রামায়ণ। আজ থেকে কয়েক হাজার বছর আগে ঋষি বাল্মিকীর লেখা মহাকাব্য ভারতের সংস্কৃতির ধারক-বাহক। বিতর্ক অনেক আছে। আদৌ বাস্তবে রাম নামের কোন চরিত্র ছিল কিনা, প্রশ্ন তোলেন যুক্তিবাদীরা। তাঁদের মতে, রামায়ণ সম্পূর্ণ রূপে কাল্পনিক কাহিনী মাত্র। বাস্তবে রাম-সীতা বা রাবন নামের কেউ ছিলেন না। কিন্তু এটা ঠিক, বাস্তবে থাক বা না থাক, কোটি কোটি মানুষের বিশ্বাসের সঙ্গে জড়িয়ে আছেন শ্রীরামচন্দ্র। ভক্তি এবং আস্থার বিপরীতে যুক্তি টেকে না। কথায় আছে, বিশ্বাসে মেলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর। আর সেই বিশ্বাসকে ভর করেই রাম-সীতা-লক্ষ্মণ-হনুমান ও রাবনের বাস্তব চিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন এক শিল্পী। যদি রামচন্দ্র বাস্তবে ছিলেন, তাহলে ঠিক কেমন দেখতে ছিলেন ? AI অর্থাৎ আরটিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি পদ্ধতির সামনে সেই প্রশ্ন রেখেছিলেন শচীন স্যামুয়েল নামের এক ব্যক্তি। উত্তরে তিনি যে ছবি পেয়েছেন, তাই সোশ্যাল মিডিয়ার সামনে শেয়ার করেছেন। ২১ বছর বয়সী রামচন্দ্র কেমন দেখতে ছিলেন ? সেই ছবিও প্রকাশ করেছেন তিনি। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, মুখ মণ্ডলে এক অদ্ভূত জ্যোতিধারী যুবক। যাঁর মুখে স্মিত হাসি। এক দৈবিক আভা আছে মুখের মধ্যে।
রামায়ণ অনুযায়ী, শ্রীরামচন্দ্র ছিলেন ভগবান বিষ্ণুর অবতার। মা সীতা ছিলেন দেবী লক্ষ্মীর অবতার। আর রামের পরমভক্ত হনুমান ছিলেন মহাদেবের রূপ। এতদিন আমরা ক্যালেন্ডার, সিরিয়াল বা সিনেমাতে শ্রীরামের ছবি দেখে এসেছি। তাঁকে ভগবান মান্যতা দিয়ে পুজো করা হয়। প্রশ্ন ওঠে, মানুষ রূপে সত্যি কী পৃথিবীতে এসেছিলেন রামচন্দ্র ? ভারতের রাজনীতির একটি বড় অংশ জড়িয়ে আছে এই প্রশ্নের উপর ভিত্তি করে। বিশ্বাসীরা দাবী করেন, উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যায় জন্মে ছিলেন শ্রীরামচন্দ্র। ধর্ম রক্ষার জন্য তিনি শ্রীলঙ্কার রাজা মহাপ্রতাপশালী রাবণকে বধ করেছিলেন। আর যুক্তিবাদীরা কী বলছেন ? তাঁদের বক্তব্য, একটি মহাকাব্যের চরিত্র এতটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল যে, মানুষ তাঁকে সত্যি মনে করে পুজো করতে শুরু করেন।
আজকের এই টেকনোলজির যুগেও রামচন্দ্র ছিলেন বলে দাবী উঠছে। আর তারই পক্ষে আরটিফিশিয়াল ইন্টালিজেন্সি ব্যবহার করে ত্রেতা যুগে কেমন দেখতে ছিলেন শ্রীরামচন্দ্র, তার একটা বাস্তব চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। শুধু রাম-সীতা নয়, রাবন থেকে হনুমান সবার বাস্তব রূপ ফুটে উঠেছে। ছবিগুলি দেখে নেটিজেনরা ধন্য ধন্য করছেন। অনেকের বক্তব্য, এতদিন পর্যন্ত কেউ রাম-সীতার এমন রূপ আঁকতে পারেনি। শচীন স্যামুয়েল বলেছেন, ছোট থেকেই তিনি রামায়ণ আর মহাভারত পড়ে বড় হয়েছেন। রামায়ণের কাহিনী তাঁর চোখে জল আনে। তাই পচ্ছন্দের চরিত্রগুলি কেমন দেখতে ছিলেন, তার রূপ ফুটিয়ে তোলার লোভ তিনি সামলাতে পারেননি। পরমভক্তরা অবশ্য কিছুটা ক্ষিপ্ত। তাঁদের মতে , রামচরিতমানসে লেখা আছে, রামের রূপ বর্ণনা করার ক্ষমতা স্বয়ং ব্রহ্মার নেই। তাই শ্রীরামচন্দ্র কেমন দেখতে ছিলেন, তা ফুটিয়ে তোলা মেশিনের পক্ষে কোনদিন সম্ভব নয়।
রামায়ণ অনুযায়ী, শ্রীরামচন্দ্র ছিলেন ভগবান বিষ্ণুর অবতার। মা সীতা ছিলেন দেবী লক্ষ্মীর অবতার। আর রামের পরমভক্ত হনুমান ছিলেন মহাদেবের রূপ। এতদিন আমরা ক্যালেন্ডার, সিরিয়াল বা সিনেমাতে শ্রীরামের ছবি দেখে এসেছি। তাঁকে ভগবান মান্যতা দিয়ে পুজো করা হয়। প্রশ্ন ওঠে, মানুষ রূপে সত্যি কী পৃথিবীতে এসেছিলেন রামচন্দ্র ? ভারতের রাজনীতির একটি বড় অংশ জড়িয়ে আছে এই প্রশ্নের উপর ভিত্তি করে। বিশ্বাসীরা দাবী করেন, উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যায় জন্মে ছিলেন শ্রীরামচন্দ্র। ধর্ম রক্ষার জন্য তিনি শ্রীলঙ্কার রাজা মহাপ্রতাপশালী রাবণকে বধ করেছিলেন। আর যুক্তিবাদীরা কী বলছেন ? তাঁদের বক্তব্য, একটি মহাকাব্যের চরিত্র এতটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল যে, মানুষ তাঁকে সত্যি মনে করে পুজো করতে শুরু করেন।
আজকের এই টেকনোলজির যুগেও রামচন্দ্র ছিলেন বলে দাবী উঠছে। আর তারই পক্ষে আরটিফিশিয়াল ইন্টালিজেন্সি ব্যবহার করে ত্রেতা যুগে কেমন দেখতে ছিলেন শ্রীরামচন্দ্র, তার একটা বাস্তব চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। শুধু রাম-সীতা নয়, রাবন থেকে হনুমান সবার বাস্তব রূপ ফুটে উঠেছে। ছবিগুলি দেখে নেটিজেনরা ধন্য ধন্য করছেন। অনেকের বক্তব্য, এতদিন পর্যন্ত কেউ রাম-সীতার এমন রূপ আঁকতে পারেনি। শচীন স্যামুয়েল বলেছেন, ছোট থেকেই তিনি রামায়ণ আর মহাভারত পড়ে বড় হয়েছেন। রামায়ণের কাহিনী তাঁর চোখে জল আনে। তাই পচ্ছন্দের চরিত্রগুলি কেমন দেখতে ছিলেন, তার রূপ ফুটিয়ে তোলার লোভ তিনি সামলাতে পারেননি। পরমভক্তরা অবশ্য কিছুটা ক্ষিপ্ত। তাঁদের মতে , রামচরিতমানসে লেখা আছে, রামের রূপ বর্ণনা করার ক্ষমতা স্বয়ং ব্রহ্মার নেই। তাই শ্রীরামচন্দ্র কেমন দেখতে ছিলেন, তা ফুটিয়ে তোলা মেশিনের পক্ষে কোনদিন সম্ভব নয়।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box