাউন রাইস, সব্জি সিদ্ধ আর এক টুকরো মাছ। বিকেলে জলযোগে থাকে নানা ধরনের ফলের স্যালাড। রাতে কোয়েল খান দুটো রুটি, মিক্স ভেজ আর চিকেন। এই হল রোজকার খাওয়া। সেই সঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণ জল পান করেন। যেটা সবথেকে বেশি জরুরি। ভাজাভুজির ধারে কাছে যান না। শুধু ডায়েট ঠিক রাখলে তো আর হবে না। সেই সঙ্গে দরকার শরীর চর্চা। রোজ নিয়ম মেনে যোগ ব্যায়াম করে থাকেন কোয়েল।
শরীরের পাশাপাশি মনের যত্ন নেওয়াটাও দরকার, মনে করেন কোয়েল। অবসাদকে কখনো মনে স্থান দেন না। এর জন্য ভালো গান শোনা, বই পড়া বা ভালো সিনেমা দেখার উপর জোর দিয়েছেন তিনি। কোয়েলের পরামর্শ, মেয়েদের গর্ভাবস্থায় অবসাদ আসতে পারে। সেই সময় ভালো ভজন, মেডিটেশন করা বা পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো দরকার। তিনি নিজেও এই পন্থা নিয়েছিলেন। কারণ, মা-কাকিমারা আগে থেকেই বলে দিয়েছিলেন গর্ভাবস্থায় অবসাদ আসতে পারে। তখন নিজেকে ঠিক রাখা খুব মুশকিল। মহিলাদের শরীরের অনেক পরিবর্তন হয়। খুব সেন্সেটিভ হয়ে ওঠে। এই সময় তাই পরিবারের পাশে থাকা উচিত।
শরীরের পাশাপাশি মনের যত্ন নেওয়াটাও দরকার, মনে করেন কোয়েল। অবসাদকে কখনো মনে স্থান দেন না। এর জন্য ভালো গান শোনা, বই পড়া বা ভালো সিনেমা দেখার উপর জোর দিয়েছেন তিনি। কোয়েলের পরামর্শ, মেয়েদের গর্ভাবস্থায় অবসাদ আসতে পারে। সেই সময় ভালো ভজন, মেডিটেশন করা বা পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো দরকার। তিনি নিজেও এই পন্থা নিয়েছিলেন। কারণ, মা-কাকিমারা আগে থেকেই বলে দিয়েছিলেন গর্ভাবস্থায় অবসাদ আসতে পারে। তখন নিজেকে ঠিক রাখা খুব মুশকিল। মহিলাদের শরীরের অনেক পরিবর্তন হয়। খুব সেন্সেটিভ হয়ে ওঠে। এই সময় তাই পরিবারের পাশে থাকা উচিত।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box