গত সপ্তাহেই আকন্ঠ গিলে স্টেজে গান গাইতে গিয়ে জুতোর বাড়ি খেয়েছিলেন। তাতে কি ? তাই বলে মদ তো ছাড়া যায় না। চুলোয় যাক গান, সংসার, ইমেজ। মাঝে মাঝে অবশ্য জ্ঞানপাপী হয়ে ওঠেন। নিজেই ফেসবুকে লেখেন, নেশার জন্য আমার সব শেষ। তবে পরিস্থিতি কিছু বদলায় না। যে তিমিরে ছিলেন, সেই তিমিরেই ফিরে আসেন। এই মহান ব্যক্তির নাম বাংলাদেশী গায়ক মইনুল আহসান নোবেল (Mainul Ahsan Noble)। জি বাংলার রিয়ালিটি শো সারেগেমাপা থেকে নাম করেছিলেন, তার পর সেই অনুষ্ঠানকে গালিগালাজ দিতে বুক কাঁপেনি। শুধু কি তাই ? ভারত এবং এদেশের শিল্পীদের নিয়েও কটুকথা বলেছেন। এতটাই উদ্ধত্ব, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকেও ছেড়ে দেননি। তাঁর গানেরও সমালোচনা করেছেন। বাংলাদেশ বলে প্রকাশ্যে ঘুরে বেরাতে পারছেন। তবে, প্রকাশ্যে দর্শক তাঁকে লক্ষ্য করে জুতো, জলের বোতল ছুঁড়েছেন। মদ খেয়ে গান গাওয়া নিয়ে আবার সাফাইও দিয়েছেন। বলেছেন, হাল্কা মুড আনতে একটু খেয়েছিলাম। নোবেলের নেশার প্রতি এতটাই আকর্ষণ যে, বউ ছাড়তেও তিনি প্রস্তুত।
অবশ্য অনেক দিন ধরেই রটেছিল, স্ত্রী সালসাবেলের সঙ্গে তাঁর আইনি বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে। সেটা সত্যি নয়। বিচ্ছেদের মামলা চলছিল। মনের দিক থেকে অনেক দিন আগে থেকেই নোবেলের থেকে দূরে সালসাবেল। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে নোবেলের জুতো খাওয়ার পর নারায়ণগঞ্জের একটি কলেজে অনুষ্ঠান করতে গিয়ে খবরের শিরোনামে উঠে আসেন নোবেল। মাইক হাতে নিয়ে গান গাইতে গিয়ে রীতিমতো টলছিলেন। শুধু তাই নয়, আছাড় মেরে মেরে মাইকের স্ট্যান্ড ভেঙ্গে ফেলেন। তখন দর্শক জলের বোতল, জুতো ছুঁড়তে থাকে। ধেয়ে আসে নানা ধরণের বক্তব্য। বাধ্য হয়ে তাঁকে স্টেজ থেকে নামিয়ে দেয় অনুষ্ঠানের আয়োজকরা।
এই ঘটনার নিন্দার ঝড় চারিদিক থেকে উঠতে শুরু করে। তার মধ্যে শামিল ছিলেন নোবেলের স্ত্রী সালসাবেল। এরই মধ্যে নোবেল সাফাই দিয়ে জানান, তাঁর আইনি বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে। তাই মানসিক অবসাদে ছিলেন। এই কথা সম্পূর্ণ মিথ্যা বলে জানান স্ত্রী। তিনি ফেসবুকে লিখেছেন, “আমি ব্যাপারটা আগে ক্লিয়ার করিনি কারণ দুজন সিদ্ধান্ত নিয়ে আইনি বিচ্ছেদটা উকিলকে বলে হোল্ড করে রেখেছিলাম। সাম্প্রতিক কিছু ঘটনার পর নোবেলের সঙ্গে আমার ফোনে কথা হয়, তখন আমি তাঁকে ফাইনাল মাদক ছাড়ার কথা বলি। উত্তরে নোবেল জানায়, সে মদ ছাড়তে পারবে না। ছাড়ার হলে আগেই ছাড়তেন। এই কথা শোনার পর পরিবারের সঙ্গে কথা বলে ডিভোর্স রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করি। ধন্যবাদ”।
অবশ্য অনেক দিন ধরেই রটেছিল, স্ত্রী সালসাবেলের সঙ্গে তাঁর আইনি বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে। সেটা সত্যি নয়। বিচ্ছেদের মামলা চলছিল। মনের দিক থেকে অনেক দিন আগে থেকেই নোবেলের থেকে দূরে সালসাবেল। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে নোবেলের জুতো খাওয়ার পর নারায়ণগঞ্জের একটি কলেজে অনুষ্ঠান করতে গিয়ে খবরের শিরোনামে উঠে আসেন নোবেল। মাইক হাতে নিয়ে গান গাইতে গিয়ে রীতিমতো টলছিলেন। শুধু তাই নয়, আছাড় মেরে মেরে মাইকের স্ট্যান্ড ভেঙ্গে ফেলেন। তখন দর্শক জলের বোতল, জুতো ছুঁড়তে থাকে। ধেয়ে আসে নানা ধরণের বক্তব্য। বাধ্য হয়ে তাঁকে স্টেজ থেকে নামিয়ে দেয় অনুষ্ঠানের আয়োজকরা।
এই ঘটনার নিন্দার ঝড় চারিদিক থেকে উঠতে শুরু করে। তার মধ্যে শামিল ছিলেন নোবেলের স্ত্রী সালসাবেল। এরই মধ্যে নোবেল সাফাই দিয়ে জানান, তাঁর আইনি বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে। তাই মানসিক অবসাদে ছিলেন। এই কথা সম্পূর্ণ মিথ্যা বলে জানান স্ত্রী। তিনি ফেসবুকে লিখেছেন, “আমি ব্যাপারটা আগে ক্লিয়ার করিনি কারণ দুজন সিদ্ধান্ত নিয়ে আইনি বিচ্ছেদটা উকিলকে বলে হোল্ড করে রেখেছিলাম। সাম্প্রতিক কিছু ঘটনার পর নোবেলের সঙ্গে আমার ফোনে কথা হয়, তখন আমি তাঁকে ফাইনাল মাদক ছাড়ার কথা বলি। উত্তরে নোবেল জানায়, সে মদ ছাড়তে পারবে না। ছাড়ার হলে আগেই ছাড়তেন। এই কথা শোনার পর পরিবারের সঙ্গে কথা বলে ডিভোর্স রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করি। ধন্যবাদ”।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box