Divya Bharati death and paranormal activity: দিব্যা ভারতী মারা যাওয়ার পর ঘটেছিল ভৌতিক ঘটনা, শুনলে গায়ে কাঁটা দেবে
পৃথিবীর ইতিহাসে এমন অনেক ঘটনা আছে, যার ব্যাখ্যা কেউ দিতে পারেনি। বিজ্ঞানের কাছেও তার উত্তর নেই। কেউ সেই সব ঘটনাকে ভৌতিক বলে, কেউ বলে অলৌকিক। সঠিক কী, তা বলা দুষ্কর। বলিউডে অনেক অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। অনেক মৃত্যু একাধিক প্রশ্নের সামনে দাঁড় করিয়ে দিয়ে গিয়েছে। তবে সবথেকে বেশি নাড়া দিয়েছিল দিব্যা ভারতীর মৃত্যু ( Divya Bharti death)। মাত্র ১৯ বছরে বাড়ির বারান্দা থেকে পড়ে মৃত্যু হয়। কীভাবে হয়ে ছিল মৃত্যু ? দুর্ঘটনা নাকি ষড়যন্ত্র ? কেউ কী ধাক্কা দিয়ে তাঁকে ফেলে দিয়েছিল ? উত্তর মেলেনি। তবে অভিযোগ উঠেছিল স্বামী সুরজ নাদিওয়ালার (Divya Bharati husband) দিকে। তিনি নাকি ধাক্কা দিয়ে পাঁচতলা থেকে ফেলে দিয়েছিলেন দিব্যা ভারতীকে। অবশ্য প্রমাণ কিছুই হয়নি।
দিব্যা ভারতীর রহস্য মৃত্যু নাড়িয়ে দিয়েছিল পুরো ইন্ডাস্ট্রিকে। অনেক ছবির কাজ অসম্পূর্ণ রেখেই চলে গিয়েছিলেন তিনি। পরে অন্য নায়িকাকে দিয়ে শ্যুটিং শেষ হয়। আবার বেশ কিছু সিনেমা মৃত্যুর পর রিলিজ হয়ে ছিল। যেমন, ‘রং’। দিব্যার মৃত্যুর পর তাঁর শেষ ছবি ‘রং’-এর ট্রায়ালের সময় ঘটে যায় এক অদ্ভূত ঘটনা। এই সিনেমাতে দিব্যার সঙ্গে অভিনয় করেছিলেন আয়েশা জুলকা (Ayesha Julka)। তিনি একবার একটি সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, ছবিটির যখন ট্রায়াল চলছিল, তখন ভৌতিক ঘটনা (paranormal activity) ঘটে। ট্রায়ালের সময় দিব্যা ভারতী যতবার স্ক্রিনে এসেছেন, ততবার স্ক্রিন ভেঙে পড়ে। এই ঘটনায় সবাই খুব আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। সেই দিনের ভয়ঙ্কর ঘটনার কথা আজও ভুলতে পারেননি আয়েশা জুলকা।
১৯৮৮ সালে ক্লাস নাইনে পড়ার সময় প্রথম সিনেমা সাইন করেন দিব্যা ভারতী। ছবির নাম ছিল ‘গুনহা কা দেবতা’। কিন্তু পরে তাঁর বদলে নেওয়া হয় সঙ্গীতা বিজলানিকে ( Sangeeta Bijlani )। এরপর গোবিন্দার বিপরীতে ‘রাধা কা সঙ্গম’ ছবিতে নেওয়ার কথা দিয়েছিলেন পরিচালক কীর্তি কুমার। কিন্তু সেখানেও ধাক্কা লাগে। বদলে নেওয়া হয় জুহি চাওলাকে ( Juhi Chawla)। বলিউডের আশা ছেড়ে দক্ষিণের ছবির দিকে মুখ ঘোরান দিব্যা। প্রথম ছবি ‘বাবলি রাজা’। তামিল ভাষায় এত বড় হিট খুব কম হয়েছে। ১৯৯২ সালে দিব্যার প্রথম হিন্দি ছবি সাইন করেন। ‘বিশ্বাত্মা’। সানি দেওলের বিপরীতে এই সিনেমাও ছিল বিরাট হিট। এরপর ‘দিল কা ক্যায় কসুর’, ‘শোলা ওউর শবনম’ এবং শাহরুখ খানের সঙ্গে ‘দিবানা’। পরপর হিট।
মৃত্যুর আগে সাইন করেছিলেন মোহরা, লাডলা, বিজয়পথ, আন্দোলন, দিলওয়ালে। এর মধ্যে লাডলার শ্যুটিং অর্ধেক শেষ হয়ে গিয়েছিল। যা শ্রীদেবীকে দিয়ে নতুন করে শ্যুটিং করা হয়। মৃত্যুর ঠিক আগে ‘রং’ আর ‘শতরঞ্জ’ নামের দুটি ছবি তিনি শেষ করে ছিলেন। ১৯৯৩ সালে দুটি রিলিজ করে। কিন্তু বিরাট সফল হয়নি।
১৯৯৩ সালের ৫ই এপ্রিল, অন্ধেরি ওয়েস্টের ভারসোভার তুলসী অ্যাপারমেন্ট থেকে পড়ে যান দিব্যা ভারতী। সেই সময় তাঁর ঘরে ছিলেন ফ্যাশন ডিজাইনার নীতা লুল্লা ও তাঁর স্বামী। আর ছিলেন পরিচারিকা অমৃতা কুমারী। প্রতিবেশীদের সহযোগিতায় তাঁরা দিব্যাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। কিন্তু তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। রক্ত ক্ষরণ থেকে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে চিকিৎসকরা জানান। ৭ই এপ্রিল দিব্যা ভারতীকে ভিলে পারলের শ্মশানে দাহ করা হয়।
দিব্যা ভারতীর রহস্য মৃত্যু নাড়িয়ে দিয়েছিল পুরো ইন্ডাস্ট্রিকে। অনেক ছবির কাজ অসম্পূর্ণ রেখেই চলে গিয়েছিলেন তিনি। পরে অন্য নায়িকাকে দিয়ে শ্যুটিং শেষ হয়। আবার বেশ কিছু সিনেমা মৃত্যুর পর রিলিজ হয়ে ছিল। যেমন, ‘রং’। দিব্যার মৃত্যুর পর তাঁর শেষ ছবি ‘রং’-এর ট্রায়ালের সময় ঘটে যায় এক অদ্ভূত ঘটনা। এই সিনেমাতে দিব্যার সঙ্গে অভিনয় করেছিলেন আয়েশা জুলকা (Ayesha Julka)। তিনি একবার একটি সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, ছবিটির যখন ট্রায়াল চলছিল, তখন ভৌতিক ঘটনা (paranormal activity) ঘটে। ট্রায়ালের সময় দিব্যা ভারতী যতবার স্ক্রিনে এসেছেন, ততবার স্ক্রিন ভেঙে পড়ে। এই ঘটনায় সবাই খুব আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। সেই দিনের ভয়ঙ্কর ঘটনার কথা আজও ভুলতে পারেননি আয়েশা জুলকা।
১৯৮৮ সালে ক্লাস নাইনে পড়ার সময় প্রথম সিনেমা সাইন করেন দিব্যা ভারতী। ছবির নাম ছিল ‘গুনহা কা দেবতা’। কিন্তু পরে তাঁর বদলে নেওয়া হয় সঙ্গীতা বিজলানিকে ( Sangeeta Bijlani )। এরপর গোবিন্দার বিপরীতে ‘রাধা কা সঙ্গম’ ছবিতে নেওয়ার কথা দিয়েছিলেন পরিচালক কীর্তি কুমার। কিন্তু সেখানেও ধাক্কা লাগে। বদলে নেওয়া হয় জুহি চাওলাকে ( Juhi Chawla)। বলিউডের আশা ছেড়ে দক্ষিণের ছবির দিকে মুখ ঘোরান দিব্যা। প্রথম ছবি ‘বাবলি রাজা’। তামিল ভাষায় এত বড় হিট খুব কম হয়েছে। ১৯৯২ সালে দিব্যার প্রথম হিন্দি ছবি সাইন করেন। ‘বিশ্বাত্মা’। সানি দেওলের বিপরীতে এই সিনেমাও ছিল বিরাট হিট। এরপর ‘দিল কা ক্যায় কসুর’, ‘শোলা ওউর শবনম’ এবং শাহরুখ খানের সঙ্গে ‘দিবানা’। পরপর হিট।
মৃত্যুর আগে সাইন করেছিলেন মোহরা, লাডলা, বিজয়পথ, আন্দোলন, দিলওয়ালে। এর মধ্যে লাডলার শ্যুটিং অর্ধেক শেষ হয়ে গিয়েছিল। যা শ্রীদেবীকে দিয়ে নতুন করে শ্যুটিং করা হয়। মৃত্যুর ঠিক আগে ‘রং’ আর ‘শতরঞ্জ’ নামের দুটি ছবি তিনি শেষ করে ছিলেন। ১৯৯৩ সালে দুটি রিলিজ করে। কিন্তু বিরাট সফল হয়নি।
১৯৯৩ সালের ৫ই এপ্রিল, অন্ধেরি ওয়েস্টের ভারসোভার তুলসী অ্যাপারমেন্ট থেকে পড়ে যান দিব্যা ভারতী। সেই সময় তাঁর ঘরে ছিলেন ফ্যাশন ডিজাইনার নীতা লুল্লা ও তাঁর স্বামী। আর ছিলেন পরিচারিকা অমৃতা কুমারী। প্রতিবেশীদের সহযোগিতায় তাঁরা দিব্যাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। কিন্তু তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। রক্ত ক্ষরণ থেকে তাঁর মৃত্যু হয়েছে বলে চিকিৎসকরা জানান। ৭ই এপ্রিল দিব্যা ভারতীকে ভিলে পারলের শ্মশানে দাহ করা হয়।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box