বিগত চার দশক ধরে বাংলা ছবির এক নম্বর হিরো প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় (Prosenjit Chatterjee) । কত নায়ক এলো, আর কত গেল। কিন্তু তিনি নিজের জায়গা আজও ধরে রেখেছেন। বর্তমানে বাণিজ্যিক ছবি কমিয়ে দিয়ে অন্যধারার কাজ বেশি করছেন। তবুও টলিউডের বুম্বা দা নিজের অবস্থানে অনড়। কিছুদিন আগেই সিনিয়র সিটিজেন হয়েছেন। বয়স তো কারও বাগ মানে না। সে তার সময়ে চলবেই। বয়স ৬০ পেরলোও প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের চেহারায় সেটা ধরে কার সাধ্যি। মুখে বিন্দুমাত্র বলিরেখা পড়েনি। মধ্যপ্রদেশ বিন্দুমাত্র বাড়েনি। মাথার চুল অটুট। বার্ধক্যের কোন চিহ্ন তাঁর মধ্যে নেই। যেন যৌবনকে আটকে রেখেছেন তিনি। কোন জাদুতে তা সম্ভব ? চেহারায় বয়স ধরে রাখার রহস্য কী ? কী কী ডায়েট চার্ট মেইন্টেন করেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় (Prosenjit Chatterjee) ?
খাবারের বিষয়ে খুব সচেতন বুম্বা দা। ভাত খাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন প্রায় ২০ বছর। শুধু কি তাই ? বাইরের খাবার বিন্দুমাত্র খান না। বিয়েবাড়ি বা অনুষ্ঠান বাড়িতে গেলে কিছু মুখে তোলেন না। চারবেলা তাঁর পাতে স্যালাড মাস্ট। নানা ধরণের স্যালাড খান। স্যালাডের পাশাপাশি টক দই অবশ্যই খান। ফলের রস প্রতিদিন মনে করে খান। সুস্থ থাকতে ফলের রস জরুরি বলে মনে করেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় (Prosenjit Chatterjee) । আর জল খান পরিমাণ মতো।
এই রুটিন বাড়িতে থাকলে। বাইরে শ্যুটিংয়ে গেলে সঙ্গে থাকে ব্ল্যাক কফি, ডাবের জল আর টক দই। পাশাপাশি, স্যালাড খেয়ে সারাদিন কাজ করেন। ডায়েট চার্ট রীতিমতো মেনে চলেন। মিষ্টির ধারেকাছে যান না। শুধু খাওয়া মেইন্টেন নয়, নিয়মিত শরীর চর্চা করেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় (Prosenjit Chatterjee) । একফোঁটা মেদ জমতে দেননি। তাই তো ৬০ বছর বয়সে যেকোন চরিত্রে তাঁকে মানিয়ে যায়। একটি সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছিলেন, ক্রিকেটার বিরাট কোহলির খুব ভক্ত বুম্বাদা। বিরাট কোহলির ডায়েট চার্ট মেনে চলেন। প্রোটিন জাতীয় খাবার বেশি খেলেও মিষ্টি বিন্দুমাত্র খান না। তাই তেমন কোন রোগ তাঁর মধ্যে নেই।
খাবারের বিষয়ে খুব সচেতন বুম্বা দা। ভাত খাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন প্রায় ২০ বছর। শুধু কি তাই ? বাইরের খাবার বিন্দুমাত্র খান না। বিয়েবাড়ি বা অনুষ্ঠান বাড়িতে গেলে কিছু মুখে তোলেন না। চারবেলা তাঁর পাতে স্যালাড মাস্ট। নানা ধরণের স্যালাড খান। স্যালাডের পাশাপাশি টক দই অবশ্যই খান। ফলের রস প্রতিদিন মনে করে খান। সুস্থ থাকতে ফলের রস জরুরি বলে মনে করেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় (Prosenjit Chatterjee) । আর জল খান পরিমাণ মতো।
এই রুটিন বাড়িতে থাকলে। বাইরে শ্যুটিংয়ে গেলে সঙ্গে থাকে ব্ল্যাক কফি, ডাবের জল আর টক দই। পাশাপাশি, স্যালাড খেয়ে সারাদিন কাজ করেন। ডায়েট চার্ট রীতিমতো মেনে চলেন। মিষ্টির ধারেকাছে যান না। শুধু খাওয়া মেইন্টেন নয়, নিয়মিত শরীর চর্চা করেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় (Prosenjit Chatterjee) । একফোঁটা মেদ জমতে দেননি। তাই তো ৬০ বছর বয়সে যেকোন চরিত্রে তাঁকে মানিয়ে যায়। একটি সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছিলেন, ক্রিকেটার বিরাট কোহলির খুব ভক্ত বুম্বাদা। বিরাট কোহলির ডায়েট চার্ট মেনে চলেন। প্রোটিন জাতীয় খাবার বেশি খেলেও মিষ্টি বিন্দুমাত্র খান না। তাই তেমন কোন রোগ তাঁর মধ্যে নেই।
READ MORE: জিতের ম্যাজিক কাজে এল না, বক্স অফিসে কত আয় হল চেঙ্গিস-এর
কড়া ডায়েট চার্ট মেনে চললেও অনেকে মাঝে মাঝে রসনা তৃপ্তির জন্য চিট ডায়েট করেন। কিন্তু টলিউডের বুম্বা দা এব্যাপারে খুব কড়া। ভাইফোঁটার সময় বোনেরা নানা ধরণের খাবার সাজিয়ে দিলেও প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় (Prosenjit Chatterjee) তা মুখে তোলেন না। আসলে ত্যাগ না করলে, সাধনা না থাকলে বিরাট কিছু পাওয়া যায় না। এটাই তাঁর সাফল্যের প্রধান রহস্য।
কড়া ডায়েট চার্ট মেনে চললেও অনেকে মাঝে মাঝে রসনা তৃপ্তির জন্য চিট ডায়েট করেন। কিন্তু টলিউডের বুম্বা দা এব্যাপারে খুব কড়া। ভাইফোঁটার সময় বোনেরা নানা ধরণের খাবার সাজিয়ে দিলেও প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় (Prosenjit Chatterjee) তা মুখে তোলেন না। আসলে ত্যাগ না করলে, সাধনা না থাকলে বিরাট কিছু পাওয়া যায় না। এটাই তাঁর সাফল্যের প্রধান রহস্য।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box