Mithai serial fame Adrit Roy trolled for his lovelife: অনস্ক্রিন দিদির সঙ্গে অফস্ক্রিনে প্রেম, চরম ট্রোল্ড মিঠাই -এর উচ্ছেবাবু
এক সময়ের নম্বর ওয়ান সিরিয়াল মিঠাই-এর (Mithai) নায়ক উচ্ছেবাবু বা আদৃত রায় প্রেম করছেন অনস্ক্রিন দিদি কৌশাম্বির সঙ্গে। সিরিয়ালের প্রথম থেকেই তাঁদের সম্পর্ক। তা নয় নয় করে তিন বছর হতে চলল। এই নিয়ে আদৃতের ভক্তরা খুশি হলেও সিরিয়ালের বেশিরভাগ দর্শক বেজায় ক্ষুব্ধ। সোশ্যাল সাইটে চলছে কাটাছেঁড়া। এই মুহূর্তে আদৃত আর কৌশাম্বির প্রেম নিয়ে মিঠাই-এর দর্শকরা দুইভাগে বিভক্ত। একদল ফেসবুক ও ইন্সটাগ্রামে কটাক্ষের বন্যা বইয়ে দিচ্ছে। অন্যদল, তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছে। তবে কটাক্ষ নিয়ে এতদিন কোন উত্তর দেননি আদৃত। সোমবার মে দিবসের ছুটিতে একসঙ্গে সময় কাটানোর ছবি সোশ্যাল সাইটে দিতেই ধেয়ে এল সমালোচনার বন্যা। তারপর মুখ খুললেন আদৃত।
তাঁকে উদ্দেশ্য করে অনেকে লিখেছেন, এত দিন ধরে লুকিয়ে প্রেম করছেন। প্রকাশ্যে স্বীকার করার সৎ সাহস নেই। আর একজন একধাপ এগিয়ে লিখেছেন, আদৃত আর কাক (কৌশাম্বি ) এর জন্য মিঠাই সিরিয়ালের আজ এই হাল। দুজনকে এখনই ঘাড় ধরে বের করে দিক জি বাংলা। এতদিন মুখ বুজে সব সইলেও এবার মুখ খুলেছেন মিঠাই-এর উচ্ছেবাবু। তিনি নিজের ভেরিফাইড পেজ থেকে ওই ব্যক্তিকে জবাব দিয়েছেন।
তিনি লিখেছেন, “ওহে নির্বোধ, কলকাতা কেন বাংলাদেশের যত প্রোডাকশন হাউস আছে, সবাইকে ট্যাগ করে লেখো আমাকে ঘাড় ধরে বের করে দিতে। ওটা সহজ নয়। কারণ, চুক্তিপত্রে লেখা থাকে গায়ে হাত দেওয়া যাবে না”। আদৃত আরও লিখেছেন, “আট থেকে আশি, যারা আমাকে ভালোবাসেন, তাঁদের জন্য আমি যেমন ভাবেই হোক পর্দায় আসব। তুমি ১০ মিনিটের মধ্যে ফেক প্রোফাইল তৈরি করে আমার পেজে এসে কমেন্ট করেছ। আমি ২০১৭ সালে নূরজাহান-এর শ্যুটিং করেছিলেন। ছ’বছর হয়ে গেল কেরিয়ার তৈরি করতে। এই ছয় বছরের অভিজ্ঞতা থেকে আমি বুঝেছি, একজন অভিনেতাকে প্রোডাকশন হাউস নয়, দর্শক তৈরি করে”।
তাঁকে উদ্দেশ্য করে অনেকে লিখেছেন, এত দিন ধরে লুকিয়ে প্রেম করছেন। প্রকাশ্যে স্বীকার করার সৎ সাহস নেই। আর একজন একধাপ এগিয়ে লিখেছেন, আদৃত আর কাক (কৌশাম্বি ) এর জন্য মিঠাই সিরিয়ালের আজ এই হাল। দুজনকে এখনই ঘাড় ধরে বের করে দিক জি বাংলা। এতদিন মুখ বুজে সব সইলেও এবার মুখ খুলেছেন মিঠাই-এর উচ্ছেবাবু। তিনি নিজের ভেরিফাইড পেজ থেকে ওই ব্যক্তিকে জবাব দিয়েছেন।
তিনি লিখেছেন, “ওহে নির্বোধ, কলকাতা কেন বাংলাদেশের যত প্রোডাকশন হাউস আছে, সবাইকে ট্যাগ করে লেখো আমাকে ঘাড় ধরে বের করে দিতে। ওটা সহজ নয়। কারণ, চুক্তিপত্রে লেখা থাকে গায়ে হাত দেওয়া যাবে না”। আদৃত আরও লিখেছেন, “আট থেকে আশি, যারা আমাকে ভালোবাসেন, তাঁদের জন্য আমি যেমন ভাবেই হোক পর্দায় আসব। তুমি ১০ মিনিটের মধ্যে ফেক প্রোফাইল তৈরি করে আমার পেজে এসে কমেন্ট করেছ। আমি ২০১৭ সালে নূরজাহান-এর শ্যুটিং করেছিলেন। ছ’বছর হয়ে গেল কেরিয়ার তৈরি করতে। এই ছয় বছরের অভিজ্ঞতা থেকে আমি বুঝেছি, একজন অভিনেতাকে প্রোডাকশন হাউস নয়, দর্শক তৈরি করে”।
READ MORE: ছবির এই ছোট্ট মেয়েটিকে চেনেন , বলিউডের তিনি নাম করা অভিনেত্রী
আদৃতের জবাবের পর ট্রোল্ড আরও বেড়েছে। সেই ব্যক্তি কমেন্ট ডিলিট করে দিয়েছেন। তবে অন্যজন লিখেছেন, এতো ইগো কিসের ? আর একজন লিখেছেন, ফ্যানেদের দোহাই দিয়ে দর্শকদের অপমান করছেন। তাঁকেও জবাব দিতে দেরি করেননি আদৃত। তাঁর বাংলা লেখার ধরণ নিয়েও কটাক্ষ করেছেন কেউ কেউ।
আদৃতের জবাবের পর ট্রোল্ড আরও বেড়েছে। সেই ব্যক্তি কমেন্ট ডিলিট করে দিয়েছেন। তবে অন্যজন লিখেছেন, এতো ইগো কিসের ? আর একজন লিখেছেন, ফ্যানেদের দোহাই দিয়ে দর্শকদের অপমান করছেন। তাঁকেও জবাব দিতে দেরি করেননি আদৃত। তাঁর বাংলা লেখার ধরণ নিয়েও কটাক্ষ করেছেন কেউ কেউ।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box