titanic submarine implosion audio: ১১০ বছর পরেও কেন উদ্ধার করা গেল না অভিশপ্ত জাহাজ টাইটানিক, পিছনে রয়েছে এক ভয়াবহ কারণ
সম্প্রতি টাইটান ডুবোজাহাজের ভয়ঙ্কর পরিণতি দেখে শিউরে উঠেছে গোটা বিশ্ব। আটলান্টিক সাগরের তলায় নির্মম সলিল সমাধি ঘটেছে টাইটানের। ঠিক জেন ১১০ বছর আগের সেই পরিণতি। ঠিক ওই স্থানে ডুবে গিয়েছিল টাইটানিক। সেটা এখন দর্শনীয় স্থান। আমেরিকার একটি কোম্পানি ৫ জনকে নিয়ে রওনা দিয়েছিল টাইটানিক দেখতে। ডুবোজাহাজ টাইটানে করে গভীর সাগরে ডুব দিয়েছিলেন পাঁচ ধনকুবের। উদ্দেশ্য ছিল, একশো বছর ধরে জলের তলায় ডুবে থাকা টাইটানিককে স্বচক্ষে দেখা। এতো বিরল সৌভাগ্য। কিন্তু সেই সৌভাগ্য এতবড় অভিশাপ হয়ে যাবে, তা কেউ আন্দাজ করতে পারেনি। জলে ডোবার ঘণ্টা খানেকের মধ্যেই সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যায়। তখন আশঙ্কার মেঘ দানা বাঁধছিল। শুরু হয় উদ্ধার অভিযান। মাঝে জলের তলায় বিরাট বিস্ফোরণ (titanic submarine implosion audio) শোনা গিয়েছিল। বোঝায় যাচ্ছে, কী ভয়ঙ্কর পরিণতি হয়েছে টাইটানের। সেই অভিশপ্ত স্থল। অভিশপ্ত জাহাজ টাইটানিকের স্পর্শেই নির্মম ঘটনা ঘটল ? ডুবো জাহাজ টাইটানের পরিণতির পর ফের শিরোনামে টাইটানিক। এত বছর পরেও কেন জলের তলায় টাইটানিক ?
ব্রিটেনের বিশালাকার যাত্রীবাহী জাহাজ ছিল আরএমএস টাইটানিক (RMS Titanic)। গ্রিকের শক্তিশালী দেবতা টাইটানের নাম অনুসারে জাহাজের নামকরণ হয়েছিল। আরএমএস-এর মানে রয়্যাল মেইল স্টিমার। ব্রিটেনবাসীর গর্বের জাহাজ কোনওদিন ডুবতে পারে না। এমনই দাবী করেছিল নির্মাণকারী কোম্পানি। তখনকার দিনের সবথেকে বড় ও বিলাসবহুল জাহাজ ছিল টাইটানিক।
১৯১২ সালের ১৪ এপ্রিলের অমাবশ্যার সেই শীতল অভিশপ্ত রাতের কথা বলার আগে আমাদের পিছিয়ে যেতে হবে একবছর। ১৯১১ তে। শরৎকালের কোনও একদিন গ্রিনল্যান্ডের একটি হিমবাহ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় দক্ষিণ দিকে ভাসতে থাকে একটি হিমশৈল। কয়েক মাস ভাসতে থাকে সেটি। সমুদ্রের ঢেউ ও বাতাসের ধাক্কায় ৪১০ ফুট দীর্ঘ হিমশৈলটি গলতে থাকে। অভিশপ্ত সেই রাতে যাত্রীবাহী জাহাজ টাইটানিকের ধাক্কা লাগে। ধাক্কা লাগার তিন ঘণ্টার মধ্যে জাহাজটি ডুবে যায়। ১৫০০-এর বেশি যাত্রীর আটলাণ্টিকের হীমশীতল জলে ডুবে সেদিন প্রাণ হারান।
বর্তমানে নিউফাউন্ডল্যান্ডের থেকে প্রায় ৬৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ পূর্বে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১২ হাজার ফুট গভীরে ডুবে আছে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ। দুর্ঘটনার এত বছরও কেন উদ্ধার করা গেল না টাইটানিককে? তার কারণ অভিশপ্ত টাইটানিকের ধবংসাবশেষ আছে ‘মিডনাইট জোন’-এ। মানে যেখানে সূর্যের আলো পৌঁছায় না। সব সময় অন্ধকার থাকে। আর তাছাড়া অত গভীরে সমুদ্রের জলের চাপ অনেক বেশি। টাইটানিক যেখানে আছে, সেখানে জলের স্রোত বা কারেন্ট অত্যাধিক। পাশাপাশি বেন্থিক ঝড় প্রভাবিত হয় ওই অঞ্চলে। যা সত্যি বিরল। ফলে ওই অঞ্চলে নামলে বিপদে পড়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া টাইটানিককে জলের অত নীচ থেকে তুলতে গেলে বিপুল খরচ। এইসব নানা কারণে টাইটানিক উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
ব্রিটেনের বিশালাকার যাত্রীবাহী জাহাজ ছিল আরএমএস টাইটানিক (RMS Titanic)। গ্রিকের শক্তিশালী দেবতা টাইটানের নাম অনুসারে জাহাজের নামকরণ হয়েছিল। আরএমএস-এর মানে রয়্যাল মেইল স্টিমার। ব্রিটেনবাসীর গর্বের জাহাজ কোনওদিন ডুবতে পারে না। এমনই দাবী করেছিল নির্মাণকারী কোম্পানি। তখনকার দিনের সবথেকে বড় ও বিলাসবহুল জাহাজ ছিল টাইটানিক।
১৯১২ সালের ১৪ এপ্রিলের অমাবশ্যার সেই শীতল অভিশপ্ত রাতের কথা বলার আগে আমাদের পিছিয়ে যেতে হবে একবছর। ১৯১১ তে। শরৎকালের কোনও একদিন গ্রিনল্যান্ডের একটি হিমবাহ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় দক্ষিণ দিকে ভাসতে থাকে একটি হিমশৈল। কয়েক মাস ভাসতে থাকে সেটি। সমুদ্রের ঢেউ ও বাতাসের ধাক্কায় ৪১০ ফুট দীর্ঘ হিমশৈলটি গলতে থাকে। অভিশপ্ত সেই রাতে যাত্রীবাহী জাহাজ টাইটানিকের ধাক্কা লাগে। ধাক্কা লাগার তিন ঘণ্টার মধ্যে জাহাজটি ডুবে যায়। ১৫০০-এর বেশি যাত্রীর আটলাণ্টিকের হীমশীতল জলে ডুবে সেদিন প্রাণ হারান।
বর্তমানে নিউফাউন্ডল্যান্ডের থেকে প্রায় ৬৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ পূর্বে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১২ হাজার ফুট গভীরে ডুবে আছে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ। দুর্ঘটনার এত বছরও কেন উদ্ধার করা গেল না টাইটানিককে? তার কারণ অভিশপ্ত টাইটানিকের ধবংসাবশেষ আছে ‘মিডনাইট জোন’-এ। মানে যেখানে সূর্যের আলো পৌঁছায় না। সব সময় অন্ধকার থাকে। আর তাছাড়া অত গভীরে সমুদ্রের জলের চাপ অনেক বেশি। টাইটানিক যেখানে আছে, সেখানে জলের স্রোত বা কারেন্ট অত্যাধিক। পাশাপাশি বেন্থিক ঝড় প্রভাবিত হয় ওই অঞ্চলে। যা সত্যি বিরল। ফলে ওই অঞ্চলে নামলে বিপদে পড়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া টাইটানিককে জলের অত নীচ থেকে তুলতে গেলে বিপুল খরচ। এইসব নানা কারণে টাইটানিক উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box