Bangladeshi singer Mainul Ahsan Nobel: দিনে চার লক্ষ টাকার মাদক সেবন করেন নোবেল ! স্বামীর কীর্তি প্রকাশ্যে আনলেন স্ত্রী
>জি বাংলার জনপ্রিয় শো সারেগামাপা’র হাত ধরে অনেক শিল্পীর উত্থান হয়েছে। শুধু এপার বাংলা নয়, বাংলাদেশের অনেক শিল্পী এই অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন। আজ তাঁদের অনেকেই সুপ্রতিষ্ঠিত। তেমনি একজন মইনুল আহসান নোবেল (Mainul Ahsan Nobel) । তবে গান গেয়ে সুখ্যাতির চেয়ে বিতর্কে জড়িয়ে কুখ্যাত বেশি হয়েছেন। কিছুদিন আগেই একটি কলেজে মদ খেয়ে গান গাইতে গিয়ে ধড়িয়ে ছিলেন। দর্শক জুতো ছুড়েছিল নোবেলের দিকে। তাতে অবশ্য কোনও আক্ষেপ নেই। পালটা নোবেলের বক্তব্য, একটু মুড আনতে হাল্কা খেয়েছিলাম। এখানেই শেষ নয়। বাংলাদেশের গায়ক নোবেল মুখ খুললেই বিতর্ক। কখনো প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে গালিগালাজ, আবার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে ব্রিটিশদের দালাল বলতেও কুণ্ঠা বোধ নেই। এহেন গায়কের নতুন কীর্তি ফাঁস হল। আর সেটা করলেন তাঁর প্রাক্তন স্ত্রী সালসাবিল মামুদ।
নোবেলের বিরুদ্ধে প্রতিদিন অত্যাধিক মাদক সেবনের অভিযোগ তুলেছেন তিনি। মাদক নিয়ে বেহুঁশ হয়ে থাকেন তিনি। আসলে বড়লোকের বিগড়ে যাওয়া ছেলে নোবেল রোজ মাদক বাবদ লক্ষ লক্ষ টাকা উড়িয়ে দেন। যদিও প্রাক্তন স্ত্রীর মতে, “নোবেল প্রথম থেকে এমনটা ছিল না। বাংলাদেশের মিডিয়াকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সালসাবিল মামুদ জানিয়েছেন, যখন আমার সঙ্গে নোবেলের আলাপ হয়, তখন সে একেবারে অন্য মানুষ। ভালোবাসা, শ্রদ্ধা পাওয়ার মতো ছেলে। গান নিয়ে থাকতেন। ধীরে ধীরে মাদক নেওয়া শুরু করল। কিছু দিনের মধ্যেই সবকিছু বদলে গেল”।
তিনি আরও বলেন, “একবার অনেকগুলি বড় বড় শো করার অফার এসেছিল তাঁর কাছে। কিন্তু হঠাৎ করে সব শো বাতিল হয়ে যায়। তারপর থেকে মাদক নেওয়া শুরু করে্ন। যেদিন জেমস ভাইকে নিয়ে প্রথম ফেসবুকে লিখেছিলেন, সেদিন প্রথম মাদক নিয়েছিলেন”। অবাক হওয়ার আরও বাকি আছে। নোবেল দিনে মাদক নিতে কত খরচ করেন ? এর উত্তরে সালসাবিল সরাসরি বলেন, দিনে চার লক্ষ। এত টাকা কোথা থেকে পান ? উত্তরে তিনি বলেন, “শো করে যা টাকা পায় আর আমাদের কিছু জমানো আছে, তাই খরচ করেন। আর এছাড়া তাঁকে টাকা দেওয়ার অনেক মানুষ আছে”। এখন প্রশ্ন, টাকা শেষ হয়ে গেলে কী করবেন নোবেল
নোবেলের বিরুদ্ধে প্রতিদিন অত্যাধিক মাদক সেবনের অভিযোগ তুলেছেন তিনি। মাদক নিয়ে বেহুঁশ হয়ে থাকেন তিনি। আসলে বড়লোকের বিগড়ে যাওয়া ছেলে নোবেল রোজ মাদক বাবদ লক্ষ লক্ষ টাকা উড়িয়ে দেন। যদিও প্রাক্তন স্ত্রীর মতে, “নোবেল প্রথম থেকে এমনটা ছিল না। বাংলাদেশের মিডিয়াকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সালসাবিল মামুদ জানিয়েছেন, যখন আমার সঙ্গে নোবেলের আলাপ হয়, তখন সে একেবারে অন্য মানুষ। ভালোবাসা, শ্রদ্ধা পাওয়ার মতো ছেলে। গান নিয়ে থাকতেন। ধীরে ধীরে মাদক নেওয়া শুরু করল। কিছু দিনের মধ্যেই সবকিছু বদলে গেল”।
তিনি আরও বলেন, “একবার অনেকগুলি বড় বড় শো করার অফার এসেছিল তাঁর কাছে। কিন্তু হঠাৎ করে সব শো বাতিল হয়ে যায়। তারপর থেকে মাদক নেওয়া শুরু করে্ন। যেদিন জেমস ভাইকে নিয়ে প্রথম ফেসবুকে লিখেছিলেন, সেদিন প্রথম মাদক নিয়েছিলেন”। অবাক হওয়ার আরও বাকি আছে। নোবেল দিনে মাদক নিতে কত খরচ করেন ? এর উত্তরে সালসাবিল সরাসরি বলেন, দিনে চার লক্ষ। এত টাকা কোথা থেকে পান ? উত্তরে তিনি বলেন, “শো করে যা টাকা পায় আর আমাদের কিছু জমানো আছে, তাই খরচ করেন। আর এছাড়া তাঁকে টাকা দেওয়ার অনেক মানুষ আছে”। এখন প্রশ্ন, টাকা শেষ হয়ে গেলে কী করবেন নোবেল
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box