হিন্দি ও বাংলা সিনেমার মহাগুরু Mithun Chakraborty। দেখতে দেখতে পাঁচ দশক কাটিয়ে ফেললেন তিনি। তবে দিন চিরদিন সমান যায়নি। ওঠাপড়া ছিল। সব মানুষের থাকে। একসময় হিন্দি সিনেমাতে রীতিমতো রাজত্ব করা মিঠুনের জীবনেও এসেছে নিষক কালো অন্ধকার। গৌরাঙ্গ থেকে মিঠুন চক্রবর্তী হয়ে উঠতে অনেক ধাপ পেরতে হয়েছে। যা নিয়ে আস্ত একটা বই লেখা যাবে। শুরুর দিকে এমন কিছু ছবি করেছেন, যার জন্য আজও আপসোস করেন তিনি। না করলেই ভালো হত। আবার এমন সময়ও এসেছে, যখন পরপর ফ্লপ। ভালো সিনেমার প্রস্তাব পাচ্ছেন না। টিকে থাকতে বাধ্য হয়েছেন বি-গ্রেড সিনেমাতে অভিনয় করতে। আর সেটা করতে হয়েছে টাকার জন্য। বাবার জীবনের এই সব দিক নিয়ে মুখ খুললেন মহাক্ষয় চক্রবর্তী বা মিমো।
মিমো নিজেও একজন স্টাগলার। প্রথম তিনটি ছবি ফ্লপ করার পর এখন তিনি কর্মহীন। কাজের জন্য নানা জায়গায় অডিশন দিচ্ছেন। বাবার জীবন থেকে শিখেছেন অনেক কিছু। কীভাবে সিনেমা জগতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন কোনও রকম গড ফাদার ছাড়াই। আবার পরিবারের ভরণপোষণের জন্য এমন ছবিতে কাজ করেছেন যা মিঠুন চক্রবর্তীর মতো স্টারকে মানায় না। মিমো মনে করেন, বাবার মতো সুপারস্টারকে ‘গুন্ডা’র মতো সিনেমা করা মানায় না। একের পর এক ছবি ফ্লপ করার পর শুধুমাত্র টাকার জন্য বাবা এই ধরণের সিনেমাতে কাজ করেছিলেন।
মিমোর কথায়, ‘আমরা খুব কাছ থেকে বাবা-মায়ের উত্থান পতন দেখেছি। আমরা যখন ছোট ছিলাম, দেখেছি সিনেমা ফ্লপ করলে বাবা অবসাদে ভুগতেন। টাকার জন্য বি-গ্রেড সিনেমাতে কাজ করতেন। তবে সেই সব সিনেমা যে ফ্লপ হয়েছে, এমন নয়। ৬০ লক্ষ টাকার বাজেটের ছবি ১ কোটির উপরে ব্যবসা করেছে। প্রযোজককে টাকা ফিরিয়ে দিতে পেরেছিলেন বাবা। হিন্দি সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির প্রতি বাবার অনেক অবদান। এখনকার ভ্যানিটি ভ্যানের পিছনেও বাবার ভূমিকা ছিল’। মিঠুন পুত্রের কথায়, ‘উনি যা কাজ করেছেন তা পুরোপুরি আমাদের জন্য করেছেন। পরিবারের কথা ভেবে। আবার হোটেল ব্যবসা ঠিকঠাক দাঁড় করানোর জন্য করেছেন। উটিতে শ্যুটিং হলে পুরো ইউনিট আমাদের হোটেলে থাকত। বাবা এখনও থেকে নেই। সিনেমার পাশাপাশি টিভিতেও কাজ করছেন। ডান্স ইন্ডিয়া ডান্স বা ডান্স বাংলা ডান্স ইত্যাদি শোতে মিঠুন চক্রবর্তী অপ্রতিরোধ্য’।
১৯৯৮ সালে রিলিজ করেছিল ‘গুন্ডা’। এটি বি-গ্রেড সিনেমা হিসেবে ধরা হয়। মিঠুন চক্রবর্তীর পাশাপাশি এই ছবিতে অভিনয় করেন শক্তি কাপুর, মুকেশ ঋষি। পরিচালক ছিলেন কান্তি সাহা। যিনি মূলত হিন্দিতে বি-গ্রেড বা অ্যাডাল্ট সিনেমা বানিয়েছেন। মিঠুনের সঙ্গে ‘গুন্ডা’র পাশাপাশি ধর্মেন্দ্রকে নিয়ে বানিয়েছিলেন ‘লোহা’।
মিমো নিজেও একজন স্টাগলার। প্রথম তিনটি ছবি ফ্লপ করার পর এখন তিনি কর্মহীন। কাজের জন্য নানা জায়গায় অডিশন দিচ্ছেন। বাবার জীবন থেকে শিখেছেন অনেক কিছু। কীভাবে সিনেমা জগতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন কোনও রকম গড ফাদার ছাড়াই। আবার পরিবারের ভরণপোষণের জন্য এমন ছবিতে কাজ করেছেন যা মিঠুন চক্রবর্তীর মতো স্টারকে মানায় না। মিমো মনে করেন, বাবার মতো সুপারস্টারকে ‘গুন্ডা’র মতো সিনেমা করা মানায় না। একের পর এক ছবি ফ্লপ করার পর শুধুমাত্র টাকার জন্য বাবা এই ধরণের সিনেমাতে কাজ করেছিলেন।
মিমোর কথায়, ‘আমরা খুব কাছ থেকে বাবা-মায়ের উত্থান পতন দেখেছি। আমরা যখন ছোট ছিলাম, দেখেছি সিনেমা ফ্লপ করলে বাবা অবসাদে ভুগতেন। টাকার জন্য বি-গ্রেড সিনেমাতে কাজ করতেন। তবে সেই সব সিনেমা যে ফ্লপ হয়েছে, এমন নয়। ৬০ লক্ষ টাকার বাজেটের ছবি ১ কোটির উপরে ব্যবসা করেছে। প্রযোজককে টাকা ফিরিয়ে দিতে পেরেছিলেন বাবা। হিন্দি সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির প্রতি বাবার অনেক অবদান। এখনকার ভ্যানিটি ভ্যানের পিছনেও বাবার ভূমিকা ছিল’। মিঠুন পুত্রের কথায়, ‘উনি যা কাজ করেছেন তা পুরোপুরি আমাদের জন্য করেছেন। পরিবারের কথা ভেবে। আবার হোটেল ব্যবসা ঠিকঠাক দাঁড় করানোর জন্য করেছেন। উটিতে শ্যুটিং হলে পুরো ইউনিট আমাদের হোটেলে থাকত। বাবা এখনও থেকে নেই। সিনেমার পাশাপাশি টিভিতেও কাজ করছেন। ডান্স ইন্ডিয়া ডান্স বা ডান্স বাংলা ডান্স ইত্যাদি শোতে মিঠুন চক্রবর্তী অপ্রতিরোধ্য’।
১৯৯৮ সালে রিলিজ করেছিল ‘গুন্ডা’। এটি বি-গ্রেড সিনেমা হিসেবে ধরা হয়। মিঠুন চক্রবর্তীর পাশাপাশি এই ছবিতে অভিনয় করেন শক্তি কাপুর, মুকেশ ঋষি। পরিচালক ছিলেন কান্তি সাহা। যিনি মূলত হিন্দিতে বি-গ্রেড বা অ্যাডাল্ট সিনেমা বানিয়েছেন। মিঠুনের সঙ্গে ‘গুন্ডা’র পাশাপাশি ধর্মেন্দ্রকে নিয়ে বানিয়েছিলেন ‘লোহা’।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box