Alia Bhatt childhood days: স্কুলের বাথরুমে লুকিয়ে এই কাজ করতেন আলিয়া ভাট, ধরা পড়ে পেয়েছিলেন কঠোর শাস্তি
স্মৃতি সততই সুখের। বিশেষ সেই স্মৃতি যদি হয় ছেলেবেলার। ছোটবেলার স্কুল জীবনের স্মৃতি সবার মন ভারাক্রান্ত করে। চোখের কোণে যেমন এক চিলতে জল আনে, তেমনি ঠোঁটের কোণে হাসিও ফুটিয়ে তোলে। বড় হয়ে সবাই ভাবেন, কত ভালো ছিল ছেলেবেলার (childhood) দিনগুলি। হরেক রকমের দুষ্টমিতে ভরা দিনগুলির কথা ভেবে মন খুশিতে ভরে ওঠে। মনে হয়, সত্যি এত দুষ্ট ছিলাম আমরা ? সাধারণ মানুষের মতোই তারকাদের ছেলেবেলা কাটে। দুষ্টমি, আনন্দ- উচ্ছ্বাসে কাটে দিন। যেমন আলিয়া ভাট। পড়াশোনায় কোনওদিন ভালো ছিলেন না। খুব সাধারণ মানের ছাত্রী ছিলেন। স্কুলে যেতে ভালো লাগত না। আর স্কুলে গেলে করতেন হাজার রকমের দুষ্টমি। আজকের প্রতিবেদনে সেইসব কাহিনী।
একে পড়াতে অমনোযোগী। তার উপর এই বদ অভ্যাস। বাথরুমে ঘুম। অনেকবার হাতেনাতে ধরাও পড়েছেন। ফল স্বরূপ কঠিন শাস্তি পেতে হয়েছে মহেশ ভাটের মেয়েকে। শাস্তি ছিল এক সপ্তাহ সবার ডেস্ক পরিষ্কার করা। তবে এখন আলিয়া ভাট বুঝতে পারেন, ক্লাস চলার সময় বাথরুমে ঘুমিয়ে তিনি মোটেই ভালো করেননি। আরও পড়াশোনা করলে ভালো হতো। জীবনে লেখাপড়াটা দরকার।
আলিয়া পড়াতে সাফল্য না পেলেও সাকসেস লেখা ছিল অন্যখানে। ২০১২ সালে আলিয়ার Student Of The Year মুক্তি পায়। ক্লাস ট্যুয়েলেভের পড়াও শেষ করতে পারেননি তিনি। অভিনয় জীবনে ঢোকার পর আর পড়াশোনা হয়নি। প্রথম সিনেমা রিলিজের পর আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। তারপর থেকে শুধুই এগিয়ে চলেছেন তিনি। জীবনে চলার পথে আলিয়া এখন প্রতি পদে বোঝেন পড়াশোনাটা দরকার ছিল।
আলিয়ার স্কুল জীবন
মুম্বাইয়ের জামনাবাই নারসেস স্কুলে ভর্তি হয়েছিলেন আলিয়া। ছোট থেকেই পড়ায় অমনোযোগী তিনি। পড়তে ভালো লাগত না। শেষ বেঞ্চে বসে ঘুমিয়ে পড়তেন। দীর্ঘ ক্লাস তাঁর কাছে খুব বোরিং ছিল। স্কুলের বাথরুম ছিল তাঁর প্রিয় জায়গা। স্কুলে গেলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সেখানেই কাটিয়ে দিতেন। এমনকি বাথরুমে তিনি ঘুমিয়ে পড়তেন। আলিয়া নিজের মুখে এই কথা জানিয়েছেন। অভিনেত্রীর কথায়, তিনি স্কুলে যেতেন বাথরুমে ঘুমানোর জন্য।একে পড়াতে অমনোযোগী। তার উপর এই বদ অভ্যাস। বাথরুমে ঘুম। অনেকবার হাতেনাতে ধরাও পড়েছেন। ফল স্বরূপ কঠিন শাস্তি পেতে হয়েছে মহেশ ভাটের মেয়েকে। শাস্তি ছিল এক সপ্তাহ সবার ডেস্ক পরিষ্কার করা। তবে এখন আলিয়া ভাট বুঝতে পারেন, ক্লাস চলার সময় বাথরুমে ঘুমিয়ে তিনি মোটেই ভালো করেননি। আরও পড়াশোনা করলে ভালো হতো। জীবনে লেখাপড়াটা দরকার।
আলিয়া পড়াতে সাফল্য না পেলেও সাকসেস লেখা ছিল অন্যখানে। ২০১২ সালে আলিয়ার Student Of The Year মুক্তি পায়। ক্লাস ট্যুয়েলেভের পড়াও শেষ করতে পারেননি তিনি। অভিনয় জীবনে ঢোকার পর আর পড়াশোনা হয়নি। প্রথম সিনেমা রিলিজের পর আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। তারপর থেকে শুধুই এগিয়ে চলেছেন তিনি। জীবনে চলার পথে আলিয়া এখন প্রতি পদে বোঝেন পড়াশোনাটা দরকার ছিল।
No comments:
please do not enter any spam link in the comment box