Bhojpuri actress Suman Kumari: উঠতি অভিনেত্রীদের জোর করে টেনে নিয়ে যেতেন দেহ ব্যবসায় ! গ্রেপ্তার অভিনেত্রী
প্রদীপের নীচে সব সময় অন্ধকার। তেমনই গ্লামারের আলোর আড়ালে আছে এক অন্ধকার জগৎ। যে বা যারা একবার সেই দুনিয়ায় পা রাখেন, আর ফিরতে পারেন না। বিশেষ করে যাঁরা স্ট্রাগেলার। বিনোদন দুনিয়ায় নিজেদের তুলে ধরতে দিনরাত এক করে মেহনত করছেন, কিন্তু পায়ের তলায় মাটি পাচ্ছেন না। ঠিক সেই সব মেয়েদের টার্গেট করা হয়। সুযোগ দেওয়ার নাম করে বাধ্য করা হয় যৌন পেশায় নামতে। আর একবার সেই খাতায় নাম লেখালে আর ফেরার উপায় থাকে না। বহুবার পুলিশি অভিযানে এই ধরণের জঘন্য কাজের পর্দাফাঁস হয়েছে। কিন্তু তাও গ্লামার ওয়াল্ডের এই অন্ধকার মোছা যায়নি। কারণ এই কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকেন সিনেমার অনেক অভিনেতা-অভিনেত্রীরা। কয়েকদিন আগে গুড়্গাঁওয়ের একটি যৌন র্যাকেটের হদিশ পেয়ে ধরপাকড় করতে গিয়ে পুলিশ সন্ধান পেল ভোজপুরি সিনেমার এক অভিনেত্রীর। যিনি নাকি মূল মক্ষীরানি। কাজের সন্ধানে ঘুরে বেড়ানো হতাশ মেয়েদের ভুল বুঝিয়ে এই পেশায় নামাতেন সেই অভিনেত্রী। শুধু তাই নয়, বড়লোক গ্রাহকও তিনিই ঠিক করতেন। সেই অভিনেত্রীর নাম সুমন কুমারী। ইতিমধ্যেই গ্রেপ্তার সুমন কুমারী।
কয়েকদিন আগে দেহ ব্যবসা চালানো অভিযোগে গ্রেপ্তার হন বলিউডের অভিনেত্রী আরতি মিত্তল। তিনিও কমবয়সী উঠতি অভিনেত্রীদের এই পেশায় নামাতেন। পুলিশ গ্রাহক সেজে হোটেলে হানা দিয়ে অনেক মেয়েকে উদ্ধার করে। তদন্তে উঠে আসে আরতির নাম। গ্রেপ্তার হন তিনি। সেই ঘটনা নিয়ে চর্চা চলার মাঝেই সুমন কুমারীর নাম প্রকাশ্যে এল।
‘লায়লা মজনু’, ‘বাপ নম্বরি বেটা দশ নম্বরি’-এর মতো বেশ কিছু ভোজপুরি ছবিতে সুমন কুমারী অভিনয় করেন। সঙ্গে হিন্দি, পাঞ্জাবী সহ কয়েকটি ভাষার গানের অ্যালবামে কাজ করেছিলেন। তেমন নামী নায়িকা না হলেও সিনেমা জগতে বেশ প্রভাব ছিল তাঁর। কারণ, অনেক নেতা-অভিনেতার সঙ্গে ওঠাবসা ছিল। সুমন কুমারী মূলত গ্রাহক ঠিক করতেন। হাইক্লাস গ্রাহক নিয়ে আসতেন। আর তাঁর টিম উঠতি মডেল বা অভিনেত্রীরা যারা জীবনযাপন মেইন্টেন করার জন্য যেকোন মূল্যে টাকা রোজগার করতে চাইতেন, তাঁরা হতেন প্রধান টার্গেট। টাকা কামানোর লোভ দেখিয়ে সেইসব অভিনেত্রী বা মডেলদের দেহ ব্যবসায় নামতেন সুমন কুমারী।
পুলিশ জানিয়েছে, গোরেগাঁওয়ের রয়্যাল পাম হোটেলে পতিতাবৃতি চলছে খবর ছিল। সেই মতো হানা দেওয়া হয় হোটেলে। সেখান থেকে একাধিক মেয়েকে উদ্ধার করা হয়। পাশাপাশি, গ্রেপ্তার করা হয় সুমন কুমারীকে।
কয়েকদিন আগে দেহ ব্যবসা চালানো অভিযোগে গ্রেপ্তার হন বলিউডের অভিনেত্রী আরতি মিত্তল। তিনিও কমবয়সী উঠতি অভিনেত্রীদের এই পেশায় নামাতেন। পুলিশ গ্রাহক সেজে হোটেলে হানা দিয়ে অনেক মেয়েকে উদ্ধার করে। তদন্তে উঠে আসে আরতির নাম। গ্রেপ্তার হন তিনি। সেই ঘটনা নিয়ে চর্চা চলার মাঝেই সুমন কুমারীর নাম প্রকাশ্যে এল।
‘লায়লা মজনু’, ‘বাপ নম্বরি বেটা দশ নম্বরি’-এর মতো বেশ কিছু ভোজপুরি ছবিতে সুমন কুমারী অভিনয় করেন। সঙ্গে হিন্দি, পাঞ্জাবী সহ কয়েকটি ভাষার গানের অ্যালবামে কাজ করেছিলেন। তেমন নামী নায়িকা না হলেও সিনেমা জগতে বেশ প্রভাব ছিল তাঁর। কারণ, অনেক নেতা-অভিনেতার সঙ্গে ওঠাবসা ছিল। সুমন কুমারী মূলত গ্রাহক ঠিক করতেন। হাইক্লাস গ্রাহক নিয়ে আসতেন। আর তাঁর টিম উঠতি মডেল বা অভিনেত্রীরা যারা জীবনযাপন মেইন্টেন করার জন্য যেকোন মূল্যে টাকা রোজগার করতে চাইতেন, তাঁরা হতেন প্রধান টার্গেট। টাকা কামানোর লোভ দেখিয়ে সেইসব অভিনেত্রী বা মডেলদের দেহ ব্যবসায় নামতেন সুমন কুমারী।
পুলিশ জানিয়েছে, গোরেগাঁওয়ের রয়্যাল পাম হোটেলে পতিতাবৃতি চলছে খবর ছিল। সেই মতো হানা দেওয়া হয় হোটেলে। সেখান থেকে একাধিক মেয়েকে উদ্ধার করা হয়। পাশাপাশি, গ্রেপ্তার করা হয় সুমন কুমারীকে।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box