Avishek Chatterjee death anniversary: মাছ, মটন কষা ! নিজের মৃত্যুবার্ষিকীর মেনু নিজেই ঠিক করলেন অভিষেক চট্টোপাধ্যায়!
এ যেন ‘রসময়ীর রসিকতা’। মৃত্যু বার্ষিকীতে কি কি মেনু রান্না হবে ঠিক করলেন আর কেউ নয়, স্বয়ং অভিষেক চট্টোপাধ্যায় ! এক বছর হয়ে গেল প্রয়াত হয়েছেন বাংলা সিনেমার অভিনেতা অভিষেক চট্টোপাধ্যায়। হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান তিনি। বাংলা সিনেমার অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতার মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ হয়ে যায় সিনেপ্রেমীরা। স্ত্রী সংযুক্তা চট্টোপাধ্যায় ও একমাত্র মেয়েকে রেখে চলে যান। মঙ্গলবার স্বামীর বার্ষিকী পালন করলেন সংযুক্তা এবং তার মেয়ে। পুরো বাড়ি সাদা ফুল দিয়ে সাজিয়ে ছিলেন। ব্রাহ্মণ ডেকে মন্ত্রোচ্চারণের মাধ্যমে বাবার ছবির সামনে শ্রাদ্ধ করে মেয়ে ডল। অতিথিদের জন্য এলাহি আয়োজন। মেনুতে কি না ছিল। সবথেকে উল্লেখযোগ্য ব্যাপার হল, মেনু নাকি ঠিক করেছেন অভিষেক চ্যাটারজি নিজেই !
দেখতে দেখতে এক বছর অতিবাহিত। গত বছর ২২ মার্চ অকালে চলে যান অভিষেক। একদিন আগে জিতের ‘ইসস্মার্ট জোড়ি’ অনুষ্ঠানের শ্যুটিং করেছিলেন। তখনই শরীর খারাপ ছিল। বাড়ি ফিরে আরও অসুস্থ হয়ে পড়েন। রাতের মধ্যেই সব শেষ। অভিযোগের আঙুল ওঠে ইন্ডাস্ট্রির দিকে। দীর্ঘদিন তিনি কাজ পাননি। সংসার চালাতে যাত্রা করতেন। শেষের দিকে সিরিয়ালে অভিনয় করতেন। বিশেষ করে অভিযোগের তির ওঠে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধায়ের দিকে। যাই হোক, এখন সে সব অতীত। এই এক বছরে চাকরি সামলে মেয়েকে বড় করার দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিয়েছেন স্ত্রী সংযুক্তা।
তিথি মেনে ১৪ তারিখ অভিষেকের মৃত্যুর বার্ষিকী পালন করলেন তাঁরা। সংযুক্তা জানিয়েছেন, সাদা ফুল দিয়ে বাড়িটা সাজানো হয়েছিল। ঠিক যেন স্বর্গের মতো লাগে। সব নিয়ম পালন করা হয়েছে। তাঁদের পরিবার সাঁইবাবার ভক্ত। অভিষেকও খুবই ভক্ত ছিলেন। বাড়িতে পুজোর আয়োজন করতেন। এমনকি মেয়ের আবদার মেনে দুর্গা পুজোও করেছিলেন। যাইহোক, নিয়ম মেনে ন’জন বাচ্চাকে ডেকে খাওয়ানো হয়েছে এদিন। এরপরই চমকে দেওয়ার মতো কথা জানিয়েছেন তিনি, কী মেনু হবে সেটা স্বপ্নে অভিষেক এসে তাঁকে বলে গিয়েছেন। স্বামীর কথা মতোই রান্না হয়েছে।
কী কী ছিল মেনুতে ? লুচি, আলুর দম, ভাত, ঝুড়ি ঝুড়ি আলুভাজা, মুগডাল, দইমাছ, মটন কষা আর মিষ্টি। শ্রাদ্ধের মাঝে মেয়ে কেঁদে ফেললেও সংযুক্তা পুরো সময়টাই শক্ত ছিলেন। তিনি বলেন, শুধু স্বপ্নে নয়, সবসময় অভিষেককে অনুভব করেছি। এদিন ফুল হাতে টালিগঞ্জের কোন নামজাদাকে দেখা যায়নি।
দেখতে দেখতে এক বছর অতিবাহিত। গত বছর ২২ মার্চ অকালে চলে যান অভিষেক। একদিন আগে জিতের ‘ইসস্মার্ট জোড়ি’ অনুষ্ঠানের শ্যুটিং করেছিলেন। তখনই শরীর খারাপ ছিল। বাড়ি ফিরে আরও অসুস্থ হয়ে পড়েন। রাতের মধ্যেই সব শেষ। অভিযোগের আঙুল ওঠে ইন্ডাস্ট্রির দিকে। দীর্ঘদিন তিনি কাজ পাননি। সংসার চালাতে যাত্রা করতেন। শেষের দিকে সিরিয়ালে অভিনয় করতেন। বিশেষ করে অভিযোগের তির ওঠে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধায়ের দিকে। যাই হোক, এখন সে সব অতীত। এই এক বছরে চাকরি সামলে মেয়েকে বড় করার দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিয়েছেন স্ত্রী সংযুক্তা।
তিথি মেনে ১৪ তারিখ অভিষেকের মৃত্যুর বার্ষিকী পালন করলেন তাঁরা। সংযুক্তা জানিয়েছেন, সাদা ফুল দিয়ে বাড়িটা সাজানো হয়েছিল। ঠিক যেন স্বর্গের মতো লাগে। সব নিয়ম পালন করা হয়েছে। তাঁদের পরিবার সাঁইবাবার ভক্ত। অভিষেকও খুবই ভক্ত ছিলেন। বাড়িতে পুজোর আয়োজন করতেন। এমনকি মেয়ের আবদার মেনে দুর্গা পুজোও করেছিলেন। যাইহোক, নিয়ম মেনে ন’জন বাচ্চাকে ডেকে খাওয়ানো হয়েছে এদিন। এরপরই চমকে দেওয়ার মতো কথা জানিয়েছেন তিনি, কী মেনু হবে সেটা স্বপ্নে অভিষেক এসে তাঁকে বলে গিয়েছেন। স্বামীর কথা মতোই রান্না হয়েছে।
কী কী ছিল মেনুতে ? লুচি, আলুর দম, ভাত, ঝুড়ি ঝুড়ি আলুভাজা, মুগডাল, দইমাছ, মটন কষা আর মিষ্টি। শ্রাদ্ধের মাঝে মেয়ে কেঁদে ফেললেও সংযুক্তা পুরো সময়টাই শক্ত ছিলেন। তিনি বলেন, শুধু স্বপ্নে নয়, সবসময় অভিষেককে অনুভব করেছি। এদিন ফুল হাতে টালিগঞ্জের কোন নামজাদাকে দেখা যায়নি।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box