Rajesh Khanna and Anita Advani relationship: বিয়ে না করেও স্ত্রীর মতো থাকতেন, রাজেশ খান্নার জীবনের এই নারীকে চেনেন?
বলিউডের প্রথম সুপারস্টার রাজেশ খান্না। সত্তর-আশির দশকে হিন্দি সিনেমায় সবথেকে বেশি পারিশ্রমিক নিতেন তিনি। তাঁর এক ঝলক দেখার জন্য ভক্তরা আকূল থাকত। aan milo sajna থেকে apna desh। একাধিক হিট ছবির তিনি ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী নায়ক। নায়িকারা তাঁর সঙ্গে কাজ করার জন্য মুখিয়ে থাকতেন। কারণ রাজেশ খান্নার সঙ্গে কাজ করলে সিনেমা হিট, কেরিয়ার হিট। এতটাই প্রভাবশালী ছিলেন রাজেশ খান্না। সিনেমা কেরিয়ার যেমন দারুণ ছিল, তেমনি খারাপ ছিল ব্যক্তিগত জীবন। একাধিক নারী সঙ্গ থাকলেও জীবনের একটা পর্যায়ে তিনি সম্পূর্ণ একা হয়ে পড়েছিলেন। উৎশৃঙ্খল জীবনযাপন ধাক্কা দিয়েছিল কেরিয়ারে। একসময় কর্মহীন, সঙ্গীহীন জীবন কাটিয়েছেন একসময়ের সুপারস্টার। তখন এক নারী তাঁর পাশে ছিলেন। তিনি স্ত্রী ডিম্পল নয়। অন্য এক মহিলা। এই প্রতিবেদনে রাজেশ খান্নার সেই সঙ্গিনীর (relationship) কথা।
‘ববি’ সিনেমা হিট হওয়ার পর অভিনেত্রী ডিম্পল কাপাডিয়াকে বিয়ে করেন রাজেশ। ডিম্পল তখন খুব ছোট। সন্তান হয় তাঁদের। এরই মাঝে অভিনেত্রী টিনা মুনিমের সঙ্গে অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন রাজেশ খান্না। তাঁর পরকীয়ার কথা গোপন থাকেনি। এসে পৌঁছায় ডিম্পলের কানে। তিনি মেয়েদের নিয়ে ঘর ছেড়ে বেড়িয়ে যান। তবে বুদ্ধিমতি ডিম্পল বিবাহবিচ্ছেদ করেননি। আইনি বিচ্ছেদ না হলেও ডিম্পল আলাদা থাকতেন। এদিকে টিনা মুনিমের সঙ্গেও ছেদ পড়ে। তখন থেকে রাজেশ খান্নার জীবনের পতন শুরু। অনেক অবাঞ্ছিত বন্ধু এসে জোটে। যারা ধীরে ধীরে রাজেশ খান্নাকে পতনের দিকে নিয়ে যায়।
কেরিয়ার খতম হয়ে যাওয়ার পর রাজেশ সম্পূর্ণ নিঃসঙ্গ হয়ে পড়েন। তখন তাঁর জীবনে আসেন অনিতা আডবানী। তিনি কোনও অভিনেত্রী ছিলেন না। বন্ধুসূত্রে রাজেশের বাড়িতে যাওয়া আসা করতেন। এইভাবেই ঘনিষ্ঠতা বাড়ে। তবে অনিতাকে কোনওদিন বিয়ে করেননি রাজেশ খান্না। তাঁর সঙ্গে অভিনেতার ঘনিষ্ঠতা ছিল তা মৃত্যুর পরে দাবী করেন অনিতা। একটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘রাজেশকে আমি কোনওদিন ভুলতে পারব না। আমার জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে আছেন। উনি এখনও আমাকে ছেড়ে যাননি। আমার সঙ্গেই আছেন। রাজেশ বাইরে একরকম, আর ঘরে অন্যরকম মানুষ ছিলেন’। রাজেশ খান্নার মৃত্যুর পর সম্পত্তি নিয়ে অনিতা ও ডিম্পলের মধ্যে বিবাদ শুরু হয়। রাজেশের আশীর্বাদ বাংলো নিয়ে টানাপোড়েন বাড়তে থাকে। অনিতার বাড়িতে ঢোকা বন্ধ করে দেন ডিম্পল ও জামাই অক্ষয় কুমার।
আইনি নোটিস পাঠিয়ে ছিলেন অনিতা। তিনি বলেছিলেন, ‘স্ত্রীর মতো থাকতাম। সবসময় পাশে থেকেছি। উনি যখন অবসাদে ভুগতেন, তখন সঙ্গ দিয়েছি। খারাপ সময়ে কোথায় ছিল তাঁর পরিবার। আর কত প্রমাণ দেব’। যদিও শেষ পর্যন্ত আইনি লড়াইয়ে পেরে ওঠেননি অনিতা। এখন আর তাঁর নাম কোথাও শোনা যায় না।
‘ববি’ সিনেমা হিট হওয়ার পর অভিনেত্রী ডিম্পল কাপাডিয়াকে বিয়ে করেন রাজেশ। ডিম্পল তখন খুব ছোট। সন্তান হয় তাঁদের। এরই মাঝে অভিনেত্রী টিনা মুনিমের সঙ্গে অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন রাজেশ খান্না। তাঁর পরকীয়ার কথা গোপন থাকেনি। এসে পৌঁছায় ডিম্পলের কানে। তিনি মেয়েদের নিয়ে ঘর ছেড়ে বেড়িয়ে যান। তবে বুদ্ধিমতি ডিম্পল বিবাহবিচ্ছেদ করেননি। আইনি বিচ্ছেদ না হলেও ডিম্পল আলাদা থাকতেন। এদিকে টিনা মুনিমের সঙ্গেও ছেদ পড়ে। তখন থেকে রাজেশ খান্নার জীবনের পতন শুরু। অনেক অবাঞ্ছিত বন্ধু এসে জোটে। যারা ধীরে ধীরে রাজেশ খান্নাকে পতনের দিকে নিয়ে যায়।
কেরিয়ার খতম হয়ে যাওয়ার পর রাজেশ সম্পূর্ণ নিঃসঙ্গ হয়ে পড়েন। তখন তাঁর জীবনে আসেন অনিতা আডবানী। তিনি কোনও অভিনেত্রী ছিলেন না। বন্ধুসূত্রে রাজেশের বাড়িতে যাওয়া আসা করতেন। এইভাবেই ঘনিষ্ঠতা বাড়ে। তবে অনিতাকে কোনওদিন বিয়ে করেননি রাজেশ খান্না। তাঁর সঙ্গে অভিনেতার ঘনিষ্ঠতা ছিল তা মৃত্যুর পরে দাবী করেন অনিতা। একটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘রাজেশকে আমি কোনওদিন ভুলতে পারব না। আমার জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে আছেন। উনি এখনও আমাকে ছেড়ে যাননি। আমার সঙ্গেই আছেন। রাজেশ বাইরে একরকম, আর ঘরে অন্যরকম মানুষ ছিলেন’। রাজেশ খান্নার মৃত্যুর পর সম্পত্তি নিয়ে অনিতা ও ডিম্পলের মধ্যে বিবাদ শুরু হয়। রাজেশের আশীর্বাদ বাংলো নিয়ে টানাপোড়েন বাড়তে থাকে। অনিতার বাড়িতে ঢোকা বন্ধ করে দেন ডিম্পল ও জামাই অক্ষয় কুমার।
আইনি নোটিস পাঠিয়ে ছিলেন অনিতা। তিনি বলেছিলেন, ‘স্ত্রীর মতো থাকতাম। সবসময় পাশে থেকেছি। উনি যখন অবসাদে ভুগতেন, তখন সঙ্গ দিয়েছি। খারাপ সময়ে কোথায় ছিল তাঁর পরিবার। আর কত প্রমাণ দেব’। যদিও শেষ পর্যন্ত আইনি লড়াইয়ে পেরে ওঠেননি অনিতা। এখন আর তাঁর নাম কোথাও শোনা যায় না।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box